কিবরিয়া হত্যা মামলায় ৪র্থ দফায় সম্পূরক চার্জশিট দাখিলের নির্দেশ
সাবেক অর্থমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ জাতীয় পরিষদের সাবেক সদস্য শাহ এ এম এস কিবরিয়া হত্যা মামলায় দুই আসামির নাম সংশোধনপূর্বক চতুর্থ দফায় সম্পূরক চার্জশিট দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। গতকাল দুপুরে হবিগঞ্জ কগনিজেন্স কোর্ট ১-এর বিচারক রোকেয়া বেগম এ নির্দেশ দেন। গত ১৩ই নভেম্বর কিবরিয়া হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার মেহেরুন নেছা পারুল তৃতীয় দফায় সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করেন। ওই প্রতিবেদনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, সিলেট সিটি করপোরেশন মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ও হবিগঞ্জ জেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক, হবিগঞ্জ পৌর মেয়র জি কে গউছসহ নতুন ১১ জনের নাম অন্তর্ভুক্ত করে ৩৫ জনকে আসামি করা হয়।
প্রতিবেদনে সিলেট সিটি করপোরেশন মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ও হবিগঞ্জ পৌর মেয়র জি কে গউছের নাম ও ঠিকানা ভুল থাকায় বিচারক আগামী ২১শে ডিসেম্বর নাম-ঠিকানা সংশোধনপূর্বক চতুর্থ দফায় সম্পূরক চার্জশিট দাখিলের নির্দেশ দেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার মেহেরুন নেছা পারুল বুধবার আদালতে নাম সংশোধন করার আবেদন করেন। এতে উল্লেখ করা হয়, সিলেটের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ও হবিগঞ্জ পোৗরসভার মেয়র জি কে গউছ এর নাম ও ঠিকানায় ত্রুটি রয়েছে। এগুলোকে সংশোধন প্রয়োজন। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক নাম সংশোধন করে আগামী ২১শে ডিসেম্বর তদন্তকারী কর্মকর্তাকে সম্পূরক চার্জশিট দাখিলের আদেশ দেন। মামলার বাদী এডভোকেট আবদুল মজিদ খান ও বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আলমগীর ভূঁইয়া বাবুল বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
২০০৫ সালের ২৭শে জানুয়ারি হবিগঞ্জ সদর উপজেলার বৈদ্যের বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ঈদ পরবর্তী এক জনসভা শেষে বের হওয়ার পথে গ্রেনেড হামলার শিকার হন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া। হামলায় গুরুতর আহত হলে চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেয়ার পথে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে তিনি মারা যান। এই হামলায় আরও নিহত হন তার ভাইপো শাহ মঞ্জুরুল হুদা, আওয়ামী লীগ নেতা আবদুর রহিম, আবুল হোসেন ও সিদ্দিক আলী। আহত হন হবিগঞ্জ-৩ (হবিগঞ্জ সদর-লাখাই) আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অ্যাডভোকেট আলহাজ মো. আবু জাহির, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর চৌধুরী ও রাজন চৌধুরীসহ ৭০ জন। এ ঘটনায় ২০০৫ সালের ২৮শে জানুয়ারি হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুল মজিদ খান বাদী হয়ে হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দু’টি মামলা করেন।
প্রতিবেদনে সিলেট সিটি করপোরেশন মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ও হবিগঞ্জ পৌর মেয়র জি কে গউছের নাম ও ঠিকানা ভুল থাকায় বিচারক আগামী ২১শে ডিসেম্বর নাম-ঠিকানা সংশোধনপূর্বক চতুর্থ দফায় সম্পূরক চার্জশিট দাখিলের নির্দেশ দেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার মেহেরুন নেছা পারুল বুধবার আদালতে নাম সংশোধন করার আবেদন করেন। এতে উল্লেখ করা হয়, সিলেটের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ও হবিগঞ্জ পোৗরসভার মেয়র জি কে গউছ এর নাম ও ঠিকানায় ত্রুটি রয়েছে। এগুলোকে সংশোধন প্রয়োজন। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক নাম সংশোধন করে আগামী ২১শে ডিসেম্বর তদন্তকারী কর্মকর্তাকে সম্পূরক চার্জশিট দাখিলের আদেশ দেন। মামলার বাদী এডভোকেট আবদুল মজিদ খান ও বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আলমগীর ভূঁইয়া বাবুল বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
২০০৫ সালের ২৭শে জানুয়ারি হবিগঞ্জ সদর উপজেলার বৈদ্যের বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ঈদ পরবর্তী এক জনসভা শেষে বের হওয়ার পথে গ্রেনেড হামলার শিকার হন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া। হামলায় গুরুতর আহত হলে চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেয়ার পথে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে তিনি মারা যান। এই হামলায় আরও নিহত হন তার ভাইপো শাহ মঞ্জুরুল হুদা, আওয়ামী লীগ নেতা আবদুর রহিম, আবুল হোসেন ও সিদ্দিক আলী। আহত হন হবিগঞ্জ-৩ (হবিগঞ্জ সদর-লাখাই) আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অ্যাডভোকেট আলহাজ মো. আবু জাহির, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর চৌধুরী ও রাজন চৌধুরীসহ ৭০ জন। এ ঘটনায় ২০০৫ সালের ২৮শে জানুয়ারি হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুল মজিদ খান বাদী হয়ে হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দু’টি মামলা করেন।
No comments