খালেদার কার্যালয়ে তল্লাশির পরোয়ানা থানায়
বিএনপি
চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে তল্লাশি করতে
আদালতের 'সার্চ ওয়ারেন্ট' থানায় পৌঁছলেও তা কার্যকরে এখনও কোনও উদ্যোগ
নেয়নি পুলিশ। সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্তও হয়নি।
পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) লুৎফুল কবির সমকালকে বলেন, 'আমরা আদালতের সার্চ ওয়ারেন্ট পেয়েছি। পুলিশ অন্য কাজে ব্যস্ত থাকায় বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে তল্লাশির সুযোগ পাওয়া যায়নি।'
তবে কখন তল্লাশি চালানো হবে-সে বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়নি বলেও জানান ওই পুলিশ কর্মকর্তা।
গত রোববার গুলশান থানার এক মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা পরিদর্শক ফিরোজ জামান বিস্ফোরক উদ্ধার ও পলাতক আসামিদের ধরতে খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে তল্লাশি পরোয়ানা জারির আবেদন করেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর হাকিম শুনানি শেষে সার্চ ওয়ারেন্ট জারি করেন। ওই রাতে পুলিশের হাতে সেই সার্চ ওয়ারেন্টের কপি পৌঁছায়।
গুলশান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ফিরোজ জামানের আবেদনে বলা হয়েছিল, ওই কার্যালয়ে বিস্ফোরক থাকতে পারে ও পলাতক আসামিরা সেখানে থাকতে পারেন। খালেদা জিয়াসহ মামলাটির অন্য আসামিরা কার্যালয়টিতে পালিয়ে রয়েছেন।
পুলিশের একটি সূত্র জানায়, চলমান নাশকতা বন্ধের দাবিতে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানের নেতৃত্বে গুলশান এলাকায় মিছিল-সমাবেশ হয়। সমাবেশ থেকে তারা বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয় ঘেরাও করতে যাওয়ার পথে মিছিলে হাতবোমা হামলায় ২১ জন আহত হন। ওই হামলার ঘটনায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি করে ১৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়। আসামিদের মধ্যে রয়েছেন অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, সেলিমা রহমান, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, সালাহউদ্দিন আহমদ, শিরিন সুলতানা, শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, মারুফ কামাল খান প্রমুখ।
ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তার ধারণা, আসামিরা খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়ে পালিয়ে রয়েছে।
সম্প্রতি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীত মামলায় খালেদার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়। পরপর তিনটি নির্ধারিত তারিখে আদালতে হাজির না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল। আগামীকাল (বুধবার) এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য রয়েছে।
বিএনপির নেতারা বলছেন, চাপে রাখতেই খালেদার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ও সার্চ ওয়ারেন্ট জারি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে গত ৩ জানুয়ারি থেকে গুলশান ২ নম্বর সেকশনের ৮৬ নম্বর সড়কের ৬ নম্বর বাড়িতে নিজের রাজনৈতিক কার্যালয়ে রয়েছেন খালেদা জিয়া।
পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) লুৎফুল কবির সমকালকে বলেন, 'আমরা আদালতের সার্চ ওয়ারেন্ট পেয়েছি। পুলিশ অন্য কাজে ব্যস্ত থাকায় বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে তল্লাশির সুযোগ পাওয়া যায়নি।'
তবে কখন তল্লাশি চালানো হবে-সে বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়নি বলেও জানান ওই পুলিশ কর্মকর্তা।
গত রোববার গুলশান থানার এক মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা পরিদর্শক ফিরোজ জামান বিস্ফোরক উদ্ধার ও পলাতক আসামিদের ধরতে খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে তল্লাশি পরোয়ানা জারির আবেদন করেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর হাকিম শুনানি শেষে সার্চ ওয়ারেন্ট জারি করেন। ওই রাতে পুলিশের হাতে সেই সার্চ ওয়ারেন্টের কপি পৌঁছায়।
গুলশান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ফিরোজ জামানের আবেদনে বলা হয়েছিল, ওই কার্যালয়ে বিস্ফোরক থাকতে পারে ও পলাতক আসামিরা সেখানে থাকতে পারেন। খালেদা জিয়াসহ মামলাটির অন্য আসামিরা কার্যালয়টিতে পালিয়ে রয়েছেন।
পুলিশের একটি সূত্র জানায়, চলমান নাশকতা বন্ধের দাবিতে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানের নেতৃত্বে গুলশান এলাকায় মিছিল-সমাবেশ হয়। সমাবেশ থেকে তারা বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয় ঘেরাও করতে যাওয়ার পথে মিছিলে হাতবোমা হামলায় ২১ জন আহত হন। ওই হামলার ঘটনায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি করে ১৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়। আসামিদের মধ্যে রয়েছেন অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, সেলিমা রহমান, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, সালাহউদ্দিন আহমদ, শিরিন সুলতানা, শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, মারুফ কামাল খান প্রমুখ।
ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তার ধারণা, আসামিরা খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়ে পালিয়ে রয়েছে।
সম্প্রতি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীত মামলায় খালেদার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়। পরপর তিনটি নির্ধারিত তারিখে আদালতে হাজির না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল। আগামীকাল (বুধবার) এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য রয়েছে।
বিএনপির নেতারা বলছেন, চাপে রাখতেই খালেদার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ও সার্চ ওয়ারেন্ট জারি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে গত ৩ জানুয়ারি থেকে গুলশান ২ নম্বর সেকশনের ৮৬ নম্বর সড়কের ৬ নম্বর বাড়িতে নিজের রাজনৈতিক কার্যালয়ে রয়েছেন খালেদা জিয়া।
No comments