অসহায় মানুষের পাশে by রবিউল ইসলাম
২৯ জুন। শনিবার। ঢাকা মেডিকেল কলেজের
পরিচালকের কক্ষ। হুইল চেয়ারে করে একজন রোগীকে আনা হলো। একে একে আটজন রোগী।
তাঁরা সবাই সাভার রানা প্লাজাধসে আহত।
দেশের বাইরে থেকে বাংলাদেশি চিকিৎসকেরা তাঁদের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়েছেন।
উত্তর আমেরিকায় বাংলাদেশি চিকিৎসকদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন অব নর্থ আমেরিকা করোলিনা চ্যাপটার (বিএমএএসএ-সিসি)’ আর্থিকভাবে সহায়তা দিল রানা প্লাজাধসে আট আহত ব্যক্তির পরিবারকে।
রোগীদের হাতে চেক তুলে দেন অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, ঢাকা মেডিকেল কলেজের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মোস্তাফিজুর রহমান, জাতীয় অধ্যাপক শায়লা খাতুন, ভাইস প্রিন্সিপাল ইসমাইল খান, আসমা আক্তারসহ ঢাকা মেডিকেলের বেশ কয়েকজন অধ্যাপক এবং চিকিৎসক।
আহত ব্যক্তিদের পরিবারের জন্য বিএমএএসএ-সিসি দান করেছে ছয় হাজার ইউএস ডলার। সেই সঙ্গে ডা. সুফিয়া সিদ্দিক যোগ করেছেন এক হাজার ৫০০ ইউএস ডলার।
ডা. সুফিয়া সিদ্দিকী ঢাকা মেডিকেল কলেজের কে ৪০ ব্যাচের তাঁর বন্ধুদের কাছে এ আর্থিক সাহায্য পাঠান। তাঁরা পাঁচ লাখ ৮০ হাজার টাকা রানা প্লাজাধসের আট আহত ব্যক্তির মধ্যে বিতরণ করেন। রোগের জটিলতার ওপর ভিত্তি করে মোবারক হোসেনকে দেড় লাখ টাকা, রোজিনা বেগম, রোজিনা আক্তার, রিক্তা মনি ও জেসমিনকে এক লাখ টাকা এবং রেহেনা, তাসলিমা ও আখতার বানুকে ১০ হাজার করে টাকা দিয়েছেন।
রোগী নির্বাচনে কাজ করেছেন প্রশিক্ষণরত ডা. হ্যাপি, চৈতী, নাজমুল ও জিনিয়া। এই আয়োজনের সার্বিক ব্যবস্থা করেছেন ডা. আবদুল হানিফ, পেডিঅ্যাট্রিক সার্জারি বিভাগের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর।
উত্তর আমেরিকায় বাংলাদেশি চিকিৎসকদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন অব নর্থ আমেরিকা করোলিনা চ্যাপটার (বিএমএএসএ-সিসি)’ আর্থিকভাবে সহায়তা দিল রানা প্লাজাধসে আট আহত ব্যক্তির পরিবারকে।
রোগীদের হাতে চেক তুলে দেন অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, ঢাকা মেডিকেল কলেজের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মোস্তাফিজুর রহমান, জাতীয় অধ্যাপক শায়লা খাতুন, ভাইস প্রিন্সিপাল ইসমাইল খান, আসমা আক্তারসহ ঢাকা মেডিকেলের বেশ কয়েকজন অধ্যাপক এবং চিকিৎসক।
আহত ব্যক্তিদের পরিবারের জন্য বিএমএএসএ-সিসি দান করেছে ছয় হাজার ইউএস ডলার। সেই সঙ্গে ডা. সুফিয়া সিদ্দিক যোগ করেছেন এক হাজার ৫০০ ইউএস ডলার।
ডা. সুফিয়া সিদ্দিকী ঢাকা মেডিকেল কলেজের কে ৪০ ব্যাচের তাঁর বন্ধুদের কাছে এ আর্থিক সাহায্য পাঠান। তাঁরা পাঁচ লাখ ৮০ হাজার টাকা রানা প্লাজাধসের আট আহত ব্যক্তির মধ্যে বিতরণ করেন। রোগের জটিলতার ওপর ভিত্তি করে মোবারক হোসেনকে দেড় লাখ টাকা, রোজিনা বেগম, রোজিনা আক্তার, রিক্তা মনি ও জেসমিনকে এক লাখ টাকা এবং রেহেনা, তাসলিমা ও আখতার বানুকে ১০ হাজার করে টাকা দিয়েছেন।
রোগী নির্বাচনে কাজ করেছেন প্রশিক্ষণরত ডা. হ্যাপি, চৈতী, নাজমুল ও জিনিয়া। এই আয়োজনের সার্বিক ব্যবস্থা করেছেন ডা. আবদুল হানিফ, পেডিঅ্যাট্রিক সার্জারি বিভাগের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর।
No comments