আওয়ামী লীগের বিপর্যয়ের কারণ by পাভেল হায়দার চৌধুরী
গাজীপুরেও পরাজিত হয়ে আওয়ামী লীগ হয়তো
আবারও প্রমাণ করতে চাইবে, নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতির কোনো
যৌক্তিকতা নেই। তবে সিটি নির্বাচনে অব্যাহত ফল বিপর্যয়ে ক্ষমতাসীন দলের
নেতা-কর্মীদের মনোবলে চরম ধাক্কা লেগেছে।
এটা স্বীকার করেছেন ক্ষমতাসীন দলেরই কয়েকজন নেতা।
গতকাল শনিবার গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ শেষ হয়। আর আগের চারটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মতোই ফল বিপর্যয়ের মুখে পড়েছেন শাসকদল সমর্থিত প্রার্থী। গাজীপুর আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় প্রধান দুর্গ বলে পরিচিত হলেও সেখানেও শেষ রক্ষা হয়নি ক্ষমতাসীনদের। ভোটযুদ্ধে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান হেরেছেন বিপুল ভোটের ব্যবধানে। গাজীপুরবাসী বেছে নিয়েছে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী অধ্যাপক এম এ মান্নানকে। তবে স্থানীয় নির্বাচন জনপ্রিয়তার মাপকাঠি নয় বলে দাবি করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী।
গাজীপুরেও শাসকদলের এই বিপর্যয়ের কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে জানা গেছে, এ নির্বাচনে জয়ের জন্য অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খানের সামনে অনেক ইস্যু বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এসবের অন্যতম জাতীয় রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের নেতিবাচক অবস্থা। এ ছাড়া দলের বিদ্রোহী প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে আচরণ, মহাজোটের অন্যতম শরিক দল জাতীয় পার্টির কৌশল, সমন্বয়হীন প্রচার, স্থানীয় সংসদ সদস্যদের জনবিচ্ছিন্নতা, এলাকার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে জনপ্রতিনিধিদের নজর না দেওয়া, সর্বোপরি সাম্প্র্রতিক সময়ে অনুষ্ঠিত চার সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১৪ দল সমর্থিত প্রার্থীদের ভরাডুবিও প্রভাব ফেলেছে। এই বিশাল পরাজয়কে আওয়ামী লীগ তথা সরকারের প্রতি জনগণের অনাস্থার প্রকাশ হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এর প্রভাব পড়েছে গাজীপুর সিটি নির্বাচনেও। বিষয়টিকে প্রচারের প্রধান কৌশল হিসেবে নিয়েছে বিরোধী দল।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফরউল্লাহ কালের কণ্ঠকে বলেন, এ ফল বিপর্যয়ের কারণও জাতীয় ইস্যু। এ ছাড়া পুরনো স্থানীয় কোন্দল, জনপ্রতিনিধিদের জনবিচ্ছিন্নতা বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। তিনি বলেন, 'ভোটের ব্যবধান আরো কম হবে ধারণা করেছিলাম।' এ ফল বিপর্যয়ে নেতা-কর্মীদের মনোবল ভেঙে পড়বে বলেও মনে করেন এ নেতা।
জানা গেছে, জাহাঙ্গীর ইস্যুটি এ নির্বাচনে বড় ফ্যাক্টর হয়ে দেখা দিয়েছে। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও উপজেলা পরিষদের পদত্যাগী ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম মেয়র পদে প্রার্থী হলেও পরে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার চাপে সরে যাওয়ার বিষয়টি এলাকার ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। সর্বশেষ আজমতের পক্ষে জাহাঙ্গীর মাঠে নামলেও তাঁর বিশাল কর্মী-সমর্থক অনেকটা নিষ্ক্রিয় ছিলেন। অন্যদিকে নির্বাচনের মাত্র ২৪ ঘণ্টা আগে আজমতের পক্ষে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদের সমর্থন হিতে বিপরীত হয়েছে। তাঁর সমর্থন ব্যক্ত করার আগেই স্থানীয় জাপার বড় অংশ মান্নানকে সমর্থন দেয়। শেষ বেলায় এরশাদের সমর্থন কৌশল হিসেবেই ফুটে উঠেছে।
গাজীপুর আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিনের কোন্দলও ফল বিপর্যয়ের পেছনে অনেকাংশে দায়ী। সিটি নির্বাচন সামনে রেখে সেখানে গোপনে চাঙ্গা হয়ে ওঠে সাংগঠনিক কোন্দল। স্থানীয় নেতা-কর্মীরা জানান, গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনে সরকারদলীয় পাঁচজন সদস্য থাকলেও গত সাড়ে চার বছরে তাঁরা দলীয় প্রধানের কোনো অনুষ্ঠান ছাড়া একত্র হননি। স্থানীয় এক নেতা দাবি করেন, জেলা আওয়ামী লীগের কোন্দলের কারণে প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পরও কোনো ধরনের সংবর্ধনা দেওয়া হয়নি মেহের আফরোজ চুমকীকে। কোন্দলের কারণে সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১৪ দলীয় জোটের মেয়র প্রার্থীর সঙ্গে পাঁচ এমপিকেও কখনো একসঙ্গে দেখা যায়নি।
জানা গেছে, আজমতের পক্ষে প্রচারে গাজীপুর এলাকার উন্নয়নে অমনোযোগী সংসদ সদস্যদের অনেক এলাকায় তোপের মুখে পড়তে হয়েছে। 'সাড়ে চার বছরে তো কিছুই করেননি, এখন আবার ভোট চাইতে এসেছেন কেন'- এ প্রশ্ন তুলেছেন ভোটাররা।
এ ছাড়া প্রতিপক্ষের নানা অপ্রপচারও ফল বিপর্যয়ের অন্যতম কারণ। বিশেষ করে ধর্মীয় নানা অপপ্রচারের মুখে পড়তে হয়েছে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীকে। হেফাজত ইস্যুটিও সামনে নিয়ে আসা হয়েছে। ভোটারদের অনেকেই বলেছেন, হেফাজতের শাপলা চত্বরের সমাবেশ ঘিরেই বেশি অপপ্রচার হয়েছে। ওই দিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গুলি করে হাজার হাজার আলেম-ওলামাকে হত্যা করেছে বলে অপপ্রচার চালানো হয়। আওয়ামী লীগ প্রার্থী জিতলে ধর্ম থাকবে না- এমন প্রচারও কৌশলে ভোটারদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এর বাইরে সরকারের বিরুদ্ধে নানা দুর্নীতি, বিশেষ করে পদ্মা সেতু, শেয়ারবাজার, হলমার্ক কেলেঙ্কারির পাশাপাশি সরকারের নানা ব্যর্থতার মতো জাতীয় বিষয়ও এ নির্বাচনে বড় ইস্যু হিসেবে দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে গার্মেন্ট শ্রমিকদের মধ্যে বাংলাদেশের পোশাক খাতে যুক্তরাষ্ট্রের জিএসপি সুবিধা স্থগিতের বিষয়টিকে সরকারের ব্যর্থতা হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আঞ্চলিকতার ধুয়া তুলে ভোটারদের বিভ্রান্ত ও বিভক্ত করার প্রতিপক্ষের কৌশলও আজমতের হারার পেছনে দায়ী। এ ছাড়া গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণ নবগঠিত গাজীপুর সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করে নগরবাসীর জন্য বড় ধরনের দুর্ভোগ বয়ে এনেছে। বিভিন্ন সড়কে সৃষ্ট এ জলাবদ্ধতা রাস্তাঘাট ভেঙে যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। বিরোধীপক্ষ এটিকে গাজীপুরের উন্নয়নে সরকারের ব্যর্থতা হিসেবে চিহ্নিত করে ভোটারদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচার চালায়।
গতকাল শনিবার গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ শেষ হয়। আর আগের চারটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মতোই ফল বিপর্যয়ের মুখে পড়েছেন শাসকদল সমর্থিত প্রার্থী। গাজীপুর আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় প্রধান দুর্গ বলে পরিচিত হলেও সেখানেও শেষ রক্ষা হয়নি ক্ষমতাসীনদের। ভোটযুদ্ধে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান হেরেছেন বিপুল ভোটের ব্যবধানে। গাজীপুরবাসী বেছে নিয়েছে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী অধ্যাপক এম এ মান্নানকে। তবে স্থানীয় নির্বাচন জনপ্রিয়তার মাপকাঠি নয় বলে দাবি করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী।
গাজীপুরেও শাসকদলের এই বিপর্যয়ের কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে জানা গেছে, এ নির্বাচনে জয়ের জন্য অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খানের সামনে অনেক ইস্যু বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এসবের অন্যতম জাতীয় রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের নেতিবাচক অবস্থা। এ ছাড়া দলের বিদ্রোহী প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে আচরণ, মহাজোটের অন্যতম শরিক দল জাতীয় পার্টির কৌশল, সমন্বয়হীন প্রচার, স্থানীয় সংসদ সদস্যদের জনবিচ্ছিন্নতা, এলাকার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে জনপ্রতিনিধিদের নজর না দেওয়া, সর্বোপরি সাম্প্র্রতিক সময়ে অনুষ্ঠিত চার সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১৪ দল সমর্থিত প্রার্থীদের ভরাডুবিও প্রভাব ফেলেছে। এই বিশাল পরাজয়কে আওয়ামী লীগ তথা সরকারের প্রতি জনগণের অনাস্থার প্রকাশ হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এর প্রভাব পড়েছে গাজীপুর সিটি নির্বাচনেও। বিষয়টিকে প্রচারের প্রধান কৌশল হিসেবে নিয়েছে বিরোধী দল।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফরউল্লাহ কালের কণ্ঠকে বলেন, এ ফল বিপর্যয়ের কারণও জাতীয় ইস্যু। এ ছাড়া পুরনো স্থানীয় কোন্দল, জনপ্রতিনিধিদের জনবিচ্ছিন্নতা বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। তিনি বলেন, 'ভোটের ব্যবধান আরো কম হবে ধারণা করেছিলাম।' এ ফল বিপর্যয়ে নেতা-কর্মীদের মনোবল ভেঙে পড়বে বলেও মনে করেন এ নেতা।
জানা গেছে, জাহাঙ্গীর ইস্যুটি এ নির্বাচনে বড় ফ্যাক্টর হয়ে দেখা দিয়েছে। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও উপজেলা পরিষদের পদত্যাগী ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম মেয়র পদে প্রার্থী হলেও পরে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার চাপে সরে যাওয়ার বিষয়টি এলাকার ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। সর্বশেষ আজমতের পক্ষে জাহাঙ্গীর মাঠে নামলেও তাঁর বিশাল কর্মী-সমর্থক অনেকটা নিষ্ক্রিয় ছিলেন। অন্যদিকে নির্বাচনের মাত্র ২৪ ঘণ্টা আগে আজমতের পক্ষে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদের সমর্থন হিতে বিপরীত হয়েছে। তাঁর সমর্থন ব্যক্ত করার আগেই স্থানীয় জাপার বড় অংশ মান্নানকে সমর্থন দেয়। শেষ বেলায় এরশাদের সমর্থন কৌশল হিসেবেই ফুটে উঠেছে।
গাজীপুর আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিনের কোন্দলও ফল বিপর্যয়ের পেছনে অনেকাংশে দায়ী। সিটি নির্বাচন সামনে রেখে সেখানে গোপনে চাঙ্গা হয়ে ওঠে সাংগঠনিক কোন্দল। স্থানীয় নেতা-কর্মীরা জানান, গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনে সরকারদলীয় পাঁচজন সদস্য থাকলেও গত সাড়ে চার বছরে তাঁরা দলীয় প্রধানের কোনো অনুষ্ঠান ছাড়া একত্র হননি। স্থানীয় এক নেতা দাবি করেন, জেলা আওয়ামী লীগের কোন্দলের কারণে প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পরও কোনো ধরনের সংবর্ধনা দেওয়া হয়নি মেহের আফরোজ চুমকীকে। কোন্দলের কারণে সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১৪ দলীয় জোটের মেয়র প্রার্থীর সঙ্গে পাঁচ এমপিকেও কখনো একসঙ্গে দেখা যায়নি।
জানা গেছে, আজমতের পক্ষে প্রচারে গাজীপুর এলাকার উন্নয়নে অমনোযোগী সংসদ সদস্যদের অনেক এলাকায় তোপের মুখে পড়তে হয়েছে। 'সাড়ে চার বছরে তো কিছুই করেননি, এখন আবার ভোট চাইতে এসেছেন কেন'- এ প্রশ্ন তুলেছেন ভোটাররা।
এ ছাড়া প্রতিপক্ষের নানা অপ্রপচারও ফল বিপর্যয়ের অন্যতম কারণ। বিশেষ করে ধর্মীয় নানা অপপ্রচারের মুখে পড়তে হয়েছে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীকে। হেফাজত ইস্যুটিও সামনে নিয়ে আসা হয়েছে। ভোটারদের অনেকেই বলেছেন, হেফাজতের শাপলা চত্বরের সমাবেশ ঘিরেই বেশি অপপ্রচার হয়েছে। ওই দিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গুলি করে হাজার হাজার আলেম-ওলামাকে হত্যা করেছে বলে অপপ্রচার চালানো হয়। আওয়ামী লীগ প্রার্থী জিতলে ধর্ম থাকবে না- এমন প্রচারও কৌশলে ভোটারদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এর বাইরে সরকারের বিরুদ্ধে নানা দুর্নীতি, বিশেষ করে পদ্মা সেতু, শেয়ারবাজার, হলমার্ক কেলেঙ্কারির পাশাপাশি সরকারের নানা ব্যর্থতার মতো জাতীয় বিষয়ও এ নির্বাচনে বড় ইস্যু হিসেবে দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে গার্মেন্ট শ্রমিকদের মধ্যে বাংলাদেশের পোশাক খাতে যুক্তরাষ্ট্রের জিএসপি সুবিধা স্থগিতের বিষয়টিকে সরকারের ব্যর্থতা হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আঞ্চলিকতার ধুয়া তুলে ভোটারদের বিভ্রান্ত ও বিভক্ত করার প্রতিপক্ষের কৌশলও আজমতের হারার পেছনে দায়ী। এ ছাড়া গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণ নবগঠিত গাজীপুর সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করে নগরবাসীর জন্য বড় ধরনের দুর্ভোগ বয়ে এনেছে। বিভিন্ন সড়কে সৃষ্ট এ জলাবদ্ধতা রাস্তাঘাট ভেঙে যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। বিরোধীপক্ষ এটিকে গাজীপুরের উন্নয়নে সরকারের ব্যর্থতা হিসেবে চিহ্নিত করে ভোটারদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচার চালায়।
No comments