অন্য রকম আড্ডা by সজীব মিয়া
সেদিন সন্ধ্যায় ঢাকার বেঙ্গল ক্যাফে ঠিক
আর দশ দিনের মতো ছিল না। বাইরে বলা নেই কওয়া নেই আষাঢ়ের কান্না। এই কান্নার
জল ফাঁকি দিয়ে অথবা মুছতে মুছতে যাঁরা ক্যাফেতে ঢুকছেন, তাঁরা বন্ধুসভা
জাতীয় পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরের বন্ধু।
বলছিলাম গত ৩০ জুনের আড্ডার কথা।
সে সন্ধ্যায় ঘণ্টা খানেক ‘অনিয়ন্ত্রিত আড্ডা’র পর শুরু হয় আয়োজনের মূল পর্ব। কারণ, তখন আড্ডার রাশ টেনে ধরেছেন বন্ধুসভার নির্বাহী সভাপতি সাইদুজ্জামান রওশন। তিনি পরিচয় করিয়ে দেন উপস্থিত সবাইকে।
এরপর শুরু হয় অনুভূতি ভাগাভাগির। অনুভূতি জানাতে গিয়ে অনেকে খুলে বসেন স্মৃতির ঝাঁপি। স্মৃতি রোমন্থন করেন বন্ধুসভার উপদেষ্টা মাহমুদুজ্জামান বাবু।
আবেদা সুলতানা বলেন ভিন্ন কথা, ‘এই আনন্দ আয়োজনে আমরা পেয়েছি বর্তমান খ্যাতনামাদের আর ভবিষ্যতে যারা খ্যাতনামা হবে তাদের।’ আবার কর কর্মকর্তা কাম লেখক হিসেবে যাঁর পরিচিতি, সেই অরুণ কুমার বিশ্বাস কথায়ও যে কতটা বাকপটু তা সেদিন তিনি বুঝিয়েছেন।
আবৃত্তিকার রবিশঙ্কর মৈত্রী অনুভূতি জানালেন কবিতা আবৃত্তি করে। যার মধ্য দিয়ে আয়োজনে যোগ হলো ভিন্ন মাত্রা। তারপর ‘অন্তরাটুকু’ শোনানোর যাঁর ডাক পড়ল, তিনি সংগীতশিল্পী ফাহমিদা নবী। আর সবার শেষে একটু আগে যিনি দরজা খুললেন, তিনি শহীদুল আলম সাচ্চু। সংক্ষিপ্ত অনুভূতি জানান মুমিত আল রশিদ, বিনয় বর্মণ, ফিজার আহমেদ, ফিরোজ জামান চৌধুরী ও হাসান মাহমুদ।
বন্ধুসভার সভাপতি আব্দুন নূর তুষার বলেন, বন্ধুরা সব ভালো কাজের সঙ্গে সব সময়ই আছে থাকবে।
যাঁর উদ্যোগে আনন্দ আড্ডা, তিনি বন্ধুসভার উপদেষ্টা ও বিজ্ঞাপনী সংস্থা মাত্রার পরিচালক সানাউল আরেফিন। ‘বন্ধুসভার সঙ্গে মাত্রা শুরু থেকে বিভিন্ন কাজের সঙ্গে যুক্ত। আর এখন সেই পরিধি আরও বেড়ে যাবে অনেক’, বলেন সানাউল আরেফিন। তারপর তিনি পরিচয় করিয়ে দেন আহমেদ রেজাউল করিম, আনোয়ার হোসেন, তাবাসসুম, সজীব, মুবিনসহ মাত্রার টিমকে, যারা নাকি শুধু বন্ধুসভার নানা কাজে যুক্ত থাকবে।
ততক্ষণে তিনি বুঝে গেছেন অনুষ্ঠানের পূর্ণতা যেখানে নিহিত, সেই ভোজপর্ব বাদ দিয়ে অতি রসসিক্ত কথায় আর চিড়ে ভিজবে না! শুরু হয় নৈশভোজ। বাঙালি যে ভোজন রসিক তারও প্রমাণ রাখলেন কেউ কেউ।
সে সন্ধ্যায় ঘণ্টা খানেক ‘অনিয়ন্ত্রিত আড্ডা’র পর শুরু হয় আয়োজনের মূল পর্ব। কারণ, তখন আড্ডার রাশ টেনে ধরেছেন বন্ধুসভার নির্বাহী সভাপতি সাইদুজ্জামান রওশন। তিনি পরিচয় করিয়ে দেন উপস্থিত সবাইকে।
এরপর শুরু হয় অনুভূতি ভাগাভাগির। অনুভূতি জানাতে গিয়ে অনেকে খুলে বসেন স্মৃতির ঝাঁপি। স্মৃতি রোমন্থন করেন বন্ধুসভার উপদেষ্টা মাহমুদুজ্জামান বাবু।
আবেদা সুলতানা বলেন ভিন্ন কথা, ‘এই আনন্দ আয়োজনে আমরা পেয়েছি বর্তমান খ্যাতনামাদের আর ভবিষ্যতে যারা খ্যাতনামা হবে তাদের।’ আবার কর কর্মকর্তা কাম লেখক হিসেবে যাঁর পরিচিতি, সেই অরুণ কুমার বিশ্বাস কথায়ও যে কতটা বাকপটু তা সেদিন তিনি বুঝিয়েছেন।
আবৃত্তিকার রবিশঙ্কর মৈত্রী অনুভূতি জানালেন কবিতা আবৃত্তি করে। যার মধ্য দিয়ে আয়োজনে যোগ হলো ভিন্ন মাত্রা। তারপর ‘অন্তরাটুকু’ শোনানোর যাঁর ডাক পড়ল, তিনি সংগীতশিল্পী ফাহমিদা নবী। আর সবার শেষে একটু আগে যিনি দরজা খুললেন, তিনি শহীদুল আলম সাচ্চু। সংক্ষিপ্ত অনুভূতি জানান মুমিত আল রশিদ, বিনয় বর্মণ, ফিজার আহমেদ, ফিরোজ জামান চৌধুরী ও হাসান মাহমুদ।
বন্ধুসভার সভাপতি আব্দুন নূর তুষার বলেন, বন্ধুরা সব ভালো কাজের সঙ্গে সব সময়ই আছে থাকবে।
যাঁর উদ্যোগে আনন্দ আড্ডা, তিনি বন্ধুসভার উপদেষ্টা ও বিজ্ঞাপনী সংস্থা মাত্রার পরিচালক সানাউল আরেফিন। ‘বন্ধুসভার সঙ্গে মাত্রা শুরু থেকে বিভিন্ন কাজের সঙ্গে যুক্ত। আর এখন সেই পরিধি আরও বেড়ে যাবে অনেক’, বলেন সানাউল আরেফিন। তারপর তিনি পরিচয় করিয়ে দেন আহমেদ রেজাউল করিম, আনোয়ার হোসেন, তাবাসসুম, সজীব, মুবিনসহ মাত্রার টিমকে, যারা নাকি শুধু বন্ধুসভার নানা কাজে যুক্ত থাকবে।
ততক্ষণে তিনি বুঝে গেছেন অনুষ্ঠানের পূর্ণতা যেখানে নিহিত, সেই ভোজপর্ব বাদ দিয়ে অতি রসসিক্ত কথায় আর চিড়ে ভিজবে না! শুরু হয় নৈশভোজ। বাঙালি যে ভোজন রসিক তারও প্রমাণ রাখলেন কেউ কেউ।
No comments