শিক্ষকদের দায়ী করলেন ছাত্রলীগ নেতারা
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবি) ছাত্রলীগের দু’পক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনায়
শিক্ষকদের দায়ী করেছেন ছাত্রলীগ নেতারা। বুধবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তি ও মঙ্গলবার
খোলা চিঠির মাধ্যমে এসব অভিযোগ আনা হলেও শিক্ষকরা তা অস্বীকার করেন।
এক পক্ষের নেতা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ সহসভাপতি অঞ্জন রায় বলেন, শাবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সহযোগী অধ্যাপক মো. ফারুক উদ্দিনের প্রত্যক্ষ মদদ ও সহযোগিতায় শাবি ছাত্রলীগের সভাপতি সঞ্জীবন চক্রবর্তী পার্থ, সহসভাপতি আবু সাঈদ আকন্দ ও যুগ্ম সম্পাদক সাজিদুল ইসলাম সবুজের নেতৃত্বে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের নিয়ে হলে অবস্থানকারী ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালানো হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর পদটি বাগিয়ে নেয়ার জন্য ফারুক উদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্থিতিশীল করে ভিসিকে চাপে ফেলতে চান।
অপরপক্ষের নেতা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক সাজিদুল ইসলাম সবুজ বলেন, ছাত্রলীগের বৈধ কমিটির নেতারা বৈধ শিক্ষার্থীদের নিয়ে আবাসিক হলে আসতে চাইলে সহসভাপতি অঞ্জন রায় ও ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কৃত উত্তম কুমার দাশের নেতৃত্বে অস্ত্রধারী বহিরাগত সন্ত্রাসীদের নিয়ে তাদের ওপর হামলা চালানো হয়। এতে ইন্ধন দেন প্রক্টর ড. হিমাদ্রী শেখর রায় ও সহকারী প্রক্টর নিলয় চন্দ্র সরকার। ইতিমধ্যে ইন্ধন দেয়ার দায় এড়াতেই নিলয়সহ কয়েকজন সহকারী প্রক্টর পদত্যাগ করেছেন বলে তিনি জানান। সহযোগী অধ্যাপক মো. ফারুক উদ্দিন বলেন, কার ইন্ধনে ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের দিয়ে সংঘর্ষ ঘটানো হয়- তা তদন্তের মাধ্যমে বের করতে প্রশাসনের কাছে দাবি জানান তিনি। সহকারী প্রক্টর পদ থেকে সদ্য পদত্যাগকারী নিলয় চন্দ্র সরকারও তার বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগ অস্বীকার করেন।
এক পক্ষের নেতা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ সহসভাপতি অঞ্জন রায় বলেন, শাবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সহযোগী অধ্যাপক মো. ফারুক উদ্দিনের প্রত্যক্ষ মদদ ও সহযোগিতায় শাবি ছাত্রলীগের সভাপতি সঞ্জীবন চক্রবর্তী পার্থ, সহসভাপতি আবু সাঈদ আকন্দ ও যুগ্ম সম্পাদক সাজিদুল ইসলাম সবুজের নেতৃত্বে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের নিয়ে হলে অবস্থানকারী ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালানো হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর পদটি বাগিয়ে নেয়ার জন্য ফারুক উদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্থিতিশীল করে ভিসিকে চাপে ফেলতে চান।
অপরপক্ষের নেতা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক সাজিদুল ইসলাম সবুজ বলেন, ছাত্রলীগের বৈধ কমিটির নেতারা বৈধ শিক্ষার্থীদের নিয়ে আবাসিক হলে আসতে চাইলে সহসভাপতি অঞ্জন রায় ও ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কৃত উত্তম কুমার দাশের নেতৃত্বে অস্ত্রধারী বহিরাগত সন্ত্রাসীদের নিয়ে তাদের ওপর হামলা চালানো হয়। এতে ইন্ধন দেন প্রক্টর ড. হিমাদ্রী শেখর রায় ও সহকারী প্রক্টর নিলয় চন্দ্র সরকার। ইতিমধ্যে ইন্ধন দেয়ার দায় এড়াতেই নিলয়সহ কয়েকজন সহকারী প্রক্টর পদত্যাগ করেছেন বলে তিনি জানান। সহযোগী অধ্যাপক মো. ফারুক উদ্দিন বলেন, কার ইন্ধনে ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের দিয়ে সংঘর্ষ ঘটানো হয়- তা তদন্তের মাধ্যমে বের করতে প্রশাসনের কাছে দাবি জানান তিনি। সহকারী প্রক্টর পদ থেকে সদ্য পদত্যাগকারী নিলয় চন্দ্র সরকারও তার বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগ অস্বীকার করেন।
No comments