রিপাবলিকান ওবামার পরবর্তী দ্বন্দ্ব ইরান
ইরানের পরমাণু আলোচনা নিয়ে নতুন করে
বিরোধে জড়িয়ে পড়ছে হোয়াইট হাউস ও কংগ্রেস। কংগ্রেসের সংখ্যাগরিষ্ঠ
রিপাবলিকানরা ওবামার বিরুদ্ধে পরবর্তী ইস্যু বেছে নিয়েছে ইরানের ওপর
অতিরিক্ত অবরোধ আরোপ করা। এতে পরমাণু আলোচনা আরও বিঘিœত হতে পারে বলে মনে
করছেন সংশ্লিষ্টরা। বুধবার এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, রিপাবলিকান
আইনপ্রণেতারা ইরানের ওপর নতুন করে অবরোধ আরোপে আগ্রহী। অভিবাসন নীতি নিয়ে
ওবামার একতরফা নির্বাহী সিদ্ধান্তের পর এই ইস্যুতে হোয়াইট হাউসকে ছাড় দিতে
নারাজ রিপাবলিকানরা। বিগত বছরে ইরান ইস্যুতে ওবামার নরম অবরোধ ও কংগ্রেসে
একক প্রভাব থাকলেও এবার প্রচণ্ড চাপের মুখে পড়তে যাচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা ছয় জাতির সঙ্গে ইরানের পরমাণু আলোচনা ডেডলাইন ২৪ নভেম্বর শেষ হলে চূড়ান্ত চুক্তিতে না পৌঁছাতে পেরে নতুন করে সাত মাস সময়সীমা বাড়াতে রাজি হয় উভয়পক্ষ। ইরানের পরমাণু জ্বালানি সঞ্চয়ের পরিমাণ ও দেশটির ওপর পশ্চিমা অবরোধের শিথিলতা নিয়ে দর কষাকষিতে আটকে যায় চুক্তি। এমতাবস্থায় মার্কিন রিপাবলিকানরা চায় আরও অবরোধ আরোপ করে ইরানকে বাগে আনা। তাদের মতে, নতুন অবরোধ হলে ইরান আলোচনার টেবিলে বসতে বাধ্য হবে। সোমবার রিপাবলিকান নেতা জন ম্যাককেইন, লিন্ডসে গ্রাহাম ও কেলি আয়ত এক বিবৃতিতে চূড়ান্ত চুক্তির আগে নতুন অবরোধের প্রস্তাব করেন।
কার্নিগ এনডাউনমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিসের ভাইস প্রেসিডেন্ট জর্জ পেরকোভিচ বলেন, এ ধরনের পদক্ষেপ মার্কিন অবস্থানকে আরও নাজুক করে ফেলবে।
যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা ছয় জাতির সঙ্গে ইরানের পরমাণু আলোচনা ডেডলাইন ২৪ নভেম্বর শেষ হলে চূড়ান্ত চুক্তিতে না পৌঁছাতে পেরে নতুন করে সাত মাস সময়সীমা বাড়াতে রাজি হয় উভয়পক্ষ। ইরানের পরমাণু জ্বালানি সঞ্চয়ের পরিমাণ ও দেশটির ওপর পশ্চিমা অবরোধের শিথিলতা নিয়ে দর কষাকষিতে আটকে যায় চুক্তি। এমতাবস্থায় মার্কিন রিপাবলিকানরা চায় আরও অবরোধ আরোপ করে ইরানকে বাগে আনা। তাদের মতে, নতুন অবরোধ হলে ইরান আলোচনার টেবিলে বসতে বাধ্য হবে। সোমবার রিপাবলিকান নেতা জন ম্যাককেইন, লিন্ডসে গ্রাহাম ও কেলি আয়ত এক বিবৃতিতে চূড়ান্ত চুক্তির আগে নতুন অবরোধের প্রস্তাব করেন।
কার্নিগ এনডাউনমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিসের ভাইস প্রেসিডেন্ট জর্জ পেরকোভিচ বলেন, এ ধরনের পদক্ষেপ মার্কিন অবস্থানকে আরও নাজুক করে ফেলবে।
No comments