সাদ্দামের নগরী পুনর্দখলে ব্যাপক সামরিক অভিযান চলছে
ইরাকে
ইসলামিক স্টেটের (আইএস) অন্যতম প্রধান শক্তঘাঁটি সাবেক প্রেসিডেন্ট
সাদ্দাম হোসেনের জন্ম নগরী তিকরিতের চারপাশে ও ভিতরে জিহাদিদের অবস্থানের
ওপর সোমবার ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু হয়েছে। আইএসের কাছ থেকে নগরীটি
পুনর্দখলে ইরাকের প্রায় ৩০ হাজার সৈন্য ও মিলিশিয়া বিমান সহায়তায় এ অভিযান
শুরু করেছে। সেনাবাহিনীর এক লেফটেন্যান্ট কর্নেল বার্তা সংস্থা এএফপি’কে
বলেন, নিরাপত্তা বাহিনী তিনটি প্রধান যুদ্ধক্ষেত্র তিকরিত, দক্ষিণাঞ্চলের
আদ-দর ও উত্তরাঞ্চলের আল-আলমের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
তিনি বলেন, আইএসের সদস্যরা যাতে পালিয়ে যেতে না পারে সে লক্ষ্যে বিভিন্ন সড়ক পথ দিয়েও অগ্রসর হচ্ছে ইরাকি বাহিনী। ইরাকের সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের জন্ম শহর তিকরিত প্রায় নয় মাস ধরে আইএসের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। নগরীটি পুনর্দখলে ইরাকি বাহিনী সোমবার সকালেই অভিযান শুরু করেছে। এর আগের দিন সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী হায়দার আল-আবাদি তিকরিতে আইএসের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দিয়েছিলেন।
সেনা কর্মকর্তা বলেন, সেনা, পুলিশ ও সন্ত্রাস দমন ইউনিটের সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিশেষ বাহিনী যুদ্ধে অংশ নিচ্ছে। তিনি বলেন, জঙ্গিদের অগ্রযাত্রা রুখতে ও সরবরাহ রুট বিচ্ছিন্ন করতে যুদ্ধবিমান, হেলিকপ্টার ও গোলন্দাজ বাহিনীর সহায়তা নিয়ে তিকরিতে অভিযান শুরু হয়েছে।’
অন্যান্য সামরিক সূত্র জানিয়েছে, ইরাকি যুদ্ধ বিমান হামলায় অংশ নিচ্ছে। তবে ইরান কিংবা মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোটের কোন দেশ বিমান হামলায় অংশ নিয়েছে কিনা তা তাৎক্ষনিকভাবে স্পষ্ট নয়।
ইরাকের প্রধানমন্ত্রী আবাদি রোববার অভিযানের সময় বেসামরিক প্রাণহানি এড়াতে নিরাপত্তা বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নিদের্শ দেন।
সালাহেদ্দিন প্রদেশের অপর প্রধান নগরী সামারায় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘সশস্ত্র বাহিনী ও তাদের সঙ্গে যুদ্ধরত সকল বাহিনীকে জনগণের নিরাপত্তার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়ার কথা বলা হয়েছে।’
তিনি বলেন, আইএসের সদস্যরা যাতে পালিয়ে যেতে না পারে সে লক্ষ্যে বিভিন্ন সড়ক পথ দিয়েও অগ্রসর হচ্ছে ইরাকি বাহিনী। ইরাকের সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের জন্ম শহর তিকরিত প্রায় নয় মাস ধরে আইএসের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। নগরীটি পুনর্দখলে ইরাকি বাহিনী সোমবার সকালেই অভিযান শুরু করেছে। এর আগের দিন সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী হায়দার আল-আবাদি তিকরিতে আইএসের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দিয়েছিলেন।
সেনা কর্মকর্তা বলেন, সেনা, পুলিশ ও সন্ত্রাস দমন ইউনিটের সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিশেষ বাহিনী যুদ্ধে অংশ নিচ্ছে। তিনি বলেন, জঙ্গিদের অগ্রযাত্রা রুখতে ও সরবরাহ রুট বিচ্ছিন্ন করতে যুদ্ধবিমান, হেলিকপ্টার ও গোলন্দাজ বাহিনীর সহায়তা নিয়ে তিকরিতে অভিযান শুরু হয়েছে।’
অন্যান্য সামরিক সূত্র জানিয়েছে, ইরাকি যুদ্ধ বিমান হামলায় অংশ নিচ্ছে। তবে ইরান কিংবা মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোটের কোন দেশ বিমান হামলায় অংশ নিয়েছে কিনা তা তাৎক্ষনিকভাবে স্পষ্ট নয়।
ইরাকের প্রধানমন্ত্রী আবাদি রোববার অভিযানের সময় বেসামরিক প্রাণহানি এড়াতে নিরাপত্তা বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নিদের্শ দেন।
সালাহেদ্দিন প্রদেশের অপর প্রধান নগরী সামারায় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘সশস্ত্র বাহিনী ও তাদের সঙ্গে যুদ্ধরত সকল বাহিনীকে জনগণের নিরাপত্তার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়ার কথা বলা হয়েছে।’
No comments