কুয়েত থেকে আসা বিমানে ৯ কোটি টাকার স্বর্ণ
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে
অবতরণের পর কুয়েত থেকে আসা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজ থেকে
অবৈধভাবে আনা ২১৭টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়েছে।
মোট ২৫ কেজি ৩০০ গ্রাম ওজনের এই স্বর্ণের বাজারদর প্রায় নয় কোটি টাকা বলে শুল্ক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
গতকাল শনিবার দুপুরে বিমানবন্দরে কর্মরত শুল্ক বিভাগ ও এনএসআইয়ের কর্মকর্তারা উড়োজাহাজের ভেতর একটি আসনের নিচ থেকে স্বর্ণের এসব বার উদ্ধার করেন। তবে এর সঙ্গে জড়িত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেননি।
শুল্ক বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিমানের কুয়েত ফ্লাইটে স্বর্ণের চালান আসছে, এ গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ওই ফ্লাইটে আসা সব যাত্রীর দেহ ও ব্যাগ তল্লাশি করা হয়। পরে উড়োজাহাজের ভেতরে ১৬ নম্বর আসনের নিচে স্বর্ণের চালানটি পাওয়া যায়। উদ্ধার করা স্বর্ণ সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হবে।
শুল্ক বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, শুল্ক ও গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের তৎপরতা টের পেয়ে চোরাচালানকারী স্বর্ণের চালানটি ওই আসনের নিচে ফেলে রেখে আসে। ওই কর্মকর্তার ধারণা, বিমানবন্দরের ভেতরে থাকা কেউ শুল্ক গোয়েন্দা ও এনএসআইয়ের তৎপরতার কথা বিমানে থাকা চোরাচালানকারীকে জানিয়ে দিয়েছে।
গতকাল শনিবার দুপুরে বিমানবন্দরে কর্মরত শুল্ক বিভাগ ও এনএসআইয়ের কর্মকর্তারা উড়োজাহাজের ভেতর একটি আসনের নিচ থেকে স্বর্ণের এসব বার উদ্ধার করেন। তবে এর সঙ্গে জড়িত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেননি।
শুল্ক বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিমানের কুয়েত ফ্লাইটে স্বর্ণের চালান আসছে, এ গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ওই ফ্লাইটে আসা সব যাত্রীর দেহ ও ব্যাগ তল্লাশি করা হয়। পরে উড়োজাহাজের ভেতরে ১৬ নম্বর আসনের নিচে স্বর্ণের চালানটি পাওয়া যায়। উদ্ধার করা স্বর্ণ সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হবে।
শুল্ক বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, শুল্ক ও গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের তৎপরতা টের পেয়ে চোরাচালানকারী স্বর্ণের চালানটি ওই আসনের নিচে ফেলে রেখে আসে। ওই কর্মকর্তার ধারণা, বিমানবন্দরের ভেতরে থাকা কেউ শুল্ক গোয়েন্দা ও এনএসআইয়ের তৎপরতার কথা বিমানে থাকা চোরাচালানকারীকে জানিয়ে দিয়েছে।
No comments