মিসরে ১৮৮ ব্রাদারহুড কর্মীর মৃত্যুদণ্ড
মিসরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ইসলামিক দল মুসলিম
ব্রাদারহুডের আরও ১৮৮ জনের বেশি সমর্থকের বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ড সাজা ঘোষণা
করেছেন আদালত। ২০১৩ সালে কায়রো কাছে এক পুলিশ স্টেশনে হামলা চালানোর দায়ে
তাদের এই শাস্তি দেয়া হয়েছে বলে সংবাদ সংস্থা বিবিসি জানিয়েছে।
মঙ্গলবার কায়রোর এক আদালত ব্রাদারহুডের ওই ১৮৮ সমর্থককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। এদের মধ্যে ১৪০ জন কারাবন্দি রয়েছেন। বাকিরা এখনও ধরা পড়েনি। এসব সাজাপ্রাপ্তরা গত বছর ১৪ আগস্ট কায়রোর নিকটবর্তী কেরদাসা গ্রামের এক পুলিশ স্টেশনে হামলা চালিয়েছিলেন। হামলায় নিহত হয়েছিলেন কমপক্ষে ১১ পুলিশ কর্মকর্তা। ওই একই দিনে মিনিয়া এলাকায় অন্য এক পুলিশ স্টেশনেও হামলার ঘটনা ঘটেছিল। ওই মামলায় পাঁচ শতাধিক কর্মী সমর্থককে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে।
গত বছর জুলাই মাসে প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করার প্রতিবাদে কায়রোতে ব্যাপক বিক্ষোভ চলাকালে ওই হামলার ঘটনা ঘটেছিল। ওই একই দিনে রাজধানীর তাহরির স্কয়ারে মুসলিম ব্রাদারহুডের কর্মী সমর্থকদের অবস্থান ধর্মঘটে দমনাভিযান চালিয়েছিল নিরাপত্তা বাহিনী। অভিযানে কয়েকশ মানুষ নিহত হয়েছিল।
এই বিক্ষোভের ধুয়া তুলে ব্রাদারহুডকে নিষিদ্ধ করেছে মিসরের সেনাসমর্থিত সরকার। এছাড়া দলটির শত শত কর্মী সমর্থকের বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ড সাজা দেয়া হয়েছে। তবে এখন অব্দি কারও মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়নি। দেশটির সংবিধান মতে, রায় কার্যকরের জন্য মিসরের সর্বোচ্চ ধর্মীয় কর্তৃপক্ষ গ্রান্ড মুফতির অনুমতি লাগে। সর্বশেষ রায়টি গ্রান্ড মুফতির কাছে অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে বলে দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। আগামী ২০ জানুয়ারি আপিলের চূড়ান্ত রায় দেয়া হতে পারে বলে জানা গেছে। এদিকে শনিবার মিসরের সাবেক স্বৈরশাসক হোসনি মোবারককে হত্যা অভিযোগ থেকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন সে দেশের এক আদালত। ২০১১ সালে তথাকথিত আরব বসন্তের সময় এক বিক্ষোভ মিছিলে গুলি চালােেলার ঘটনায় তার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। মোবারককে খালাস দেয়ায় বর্তমান সরকারের সমালোচনায় ফেটে পড়েছে দেশটির গণতন্ত্রকামীরা।
মঙ্গলবার কায়রোর এক আদালত ব্রাদারহুডের ওই ১৮৮ সমর্থককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। এদের মধ্যে ১৪০ জন কারাবন্দি রয়েছেন। বাকিরা এখনও ধরা পড়েনি। এসব সাজাপ্রাপ্তরা গত বছর ১৪ আগস্ট কায়রোর নিকটবর্তী কেরদাসা গ্রামের এক পুলিশ স্টেশনে হামলা চালিয়েছিলেন। হামলায় নিহত হয়েছিলেন কমপক্ষে ১১ পুলিশ কর্মকর্তা। ওই একই দিনে মিনিয়া এলাকায় অন্য এক পুলিশ স্টেশনেও হামলার ঘটনা ঘটেছিল। ওই মামলায় পাঁচ শতাধিক কর্মী সমর্থককে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে।
গত বছর জুলাই মাসে প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করার প্রতিবাদে কায়রোতে ব্যাপক বিক্ষোভ চলাকালে ওই হামলার ঘটনা ঘটেছিল। ওই একই দিনে রাজধানীর তাহরির স্কয়ারে মুসলিম ব্রাদারহুডের কর্মী সমর্থকদের অবস্থান ধর্মঘটে দমনাভিযান চালিয়েছিল নিরাপত্তা বাহিনী। অভিযানে কয়েকশ মানুষ নিহত হয়েছিল।
এই বিক্ষোভের ধুয়া তুলে ব্রাদারহুডকে নিষিদ্ধ করেছে মিসরের সেনাসমর্থিত সরকার। এছাড়া দলটির শত শত কর্মী সমর্থকের বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ড সাজা দেয়া হয়েছে। তবে এখন অব্দি কারও মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়নি। দেশটির সংবিধান মতে, রায় কার্যকরের জন্য মিসরের সর্বোচ্চ ধর্মীয় কর্তৃপক্ষ গ্রান্ড মুফতির অনুমতি লাগে। সর্বশেষ রায়টি গ্রান্ড মুফতির কাছে অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে বলে দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। আগামী ২০ জানুয়ারি আপিলের চূড়ান্ত রায় দেয়া হতে পারে বলে জানা গেছে। এদিকে শনিবার মিসরের সাবেক স্বৈরশাসক হোসনি মোবারককে হত্যা অভিযোগ থেকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন সে দেশের এক আদালত। ২০১১ সালে তথাকথিত আরব বসন্তের সময় এক বিক্ষোভ মিছিলে গুলি চালােেলার ঘটনায় তার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। মোবারককে খালাস দেয়ায় বর্তমান সরকারের সমালোচনায় ফেটে পড়েছে দেশটির গণতন্ত্রকামীরা।
No comments