শিশুদের শুরুতেই শেখানো হচ্ছে অনৈতিক কর্মকাণ্ড : এরশাদ
সাবেক
প্রেসিডেন্ট জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন,
সমাজের সর্বস্তরে এখন কালবৈশাখি ঝড় প্রবেশ করেছে। তা প্রতিরোধ করতে না
পারলে জাতি হিসেবে আমাদের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়বে। পিএসসিতে প্রশ্নপত্র
ফাঁসই তার প্রমাণ। প্রাথমিক পরীক্ষার প্রশ্ন পত্র ফাঁসের মাধ্যমে শিশুদের
শুরুতেই শেখানো হচ্ছে অনৈতিক কর্মকাণ্ড। কিন্তু সরকার প্রশ্নপত্র ফাঁসরাধে
কোন ব্যবস্থা গ্রহন করছে না। বৃহস্পতিবার দুপুরে রংপুর মহানগরীর
কারমাইকেল কলেজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজের একাদশ শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের নবীন
বরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।
কলেজ অধ্যক্ষ আব্দুল ওয়াহেদ মিয়ার সভাপতিত্বে এতে আরও বক্তব্য রাখেন জেলা
জাতীয় পার্টির সভাপতি সাবেক এমপি মোফাজ্জল হোসেন মাষ্টার , সাবেক এমপি
হোসেন মকবুল শাহারিয়ার আসিফ, মহানগর জাতীয় পার্টির আহবায়ক মোস্তাফিজার
রহমান মোস্তফা, সদস্য সচিব এসএম ইয়াসির, সদস্য খোরশেদ আলম প্রমুখ।
এরশাদ বলেন, প্রাথমিক পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার ঘটনায় আমি উদ্বিগ্ন। আমি জীবনে কখনও শুনিনি প্রাথমিক পরীক্ষার প্রশ্ন পত্র ফাঁস হয়। আমাদের অবক্ষয় এতটাই হয়েছে যে, ফাঁস করা প্রশ্ন বিভিন্ন কোচিং সেন্টারের মাধ্যমে অভিভাবকদের কাছে পাঠানো হচ্ছে। আর অভিভাবকরা সেই প্রশ্ন কোমলমতি সন্তানদের প্রদাণ করছে।
তিনি অভিযোগ করে বলেন,কোচিং সেন্টারের শিক্ষকরা টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন পত্র ফাঁস করে দিয়ে তা শিশুদের কাছে সরবরাহ করছে। এ অনৈতিক কর্মকাণ্ড অবিলম্বে বন্ধ করার জন্য সরকারকে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু সরকার সেটা করতে ব্যর্থ হচ্ছে।
পরে এরশাদ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অডিটোরিয়ামে মাসিক সভায় সভাপতিত্ব করেন। সেখানে আগের বৈঠকে নেয়া বিভিন্ন সিদ্ধান্ত এবং নিয়োগ নিয়ে বৈঠক করেন। তিনি বর্তমানে হাসপাতালটির ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি হিসেবে আছেন। এসময় মেডিকেল কলেজের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. আব্দুল কাদের খান, কমিটির সদস্য, পদস্থ কর্মকর্তা এবং জাতীয় পার্টির জেলা ও মহানগর কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এরশাদ বলেন, প্রাথমিক পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার ঘটনায় আমি উদ্বিগ্ন। আমি জীবনে কখনও শুনিনি প্রাথমিক পরীক্ষার প্রশ্ন পত্র ফাঁস হয়। আমাদের অবক্ষয় এতটাই হয়েছে যে, ফাঁস করা প্রশ্ন বিভিন্ন কোচিং সেন্টারের মাধ্যমে অভিভাবকদের কাছে পাঠানো হচ্ছে। আর অভিভাবকরা সেই প্রশ্ন কোমলমতি সন্তানদের প্রদাণ করছে।
তিনি অভিযোগ করে বলেন,কোচিং সেন্টারের শিক্ষকরা টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন পত্র ফাঁস করে দিয়ে তা শিশুদের কাছে সরবরাহ করছে। এ অনৈতিক কর্মকাণ্ড অবিলম্বে বন্ধ করার জন্য সরকারকে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু সরকার সেটা করতে ব্যর্থ হচ্ছে।
পরে এরশাদ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অডিটোরিয়ামে মাসিক সভায় সভাপতিত্ব করেন। সেখানে আগের বৈঠকে নেয়া বিভিন্ন সিদ্ধান্ত এবং নিয়োগ নিয়ে বৈঠক করেন। তিনি বর্তমানে হাসপাতালটির ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি হিসেবে আছেন। এসময় মেডিকেল কলেজের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. আব্দুল কাদের খান, কমিটির সদস্য, পদস্থ কর্মকর্তা এবং জাতীয় পার্টির জেলা ও মহানগর কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
No comments