উজিরপুরে প্রেমিক খুন প্রেমিকার বাড়িতে আগুন ১০ জন আহত
বরিশালের
উজিরপুরের হারতা ইউনিয়নের জামবাড়ী গ্রামে প্রেমের সম্পর্কের জেরে সোমবার
রাতে এক যুবককে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় গতকাল বিুব্ধ স্বজন ও এলাকাবাসী
প্রেমিকার বাড়িতে জড়ো হয়। এ সময় প্রেমিকার পরিবারের সদস্যরা ধারাল অস্ত্র
নিপে করায় এলাকাবাসী প্তি হয়ে বসতঘর, রান্নাঘর ও দু’টি গরুর খড়ের গাদায়
অগ্নিসংযোগ করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ২৫ রাউন্ড গুলি ছোড়ে।
হত্যার ঘটনায় প্রেমিকাসহ পরিবারের পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সুখদেবের
পরিবারের দাবি, মিতুর সাথে প্রেম করার অপরাধে সুখদেবকে ডেকে নিয়ে হত্যা করা
হয়েছে। থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার জামবাড়ী গ্রামের সুপেন মিস্ত্রির ছোট ছেলে ঢাকা মধ্যবাড্ডা এলাকায় ইসলামী ব্যাংকের সিকিউরিটি গার্ড সুখদেব মিস্ত্রি (২৩) ও একই গ্রামের দশরথ সমদ্দারের ছোট মেয়ে কলেজছাত্রী মিতু সমদ্দারের (১৮) দীর্ঘ দিন ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। গত সোমবার সকালে ঢাকা থেকে কাকাতো বোন অপর্ণার বিয়ের জন্য সুখদেব বাড়িতে আসেন। বাড়িতে আসার পরে প্রেমিকা মিতুর সাথে দেখা করতে হাবিবপুর কলেজে যান। দুপুুর পর্যন্ত দুইজনে ঘোরাফেরা করে বাড়িতে ফিরে যান।
সন্ধ্যার পরে সুখদেব বাড়ি থেকে বের হয়ে রাতে আর ফিরে আসেননি। স্থানীয় সমীর বলভ গতকাল সকালে ধানেেত পানি দিতে যাওয়ার পথে প্রেমিকা মিতুদের বাড়ির পশ্চিম পাশের বাগানে সুখদেবের লাশ পড়ে থাকতে দেখে লোকজনকে খবর দেন। হত্যার খবর জানার পর সুখদেবের স্বজনরা ও গ্রামবাসী বিুব্ধ হয়ে উঠেন। তারা সকালে মিতু ও তার পরিবারের অন্যদের দায়ী করে তাদের বাড়িতে যায়। এ সময় এলাকাবাসীকে লক্ষ্য করে ঘরে থাকা দেশীয় ধারাল অস্ত্র ছুড়ে মারা হয়। এতে এলাকাবাসী প্তি হয়ে বসতঘরে আগুন ধরিয়ে দেয় ও মিতুসহ তার পরিবারের লোকজনের ওপর হামলা চালায়। খবর পেয়ে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ২৫ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে। গ্রামবাসীর হামলা ও পুলিশের লাঠিচার্জে দশরথ সমদ্দার (৫০), তার স্ত্রী আলোমতি সমদ্দার (৪৫), কন্যা মিতু, কনক, নমিতা, পুত্র সজল সমদ্দারসহ ১০ জন আহত হন।
উজিরপুর মডেল থানার ওসি মো: নুরুল ইসলাম পিপিএম জানান, হারতা পুলিশ ক্যাম্প ও থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ২৫ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে আহতদের উদ্ধার করে। একই সাথে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মগে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার জামবাড়ী গ্রামের সুপেন মিস্ত্রির ছোট ছেলে ঢাকা মধ্যবাড্ডা এলাকায় ইসলামী ব্যাংকের সিকিউরিটি গার্ড সুখদেব মিস্ত্রি (২৩) ও একই গ্রামের দশরথ সমদ্দারের ছোট মেয়ে কলেজছাত্রী মিতু সমদ্দারের (১৮) দীর্ঘ দিন ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। গত সোমবার সকালে ঢাকা থেকে কাকাতো বোন অপর্ণার বিয়ের জন্য সুখদেব বাড়িতে আসেন। বাড়িতে আসার পরে প্রেমিকা মিতুর সাথে দেখা করতে হাবিবপুর কলেজে যান। দুপুুর পর্যন্ত দুইজনে ঘোরাফেরা করে বাড়িতে ফিরে যান।
সন্ধ্যার পরে সুখদেব বাড়ি থেকে বের হয়ে রাতে আর ফিরে আসেননি। স্থানীয় সমীর বলভ গতকাল সকালে ধানেেত পানি দিতে যাওয়ার পথে প্রেমিকা মিতুদের বাড়ির পশ্চিম পাশের বাগানে সুখদেবের লাশ পড়ে থাকতে দেখে লোকজনকে খবর দেন। হত্যার খবর জানার পর সুখদেবের স্বজনরা ও গ্রামবাসী বিুব্ধ হয়ে উঠেন। তারা সকালে মিতু ও তার পরিবারের অন্যদের দায়ী করে তাদের বাড়িতে যায়। এ সময় এলাকাবাসীকে লক্ষ্য করে ঘরে থাকা দেশীয় ধারাল অস্ত্র ছুড়ে মারা হয়। এতে এলাকাবাসী প্তি হয়ে বসতঘরে আগুন ধরিয়ে দেয় ও মিতুসহ তার পরিবারের লোকজনের ওপর হামলা চালায়। খবর পেয়ে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ২৫ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে। গ্রামবাসীর হামলা ও পুলিশের লাঠিচার্জে দশরথ সমদ্দার (৫০), তার স্ত্রী আলোমতি সমদ্দার (৪৫), কন্যা মিতু, কনক, নমিতা, পুত্র সজল সমদ্দারসহ ১০ জন আহত হন।
উজিরপুর মডেল থানার ওসি মো: নুরুল ইসলাম পিপিএম জানান, হারতা পুলিশ ক্যাম্প ও থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ২৫ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে আহতদের উদ্ধার করে। একই সাথে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মগে পাঠানো হয়েছে।
No comments