সারদা ফান্ডের টাকা বাংলাদেশে যায়নি
ভারতীয় প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং বুধবার
দেশটির আইনসভার নিুকক্ষ লোকসভায় বলেছেন, সারদা ফান্ডের টাকা বাংলাদেশে
যাওয়ার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপিপ্রধান অমিত
শাহ সম্প্রতি অভিযোগ করেছিলেন যে, সন্ত্রাসী কার্যক্রমে অর্থ জোগানের জন্য
কথিত সারদা কেলেংকারির টাকা বাংলাদেশে পাঠানো হয়েছিল। তিনি আরও বলেন যে,
বর্ধমান বিস্ফোরণের সন্ত্রাসী ঘটনায় সারদা ফান্ডের অর্থ ব্যবহার হয়েছিল।
কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অফিস বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র
সিং বুধবার পার্লামেন্টে প্রশ্ন-উত্তর পর্বে তার ওই বক্তব্য সম্পূর্ণ উড়িয়ে
দিলেন। বিজেপির এমপি হরি মাঝি ও প্রহাদ যোশির প্রশ্নের জবাবে তিনি এ
মন্তব্য করেন।
ওই দুই এমপি প্রশ্ন করেছিলেন, সারদা চিট ফান্ডের তহবিল সন্ত্রাসী কার্যক্রমে ব্যবহৃত হওয়ার জন্য বাংলাদেশে পাচার হয়েছে বলে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে, তা নিয়ে তদন্তের পূর্ণবিবরণ সরকার জানতে চেয়েছে কিনা। ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা সিবিআই এ ধরনের কোনো লেনদেনের তথ্য পেয়েছে কিনা তা ও তারা জানতে চান। এর জবাবে জিতেন্দ্র সিং বলেন, এখন পর্যন্ত যে তদন্ত হয়েছে, তাতে বাংলাদেশে সন্ত্রাসী তৎপরতার অর্থ জোগান দিতে এ ধরনের কোনো লেনদেন হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়নি। এদিকে, খোদ প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে ক্লিনচিট পাওয়ার পরে স্বাভাবিকভাবেই উচ্ছ্বসিত তৃণমূল শিবির। এদিন দুপুরেই তৃণমূলের লোকসভার দলনেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় সংসদ চত্বরে বলেন, প্রথম থেকেই আমাদের মুখ্যমন্ত্রী বলে আসছেন এসব অভিযোগ অসত্য। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অযথা প্রচার চালানো হচ্ছে। এসব কথা বলে মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা করা হচ্ছিল। সুদীপবাবু এদিন বিজেপির জাতীয় সভাপতি অমিত শাহর এ বিষয়ে ক্ষমা চাওয়া উচিত বলেও দাবি করেন।
ওই দুই এমপি প্রশ্ন করেছিলেন, সারদা চিট ফান্ডের তহবিল সন্ত্রাসী কার্যক্রমে ব্যবহৃত হওয়ার জন্য বাংলাদেশে পাচার হয়েছে বলে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে, তা নিয়ে তদন্তের পূর্ণবিবরণ সরকার জানতে চেয়েছে কিনা। ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা সিবিআই এ ধরনের কোনো লেনদেনের তথ্য পেয়েছে কিনা তা ও তারা জানতে চান। এর জবাবে জিতেন্দ্র সিং বলেন, এখন পর্যন্ত যে তদন্ত হয়েছে, তাতে বাংলাদেশে সন্ত্রাসী তৎপরতার অর্থ জোগান দিতে এ ধরনের কোনো লেনদেন হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়নি। এদিকে, খোদ প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে ক্লিনচিট পাওয়ার পরে স্বাভাবিকভাবেই উচ্ছ্বসিত তৃণমূল শিবির। এদিন দুপুরেই তৃণমূলের লোকসভার দলনেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় সংসদ চত্বরে বলেন, প্রথম থেকেই আমাদের মুখ্যমন্ত্রী বলে আসছেন এসব অভিযোগ অসত্য। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অযথা প্রচার চালানো হচ্ছে। এসব কথা বলে মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা করা হচ্ছিল। সুদীপবাবু এদিন বিজেপির জাতীয় সভাপতি অমিত শাহর এ বিষয়ে ক্ষমা চাওয়া উচিত বলেও দাবি করেন।
No comments