সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে ১০ লাখ টাকা আত্মসাৎ
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে চাকরির ভুয়া
নিয়োগপত্র দিয়ে বরগুনার পাথরঘাটায় মতিউর রহমান নামের এক ব্যক্তি তিন
চাকরিপ্রার্থীর কাছ থেকে ১০ লক্ষাধিক টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করেছেন।
প্রতারণার
শিকার চাকরিপ্রার্থীরা হলেন উপজেলার নাচনাপাড়া ইউনিয়নের মধ্য জ্ঞানপাড়া
গ্রামের আবদুর রহিম, ইব্রাহিম খলিল ও মো. ফয়সাল। মতিউর রহমান বাংলাদেশ
সেনাবাহিনীর সাবেক সদস্য। তাঁর বাড়িও একই গ্রামে।
আবদুর রহিমের বাবা আবু শিকদার জানান, মতিউর রহমানের ছেলে সোহেলের সেনাবাহিনীতে চাকরি হয়েছে। টাকার বিনিময়ে আবদুর রহিমেরও সেনাবাহিনীতে চাকরি দিতে পারেন জানালে, তিনি ছেলের চাকরির জন্য তাঁকে সাড়ে তিন লাখ টাকা দেন। এরপর মতিউর রহমান তাঁকে সেনাবাহিনীর আর্টিলারি (গার্নার) রেজিমেন্ট কোরের একটি নিয়োগপত্র দেন। ওই নিয়োগপত্রে গত বছরের ২০ জুলাই সকাল নয়টায় ঢাকা সেনানিবাসের সদর দপ্তরে হাজির হতে বলা হয়। পরে ওই নিয়োগপত্র নিয়ে আবদুর রহিম ঢাকা যাওয়ার উদ্যোগ নিলে মতিউর রহমান এটি ভুয়া বলে স্বীকার করে সদর দপ্তরে হাজির না হতে অনুরোধ করেন।
মতিউর রহমানের সঙ্গে কয়েক দিন ধরে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর মুঠোফোনে সংযোগ পাওয়া যাচ্ছে না। তবে ঘটনা নিশ্চিত করে নাচনাপাড়া ইউপির চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মোল্লা বলেন, বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়ভাবে সালিস হয়েছে। মতিউর রহমান সালিসে আবদুর রহিমকে ৫৫ হাজার টাকা ফেরত দিয়েছেন।
গ্রামবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মতিউর রহমান ১০-১৫ বছর আগে সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করেন। এরপর তাঁর ছেলে হারুন অর রশীদ ওরফে মো. সোহেল টাকার বিনিময়ে সেনাবাহিনীতে চাকরি হয়েছে বলে এলাকায় প্রচার করেন এবং সোহেলের সেনাবাহিনীর পোশাক পরিহিত ছবি বাঁধাই করে ঘরে ঝুলিয়ে রাখেন। একইভাবে সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নাম করে ওই গ্রামের আবদুর রহিম, ইব্রাহিম খলিল ও মো. ফয়সালের কাছ থেকে সাড়ে ১০ লাখ টাকা নেন। একপর্যায়ে তিনি ওই তিনজনকে সেনাবাহিনীর ভুয়া নিয়োগপত্রও দেন।
নাচনাপাড়া ইউপির ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য রুহুল আমিন জানান, ঢাকার একটি দালাল চক্রের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে মতিউর রহমান এলাকায় এ কাজ করেন। তাঁর ছেলে সোহেল কোনো সময়ই সেনাবাহিনীতে চাকরি করেননি। সোহেল কয়েক বছর বাড়িতে ছিলেন না। বছর দেড়েক আগে তিনি বাড়ি ফিরেছেন।
আবদুর রহিমের বাবা আবু শিকদার জানান, মতিউর রহমানের ছেলে সোহেলের সেনাবাহিনীতে চাকরি হয়েছে। টাকার বিনিময়ে আবদুর রহিমেরও সেনাবাহিনীতে চাকরি দিতে পারেন জানালে, তিনি ছেলের চাকরির জন্য তাঁকে সাড়ে তিন লাখ টাকা দেন। এরপর মতিউর রহমান তাঁকে সেনাবাহিনীর আর্টিলারি (গার্নার) রেজিমেন্ট কোরের একটি নিয়োগপত্র দেন। ওই নিয়োগপত্রে গত বছরের ২০ জুলাই সকাল নয়টায় ঢাকা সেনানিবাসের সদর দপ্তরে হাজির হতে বলা হয়। পরে ওই নিয়োগপত্র নিয়ে আবদুর রহিম ঢাকা যাওয়ার উদ্যোগ নিলে মতিউর রহমান এটি ভুয়া বলে স্বীকার করে সদর দপ্তরে হাজির না হতে অনুরোধ করেন।
মতিউর রহমানের সঙ্গে কয়েক দিন ধরে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর মুঠোফোনে সংযোগ পাওয়া যাচ্ছে না। তবে ঘটনা নিশ্চিত করে নাচনাপাড়া ইউপির চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মোল্লা বলেন, বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়ভাবে সালিস হয়েছে। মতিউর রহমান সালিসে আবদুর রহিমকে ৫৫ হাজার টাকা ফেরত দিয়েছেন।
গ্রামবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মতিউর রহমান ১০-১৫ বছর আগে সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করেন। এরপর তাঁর ছেলে হারুন অর রশীদ ওরফে মো. সোহেল টাকার বিনিময়ে সেনাবাহিনীতে চাকরি হয়েছে বলে এলাকায় প্রচার করেন এবং সোহেলের সেনাবাহিনীর পোশাক পরিহিত ছবি বাঁধাই করে ঘরে ঝুলিয়ে রাখেন। একইভাবে সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নাম করে ওই গ্রামের আবদুর রহিম, ইব্রাহিম খলিল ও মো. ফয়সালের কাছ থেকে সাড়ে ১০ লাখ টাকা নেন। একপর্যায়ে তিনি ওই তিনজনকে সেনাবাহিনীর ভুয়া নিয়োগপত্রও দেন।
নাচনাপাড়া ইউপির ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য রুহুল আমিন জানান, ঢাকার একটি দালাল চক্রের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে মতিউর রহমান এলাকায় এ কাজ করেন। তাঁর ছেলে সোহেল কোনো সময়ই সেনাবাহিনীতে চাকরি করেননি। সোহেল কয়েক বছর বাড়িতে ছিলেন না। বছর দেড়েক আগে তিনি বাড়ি ফিরেছেন।
No comments