যৌন নিপীড়নের অভিযোগ রাবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে
আবারও যৌন নিপীড়নের অভিযোগ উঠল রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। শিক্ষকের নাম কামরুল হাসান মজুমদার।
তিনি শুধু শিক্ষকই নন, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতিও। গুরুতর এই
অভিযোগ নিয়ে চরম অস্বস্তিতে পড়েছে ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগ।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও পড়েছে বিপাকে। বিভাগের প্রথম বর্ষের এক শিক্ষার্থীর
করা উত্ত্যক্ত বা যৌন নিপীড়নের অভিযোগ নিয়ে ভেতরে ভেতরে তোলপাড় হলেও
প্রশাসন বিষয়টি নিয়ে সতর্কভাবে এগোচ্ছে। রাবি প্রশাসন, ভূতত্ত্ব ও
খনিবিদ্যা বিভাগ ছাড়াও যৌন নিপীড়ন ও হয়রানি নিরোধ কমিটি সূত্র গুরুতর এই
অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৩০ নভেম্বর ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের একাডেমিক কমিটির সভায় সর্বসম্মত সিদ্ধান্তে কামরুল হাসান মজুমদারকে বিভাগের সব পরীক্ষা ছাড়াও ছাত্রীদের গবেষণা কাজের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। বিভাগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই শিক্ষক এখন শুধু পাঠদান কাজে অংশ নিতে পারবেন। বিভাগের সিদ্ধান্তটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রককে ওইদিনই লিখিতভাবে জানিয়ে দেয়া হয়। যুগান্তরের পক্ষ থেকে অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের শিক্ষক কামরুল হাসান মজুমদার কোনো মন্তব্য করতে সম্মত হননি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো থেকে জানা গেছে, অক্টোবরের শেষদিকে ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রী বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষক সমিতির সভাপতি কামরুল হাসান মজুমদারের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের লিখিত অভিযোগ দেন বিশ্ববিদ্যালয়ে কার্যরত যৌন নিপীড়ন ও নিরোধ কমিটির কাছে। লিখিত অভিযোগের সঙ্গে প্রমাণ হিসেবে দাখিল করা হয় তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের ফোনালাপের একটি কম্প্যাক্ট ডিস্ক (সিডি) এবং ছাত্রীর মোবাইল ফোনে দেয়া শিক্ষকের ক্ষুদে বার্তা বা এসএমএসের প্রিন্ট কপি।
৩০ নভেম্বর ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের একাডেমিক কমিটির সভায় সর্বসম্মত সিদ্ধান্তে কামরুল হাসান মজুমদারকে বিভাগের সব পরীক্ষা ছাড়াও ছাত্রীদের গবেষণা কাজের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। বিভাগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই শিক্ষক এখন শুধু পাঠদান কাজে অংশ নিতে পারবেন। বিভাগের সিদ্ধান্তটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রককে ওইদিনই লিখিতভাবে জানিয়ে দেয়া হয়। যুগান্তরের পক্ষ থেকে অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের শিক্ষক কামরুল হাসান মজুমদার কোনো মন্তব্য করতে সম্মত হননি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো থেকে জানা গেছে, অক্টোবরের শেষদিকে ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রী বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষক সমিতির সভাপতি কামরুল হাসান মজুমদারের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের লিখিত অভিযোগ দেন বিশ্ববিদ্যালয়ে কার্যরত যৌন নিপীড়ন ও নিরোধ কমিটির কাছে। লিখিত অভিযোগের সঙ্গে প্রমাণ হিসেবে দাখিল করা হয় তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের ফোনালাপের একটি কম্প্যাক্ট ডিস্ক (সিডি) এবং ছাত্রীর মোবাইল ফোনে দেয়া শিক্ষকের ক্ষুদে বার্তা বা এসএমএসের প্রিন্ট কপি।
No comments