লাশ বস্তায় ভরে নুরুজ্জামান
মাগুরা
থেকে গ্রেফতার হওয়া সাবেক র্যাব সদস্য মোহাম্মদ নুরুজ্জামান নারায়ণগঞ্জে
সাত খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি
দিয়েছেন। বুধবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইশতিয়াক
সিদ্দিকীর আদালতে পৃৃথক দুই মামলায় এ জবানবন্দি দেন। আদালত সূত্র
জানিয়েছে, জবানবন্দিতে নুরুজ্জামান বলেন, মেজর আরিফের নির্দেশে অপহরণ ও
হত্যার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অন্যদের সঙ্গে তিনিও ছিলেন। কাউন্সিলর
নজরুলসহ সাতজনকে অপহরণের দিন ২৭ এপ্রিল সকাল ৮টা থেকে তিনি নারায়ণগঞ্জ
আদালত চত্বরে ছিলেন। নজরুল ইসলাম আদালতে আসা পর্যন্ত আদালত প্রাঙ্গণে সাদা
পোশাকে অবস্থান নিয়েছিলেন। তার সঙ্গে সাদা পোশাকে থাকা আরও এক র্যাব
সদস্যকে আদালতে আইনজীবীরা সন্দেহ করে আটক করার পর তাকে র্যাব পরিচয় দিয়ে
ছাড়িয়ে নেন। দুপুরে নজরুল আদালতে আসার পর তাকে অনুসরণ করেন এবং মেজর আরিফকে
টেলিফোনে বিষয়টি জানান। আদালত থেকে নজরুল গাড়ি নিয়ে বের হওয়ার পর তিনি
র্যাবের মাইক্রোবাস নিয়ে অনুসরণ করতে থাকেন।
নুরুজ্জামান আরও বলেন, লিংক রোড থেকে সাতজনকে অপহরণ করে তাদের হত্যা করার পর মেজর আরিফের নির্দেশে সাতজনের লাশ বস্তায় ভরেন তিনি। পরে লাশভর্তি বস্তা ইট দিয়ে বেঁধে শীতলক্ষা নদীতে ফেলা হয়। সে সময় ট্রলারেও ছিলেন নুরুজ্জামান।
তিনি আদালতকে আরও বলেন, র্যাব-১১-এর তৎকালীন ক্যাম্প ইনচার্জ তারেক সাঈদ ও উপঅধিনায়ক আরিফ হোসেনের নির্দেশ মানতে গিয়েই এ ঘৃণ্য কাজটি করেছেন। নির্দেশ না মানলে চাকরি হারানোর ভয় ছিল।
দুপুর একটা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ৫ ঘণ্টা ম্যাজিস্ট্রেটের খাস কামরায় এ জবানবন্দি নেয়া করা হয়। এর আগে মঙ্গলবার রাতে মাগুরা শহরের চৌরঙ্গীর মোড়ে কাজী টাওয়ার মার্কেটে তার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে সাবেক র্যাব সদস্য (সেনাবাহিনীর সিপাহী) মোহাম্মদ নুরুজ্জামানকে গ্রেফতার করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। রাতেই তাকে নিয়ে নারায়ণগঞ্জে রওনা দেয় ডিবি।
সাত খুনের ঘটনার পর সেনাবাহিনী থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নেন নুরুজ্জামান।
তিনি মাগুরা সদর উপজেলার হাজিপুর গ্রামের মুজিবুর রহমানের ছেলে।
নুরুজ্জামান আরও বলেন, লিংক রোড থেকে সাতজনকে অপহরণ করে তাদের হত্যা করার পর মেজর আরিফের নির্দেশে সাতজনের লাশ বস্তায় ভরেন তিনি। পরে লাশভর্তি বস্তা ইট দিয়ে বেঁধে শীতলক্ষা নদীতে ফেলা হয়। সে সময় ট্রলারেও ছিলেন নুরুজ্জামান।
তিনি আদালতকে আরও বলেন, র্যাব-১১-এর তৎকালীন ক্যাম্প ইনচার্জ তারেক সাঈদ ও উপঅধিনায়ক আরিফ হোসেনের নির্দেশ মানতে গিয়েই এ ঘৃণ্য কাজটি করেছেন। নির্দেশ না মানলে চাকরি হারানোর ভয় ছিল।
দুপুর একটা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ৫ ঘণ্টা ম্যাজিস্ট্রেটের খাস কামরায় এ জবানবন্দি নেয়া করা হয়। এর আগে মঙ্গলবার রাতে মাগুরা শহরের চৌরঙ্গীর মোড়ে কাজী টাওয়ার মার্কেটে তার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে সাবেক র্যাব সদস্য (সেনাবাহিনীর সিপাহী) মোহাম্মদ নুরুজ্জামানকে গ্রেফতার করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। রাতেই তাকে নিয়ে নারায়ণগঞ্জে রওনা দেয় ডিবি।
সাত খুনের ঘটনার পর সেনাবাহিনী থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নেন নুরুজ্জামান।
তিনি মাগুরা সদর উপজেলার হাজিপুর গ্রামের মুজিবুর রহমানের ছেলে।
No comments