কর্মসংস্থান কর্মসূচির টাকা আত্মসাৎ টাকা ফেরতের নির্দেশ অমান্য ব্যবস্থা নিতে পারেনি প্রশাসন
পটুয়াখালী সদর উপজেলায় অতিদরিদ্র
ব্যক্তিদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচির দুটি প্রকল্পে আত্মসাৎ করা প্রায়
সাড়ে ছয় লাখ টাকা সরকারি কোষাগারে ফেরত দেওয়ার নির্দেশ অমান্যকারীদের
বিরুদ্ধে প্রশাসন ছয় মাসেও কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি।
গত ২৫ ডিসেম্বর ওই টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল।
প্রকল্প দুটির চেয়ারম্যান সদর উপজেলার লাউকাঠি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য জাহিদ মো. মাসুম ও কমলাপুর ইউপির সদস্য মিজানুর রহমান প্রকল্পের কাজ করে দেবেন বলে জানান। তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কেন কাজ করা হয়নি বা কেন টাকা ফেরত দেওয়া হয়নি, এ প্রসঙ্গে তাঁরা কিছু বলতে চাননি। জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা শান্তি রঞ্জন বৈদ্য বলেন, ওই টাকা অবশ্যই ফেরত দিতে হবে। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রশাসন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
সদর উপজেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, উপজেলায় ২০১১-১২ অর্থবছরে কর্মসংস্থান কর্মসূচি ‘নন ওয়েজ’ প্রকল্পের জন্য দুই পর্যায়ে মোট ৫৫ লাখ ছয় হাজার ২৫৩ টাকা বরাদ্দ করা হয়। উপজেলার ১৮টি ইউনিয়নে বিভিন্ন প্রকল্পের নামে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকল্প চেয়ারম্যানরা বরাদ্দের টাকা উত্তোলন করেন। তবে লাউকাঠি ও কমলাপুর ইউনিয়নে দুটি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের দুজন প্রকল্প চেয়ারম্যান মোট ছয় লাখ ৬৭ হাজার ৫৯৪ টাকা উত্তোলন করেন।
গত বছরের ৪ ডিসেম্বর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, লাউকাঠি ইউনিয়নের ‘জামুরা কালাম সিকদারের বাড়ি থেকে শাহ আলম লাহরীর বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পুনর্নির্মাণ’ প্রকল্পে প্যালাসাইডিং ও বক্স কালভার্ট নির্মাণকাজের জন্য একটি চেকে দুই লাখ ৬০ হাজার ৮৪৭ টাকা উত্তোলন করেন জাহিদ মো. মাসুম। অপরটি কমলাপুর ইউনিয়নের ‘চরমৈশাদী বজু আকনের বাড়ি থেকে ইউসুফ মৃধার বাড়ি হয়ে ইসলামপুর মাদ্রাসা পর্যন্ত রাস্তা পুনর্নির্মাণ’ প্রকল্পের কালভার্ট নির্মাণকাজের জন্য মিজানুর রহমান দুটি চেকের মাধ্যমে চার লাখ ছয় হাজার ৭৪৭ টাকা উত্তোলন করেন। কিন্তু প্রকল্প দুটিতে আদৌ কোনো কাজ করা হয়নি। এ ব্যাপারে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের নিরীক্ষা দল প্রকল্প দুটির বিষয়ে আপত্তি করে। এ কারণে উত্তোলিত টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিয়ে চালানের মূল কপি ২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে দাখিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
প্রকল্প দুটির চেয়ারম্যান সদর উপজেলার লাউকাঠি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য জাহিদ মো. মাসুম ও কমলাপুর ইউপির সদস্য মিজানুর রহমান প্রকল্পের কাজ করে দেবেন বলে জানান। তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কেন কাজ করা হয়নি বা কেন টাকা ফেরত দেওয়া হয়নি, এ প্রসঙ্গে তাঁরা কিছু বলতে চাননি। জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা শান্তি রঞ্জন বৈদ্য বলেন, ওই টাকা অবশ্যই ফেরত দিতে হবে। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রশাসন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
সদর উপজেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, উপজেলায় ২০১১-১২ অর্থবছরে কর্মসংস্থান কর্মসূচি ‘নন ওয়েজ’ প্রকল্পের জন্য দুই পর্যায়ে মোট ৫৫ লাখ ছয় হাজার ২৫৩ টাকা বরাদ্দ করা হয়। উপজেলার ১৮টি ইউনিয়নে বিভিন্ন প্রকল্পের নামে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকল্প চেয়ারম্যানরা বরাদ্দের টাকা উত্তোলন করেন। তবে লাউকাঠি ও কমলাপুর ইউনিয়নে দুটি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের দুজন প্রকল্প চেয়ারম্যান মোট ছয় লাখ ৬৭ হাজার ৫৯৪ টাকা উত্তোলন করেন।
গত বছরের ৪ ডিসেম্বর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, লাউকাঠি ইউনিয়নের ‘জামুরা কালাম সিকদারের বাড়ি থেকে শাহ আলম লাহরীর বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পুনর্নির্মাণ’ প্রকল্পে প্যালাসাইডিং ও বক্স কালভার্ট নির্মাণকাজের জন্য একটি চেকে দুই লাখ ৬০ হাজার ৮৪৭ টাকা উত্তোলন করেন জাহিদ মো. মাসুম। অপরটি কমলাপুর ইউনিয়নের ‘চরমৈশাদী বজু আকনের বাড়ি থেকে ইউসুফ মৃধার বাড়ি হয়ে ইসলামপুর মাদ্রাসা পর্যন্ত রাস্তা পুনর্নির্মাণ’ প্রকল্পের কালভার্ট নির্মাণকাজের জন্য মিজানুর রহমান দুটি চেকের মাধ্যমে চার লাখ ছয় হাজার ৭৪৭ টাকা উত্তোলন করেন। কিন্তু প্রকল্প দুটিতে আদৌ কোনো কাজ করা হয়নি। এ ব্যাপারে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের নিরীক্ষা দল প্রকল্প দুটির বিষয়ে আপত্তি করে। এ কারণে উত্তোলিত টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিয়ে চালানের মূল কপি ২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে দাখিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
No comments