পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ আহত যুবকের মৃত্যু
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি)
সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ আহত যুবক ইয়াছিন বেপারী (২২) গতকাল শনিবার ঢাকা
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
গত
সোমবার রাজধানীর গোলাপ শাহ মাজারসংলগ্ন এলাকায় কয়েকজন যুবকের সঙ্গে ডিবির এ
বন্দুকযুদ্ধ হয়। তখন ইয়াছিন ছাড়াও রবিন নামের এক যুবক ও ডিবির কনস্টেবল
আবদুল আজিজ গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন।
ডিবি পুলিশ জানায়, সম্প্রতি কলাবাগানে একটি এটিএম বুথসহ বিভিন্ন জায়গায় ডাকাতির ঘটনায় একদল ডাকাতকে শনাক্ত করা হয়। এ ঘটনায় প্রথমে কোরবান আলী নামের একজনকে আটক করে পুলিশ। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী গত সোমবার রাতে অন্যদের ধরার জন্য অভিযান চালানো হলে ডাকাত দলের সদস্যদের সঙ্গে ডিবির বন্দুকযুদ্ধ হয়। এতে কনস্টেবল আবদুল আজিজ এবং ইয়াছিন ও রবিন গুলিবিদ্ধ হন।
তিনজনকেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ঘটনাস্থল থেকে ডিবি একটি পিকআপ ভ্যান ও ভ্যানে থাকা ১৫টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করে। পরে পুলিশের ওপর হামলা, ডাকাতির প্রস্তুতিসহ বিভিন্ন অভিযোগে ইয়াছিন, কোরবান ও রবিনের বিরুদ্ধে পল্টন থানায় দুটি মামলা হয়। ইয়াছিন ও কোরবান দুই ভাই।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র জানায়, ইয়াছিনের পেটে ও হাতে গুলি লেগেছিল। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে অস্ত্রোপচারের পর তাঁকে পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে রাখা হয়েছিল। সেখানেই তিনি মারা যান।
ডিবির সহকারী কমিশনার (এসি) জাহিদুল হক প্রথম আলোকে বলেন, প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রবিনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। কোরবানও কারাগারে আছেন। কনস্টেবল আবদুল আজিজ ঢাকা মেডিকেলেই চিকিৎসাধীন আছেন।
ইয়াছিনের বাবা সোবহান বেপারী সাংবাদিকদের বলেন, তাঁর আট সন্তানের মধ্যে ইয়াছিন পঞ্চম ও কোরবান ষষ্ঠ। স্ত্রী ও এক সন্তান নিয়ে রাজধানীর তেজগাঁও বেগুনবাড়ীতে থাকতেন ইয়াছিন।
অন্যদিকে কোরবান আগে রামপুরা থাকলেও পাঁচ-ছয় মাস ধরে কোথায় থাকতেন তা তিনি জানতেন না। এ দুজনের বিরুদ্ধে ডাকাতির অভিযোগ সম্পর্কেও তিনি কিছুই জানতেন না। গত সোমবার সকালে রবিন বাসা থেকে ইয়াছিনকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিলেন।
ডিবি পুলিশ জানায়, সম্প্রতি কলাবাগানে একটি এটিএম বুথসহ বিভিন্ন জায়গায় ডাকাতির ঘটনায় একদল ডাকাতকে শনাক্ত করা হয়। এ ঘটনায় প্রথমে কোরবান আলী নামের একজনকে আটক করে পুলিশ। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী গত সোমবার রাতে অন্যদের ধরার জন্য অভিযান চালানো হলে ডাকাত দলের সদস্যদের সঙ্গে ডিবির বন্দুকযুদ্ধ হয়। এতে কনস্টেবল আবদুল আজিজ এবং ইয়াছিন ও রবিন গুলিবিদ্ধ হন।
তিনজনকেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ঘটনাস্থল থেকে ডিবি একটি পিকআপ ভ্যান ও ভ্যানে থাকা ১৫টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করে। পরে পুলিশের ওপর হামলা, ডাকাতির প্রস্তুতিসহ বিভিন্ন অভিযোগে ইয়াছিন, কোরবান ও রবিনের বিরুদ্ধে পল্টন থানায় দুটি মামলা হয়। ইয়াছিন ও কোরবান দুই ভাই।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র জানায়, ইয়াছিনের পেটে ও হাতে গুলি লেগেছিল। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে অস্ত্রোপচারের পর তাঁকে পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে রাখা হয়েছিল। সেখানেই তিনি মারা যান।
ডিবির সহকারী কমিশনার (এসি) জাহিদুল হক প্রথম আলোকে বলেন, প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রবিনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। কোরবানও কারাগারে আছেন। কনস্টেবল আবদুল আজিজ ঢাকা মেডিকেলেই চিকিৎসাধীন আছেন।
ইয়াছিনের বাবা সোবহান বেপারী সাংবাদিকদের বলেন, তাঁর আট সন্তানের মধ্যে ইয়াছিন পঞ্চম ও কোরবান ষষ্ঠ। স্ত্রী ও এক সন্তান নিয়ে রাজধানীর তেজগাঁও বেগুনবাড়ীতে থাকতেন ইয়াছিন।
অন্যদিকে কোরবান আগে রামপুরা থাকলেও পাঁচ-ছয় মাস ধরে কোথায় থাকতেন তা তিনি জানতেন না। এ দুজনের বিরুদ্ধে ডাকাতির অভিযোগ সম্পর্কেও তিনি কিছুই জানতেন না। গত সোমবার সকালে রবিন বাসা থেকে ইয়াছিনকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিলেন।
No comments