ব্রাজিলের পর এবার ফ্রান্স থেকে নিম্নমানের গম আমদানি! by রাশিদুল ইসলাম
ব্রাজিল
থেকে আমদানি করা খাদ্য বিভাগের নিম্নমানের গম নিয়ে যখন গোটা দেশে তোলপাড়
চলছে, ঠিক তখনই খুলনার মহেশ্বরপাশা কেন্দ্রীয় খাদ্যগুদামের (সিএসডি) ঘাটে
খালাসের অপেক্ষায় ফ্রান্স থেকে আমদানি করা ১০২৫ টন গম নিম্নমানের বলে
অভিযোগ উঠেছে। গমের নমুনা দেখে ঘাট শ্রমিক ও গুদামের দায়িত্বে থাকা
ব্যক্তিরা জানান, গম নিম্নমানের, এগুলো খাওয়ার উপযোগী কিনা সন্দেহ রয়েছে। এ
গম গুদামে রাখা করা হলে ৬ মাসের মধ্যে পোকামাকড়ে আক্রান্ত করতে পারে। তবে
খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তারা গম নিম্নমানের নয় দাবি করে বলেছেন, গম তাদের
পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করেই আনা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রাজিলের নিম্নমানের গম নিয়ে দেশব্যাপী তোলপাড়ের কারণে এক সপ্তাহ হতে চললেও নতুন গম খালাসে কেন্দ্রীয় খাদ্যগুদাম কর্তৃপক্ষের অনীহা রয়েছে বলে কার্গোর লোকজনরা জানিয়েছেন।
খুলনা আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক কাজী মো. নুরুল ইসলাম জানান, গত ১৬ই জুন এমভি তিয়ানসি ভেঞ্চার নামের জাহাজে করে ফ্রান্স থেকে মংলায় ২০ হাজার ৬৬৩ মেট্রিক টন গম আনা হয়েছে। পরে মংলার হারবাড়িয়া থেকে এম ভি শ্যামলী ও এমভি তুলি নামে দুটি কার্গো জাহাজ গত ১৮ ও ১৯শে জুন খুলনার মহেশ্বরপাশা কেন্দ্রীয় খাদ্যগুদাম ঘাটে এসেছে। দুটি কার্গো জাহাজে গম রয়েছে যথাক্রমে ৬৬০ এবং ৩৬৫ মেট্রিক টন। এই গমও কি ব্রাজিল থেকে আমদানি করা নিম্নমানের গমের মতো কিনা জানতে চাইলে আরসি ফুড বলেন, ব্রাজিলের গমের বিষয়ে তাদের কাছে এখনও কোন অভিযোগ আসেনি। আর সদ্য আসা ফ্রান্সের গমের ব্যাপারেও কোন অভিযোগ নেই। এ গম ভালমানের বলে তিনি দাবি করেন।
গম খালাসের সঙ্গে জড়িত ঘাট শ্রমিকরা জানান, বস্তায় থাকা গমের নমুনা সংগ্রহ করে দেখা যায়, গমে কালো দানা, ভাঙ্গা ও ময়লা রয়েছে। কিছু দানা রয়েছে মোটা, কিছু রয়েছে সরু ও লাল। পানিতে ভাসতে থাকায় এই গম নিম্নমানের হবে।
এ ব্যাপারে খুলনা মহেশ্বরপাশা কেন্দ্রীয় খাদ্যগুদামের ব্যবস্থাপক রেজাউল করিম বলেন, এমভি শ্যামলী ও এমভি তুলি নামের দু’টি কার্গো জাহাজে ১ হাজার মেট্রিক টনের মতো ফ্রান্স থেকে আমদানি করা গম নতুন করে মহেশ্বরপাশা কেন্দ্রীয় খাদ্য গুদামে খালাসের জন্য এসেছে। বরাদ্দপত্র সম্পন্ন হওয়ার পর এই গম খালাস করা হবে। এই গম দেখে তিনি ভালমানের বলে দাবি করেছেন। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ব্রাজিলের গমের বিষয়ে তারা এখনও কোনো অভিযোগ পাননি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রাজিলের নিম্নমানের গম নিয়ে দেশব্যাপী তোলপাড়ের কারণে এক সপ্তাহ হতে চললেও নতুন গম খালাসে কেন্দ্রীয় খাদ্যগুদাম কর্তৃপক্ষের অনীহা রয়েছে বলে কার্গোর লোকজনরা জানিয়েছেন।
খুলনা আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক কাজী মো. নুরুল ইসলাম জানান, গত ১৬ই জুন এমভি তিয়ানসি ভেঞ্চার নামের জাহাজে করে ফ্রান্স থেকে মংলায় ২০ হাজার ৬৬৩ মেট্রিক টন গম আনা হয়েছে। পরে মংলার হারবাড়িয়া থেকে এম ভি শ্যামলী ও এমভি তুলি নামে দুটি কার্গো জাহাজ গত ১৮ ও ১৯শে জুন খুলনার মহেশ্বরপাশা কেন্দ্রীয় খাদ্যগুদাম ঘাটে এসেছে। দুটি কার্গো জাহাজে গম রয়েছে যথাক্রমে ৬৬০ এবং ৩৬৫ মেট্রিক টন। এই গমও কি ব্রাজিল থেকে আমদানি করা নিম্নমানের গমের মতো কিনা জানতে চাইলে আরসি ফুড বলেন, ব্রাজিলের গমের বিষয়ে তাদের কাছে এখনও কোন অভিযোগ আসেনি। আর সদ্য আসা ফ্রান্সের গমের ব্যাপারেও কোন অভিযোগ নেই। এ গম ভালমানের বলে তিনি দাবি করেন।
গম খালাসের সঙ্গে জড়িত ঘাট শ্রমিকরা জানান, বস্তায় থাকা গমের নমুনা সংগ্রহ করে দেখা যায়, গমে কালো দানা, ভাঙ্গা ও ময়লা রয়েছে। কিছু দানা রয়েছে মোটা, কিছু রয়েছে সরু ও লাল। পানিতে ভাসতে থাকায় এই গম নিম্নমানের হবে।
এ ব্যাপারে খুলনা মহেশ্বরপাশা কেন্দ্রীয় খাদ্যগুদামের ব্যবস্থাপক রেজাউল করিম বলেন, এমভি শ্যামলী ও এমভি তুলি নামের দু’টি কার্গো জাহাজে ১ হাজার মেট্রিক টনের মতো ফ্রান্স থেকে আমদানি করা গম নতুন করে মহেশ্বরপাশা কেন্দ্রীয় খাদ্য গুদামে খালাসের জন্য এসেছে। বরাদ্দপত্র সম্পন্ন হওয়ার পর এই গম খালাস করা হবে। এই গম দেখে তিনি ভালমানের বলে দাবি করেছেন। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ব্রাজিলের গমের বিষয়ে তারা এখনও কোনো অভিযোগ পাননি।
No comments