মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করেও পারলেন না হিউজ
ক্রিকেট মাঠে ঘটল আরও একটি মৃত্যুর ঘটনা। ক্রিকেট খেলায় ব্যবহৃত পাঁচ আউন্স ওজনের বলটি যে মাঝে-মধ্যে খেলোয়াড়দের জন্য কতটা বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে, তারই আরেকটি নমুনা দেখল ক্রিকেট বিশ্ব। বোলারের বাউন্সারের ছোবলে আহত হয়ে দুই দিন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে কাটিয়ে অবশেষে মৃত্যুর মুখোমুখি হলেন প্রতিশ্রুতিশীল অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার ফিলিপ হিউজ। আজ বৃহস্পতিবার সিডনির একটি হাসপাতালে কোমায় অচেতন অবস্থাতেই তাঁর মৃত্যু হয়।
পঁচিশ বছর বয়সী এই অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার দেশের হয়ে ২৬টি টেস্ট ও ২৫টি ওয়ানডে ম্যাচের অভিজ্ঞতায় ছিলেন ঋদ্ধ। জীবনের শেষ খেলাটিতেও দারুণ ব্যাট করছিলেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেট প্রতিযোগিতা-শেফিল্ড শিল্ডের একটি ম্যাচে মঙ্গলবার দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার হয়ে নিউ সাউথওয়েলসের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিলেন হিউজ। ৬৩ রানে অপরাজিত থাকার সময় প্রতিপক্ষের বোলার শন অ্যাবোটের একটি বাউন্সারই ওলট-পালট করে দেয় সবকিছু। কানের পাশে আঘাত পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে জ্ঞান হারান তিনি। হাসপাতালে নিবিড়-পরিচর্যাকেন্দ্রে দু’দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করেও ফিরতে পারলেন না তিনি। ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম ট্র্যাজিক ঘটনার নায়ক হয়েই জীবনের ওপারে যাত্রা করলেন তিনি।
সিডনির হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বড় ধরনের অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল তাঁর মস্তিষ্কে।আঘাতটা এতটাই গুরুতর ছিল যে অস্ত্রোপচারটা কোনো কাজেই এল না তাঁর।। মৃত্যুর সময় হিউজের সঙ্গে ছিলেন তাঁর মা, বোন ও অন্যান্য আত্মীয়-স্বজন।
২০০৯ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জোহানেসবার্গের তাঁর টেস্ট অভিষেক হয়। ২৬ টেস্টে ৩২.৬৫ গড়ে ১৫৩৫ রান করা এই ক্রিকেটারের আছে তিনটি সেঞ্চুরি আর সাতটি ফিফটি। অভিষেক সিরিজেই ডারবানে পরপর দুটি সেঞ্চুরি করে দারুণ সম্ভাবনাময় ক্রিকেটার হিসেবে নিজেকে মেলে ধরেছিলেন হিউজ। তবে ফর্মের ধারাবাহিকতা না থাকার কারণে অস্ট্রেলীয় দলের কখনোই নিয়মিত হতে পারেননি। ২০১৩ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে শেষ টেস্ট খেলা হিউজ ভারতের বিপক্ষে আসন্ন টেস্ট সিরিজে নির্বাচকদের বিবেচনায় ছিলেন।অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্কের চোট তাঁর দলে ফেরা মোটামুটি নিশ্চিতই করে দিয়েছিল। সাম্প্রতিক সময়ে অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে দারুণ ফর্মেই ছিলেন। কিন্তু মঙ্গলবারের ঘটনা শেষ অবধি তাঁকে নিয়ে গেল সব জাগতিক আশা-আকাঙ্খা আর প্রত্যাশা-প্রাপ্তির উর্ধ্বেই।
পঁচিশ বছর বয়সী এই অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার দেশের হয়ে ২৬টি টেস্ট ও ২৫টি ওয়ানডে ম্যাচের অভিজ্ঞতায় ছিলেন ঋদ্ধ। জীবনের শেষ খেলাটিতেও দারুণ ব্যাট করছিলেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেট প্রতিযোগিতা-শেফিল্ড শিল্ডের একটি ম্যাচে মঙ্গলবার দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার হয়ে নিউ সাউথওয়েলসের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিলেন হিউজ। ৬৩ রানে অপরাজিত থাকার সময় প্রতিপক্ষের বোলার শন অ্যাবোটের একটি বাউন্সারই ওলট-পালট করে দেয় সবকিছু। কানের পাশে আঘাত পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে জ্ঞান হারান তিনি। হাসপাতালে নিবিড়-পরিচর্যাকেন্দ্রে দু’দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করেও ফিরতে পারলেন না তিনি। ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম ট্র্যাজিক ঘটনার নায়ক হয়েই জীবনের ওপারে যাত্রা করলেন তিনি।
সিডনির হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বড় ধরনের অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল তাঁর মস্তিষ্কে।আঘাতটা এতটাই গুরুতর ছিল যে অস্ত্রোপচারটা কোনো কাজেই এল না তাঁর।। মৃত্যুর সময় হিউজের সঙ্গে ছিলেন তাঁর মা, বোন ও অন্যান্য আত্মীয়-স্বজন।
২০০৯ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জোহানেসবার্গের তাঁর টেস্ট অভিষেক হয়। ২৬ টেস্টে ৩২.৬৫ গড়ে ১৫৩৫ রান করা এই ক্রিকেটারের আছে তিনটি সেঞ্চুরি আর সাতটি ফিফটি। অভিষেক সিরিজেই ডারবানে পরপর দুটি সেঞ্চুরি করে দারুণ সম্ভাবনাময় ক্রিকেটার হিসেবে নিজেকে মেলে ধরেছিলেন হিউজ। তবে ফর্মের ধারাবাহিকতা না থাকার কারণে অস্ট্রেলীয় দলের কখনোই নিয়মিত হতে পারেননি। ২০১৩ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে শেষ টেস্ট খেলা হিউজ ভারতের বিপক্ষে আসন্ন টেস্ট সিরিজে নির্বাচকদের বিবেচনায় ছিলেন।অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্কের চোট তাঁর দলে ফেরা মোটামুটি নিশ্চিতই করে দিয়েছিল। সাম্প্রতিক সময়ে অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে দারুণ ফর্মেই ছিলেন। কিন্তু মঙ্গলবারের ঘটনা শেষ অবধি তাঁকে নিয়ে গেল সব জাগতিক আশা-আকাঙ্খা আর প্রত্যাশা-প্রাপ্তির উর্ধ্বেই।
No comments