নদ থেকে অবৈধভাবে বালু তুলছেন ছাত্রলীগ নেতা
ঝিনাইদহের শৈলকুপার বিজুলিয়া এলাকায় কুমার নদ থেকে অবৈধভাবে বালু তুলছেন
ছাত্রলীগের নেতা কর্নেল বিশ্বাস। ১৫ দিন ধরে বালু তোলায় ওই নদের পাড় ধসে
পড়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় লোকজন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা
গেছে, শ্যালো ইঞ্জিনচালিত যন্ত্র দিয়ে বালু তোলায় নদের তলদেশে বড় বড় গর্তের
সৃষ্টি হচ্ছে। তাই যেকোনো সময় পাড় ভেঙে পড়তে পারে। তা ছাড়া বড় বড় গর্তের
সৃষ্টি হওয়ায় এলাকার লোকজন নদে গোসল করতে সাহস পাচ্ছেন না।
গত বুধবার সরেজমিনে বিজুলিয়া এলাকায় দেখা যায়, শ্যালো ইঞ্জিন দিয়ে বালু তোলার কাজ করছেন কয়েকজন শ্রমিক। তাঁদের একজন সামছুল ইসলাম। তিনি জানান, দুই সপ্তাহ ধরে তাঁরা বালু তুলছেন। হিতামপুর গ্রামের বাসিন্দা ও উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য কর্নেল বিশ্বাসের নির্দেশে তাঁরা বালু তুলছেন। প্রতি ঘনফুট বালুর জন্য তাঁরা দুই টাকা করে পান। প্রাথমিকভাবে এক লাখ ঘনফুট বালু ওঠানোর জন্য তাঁদের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে।
স্থানীয় এক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, কর্নেল বিশ্বাস দুই টাকা দরে কিনে প্রতি ঘনফুট বালু পাঁচ টাকা দরে বিভিন্ন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করবেন। এভাবে এক লাখ ঘনফুট বালু বিক্রি করলে তাঁর তিন লাখ টাকা লাভ হবে। বালু বিক্রি করে তিনি লাভবান হলেও নদের পারের বাসিন্দারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী প্রিন্স জানান, নদ থেকে বালু তোলার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) বা ভূমি মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু ছাত্রলীগের ওই নেতা অনুমতি না নিয়ে অবৈধভাবে কুমার নদ থেকে বালু তুলছেন। এ ব্যাপারে তিনি খোঁজ নিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবেন।
বালু তোলার কথা স্বীকার করে ছাত্রলীগের নেতা কর্নেল বিশ্বাস জানান, শৈলকুপার বিভিন্ন রাস্তায় উন্নয়নকাজ হবে। সেই কাজের জন্য বালু লাগবে। তাই আগে থেকে তিনি বালুর ব্যবস্থা করে রাখছেন। ওই বালু বিক্রি করে তাঁর কিছু লাভ হবে। এতে পাড় ধসে পড়বে বলে তাঁর মনে হচ্ছে না।
পাউবো ঝিনাইদহ কার্যালয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী মোশারফ হোসেন জানান, নদ-নদীর মধ্য থেকে বালু ওঠানো সম্পূর্ণ বেআইনি। কুমার নদ থেকে বালু তোলার বিষয়টি তাঁদের জানা নেই। এ ব্যাপারে দ্রুত খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গত বুধবার সরেজমিনে বিজুলিয়া এলাকায় দেখা যায়, শ্যালো ইঞ্জিন দিয়ে বালু তোলার কাজ করছেন কয়েকজন শ্রমিক। তাঁদের একজন সামছুল ইসলাম। তিনি জানান, দুই সপ্তাহ ধরে তাঁরা বালু তুলছেন। হিতামপুর গ্রামের বাসিন্দা ও উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য কর্নেল বিশ্বাসের নির্দেশে তাঁরা বালু তুলছেন। প্রতি ঘনফুট বালুর জন্য তাঁরা দুই টাকা করে পান। প্রাথমিকভাবে এক লাখ ঘনফুট বালু ওঠানোর জন্য তাঁদের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে।
স্থানীয় এক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, কর্নেল বিশ্বাস দুই টাকা দরে কিনে প্রতি ঘনফুট বালু পাঁচ টাকা দরে বিভিন্ন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করবেন। এভাবে এক লাখ ঘনফুট বালু বিক্রি করলে তাঁর তিন লাখ টাকা লাভ হবে। বালু বিক্রি করে তিনি লাভবান হলেও নদের পারের বাসিন্দারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী প্রিন্স জানান, নদ থেকে বালু তোলার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) বা ভূমি মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু ছাত্রলীগের ওই নেতা অনুমতি না নিয়ে অবৈধভাবে কুমার নদ থেকে বালু তুলছেন। এ ব্যাপারে তিনি খোঁজ নিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবেন।
বালু তোলার কথা স্বীকার করে ছাত্রলীগের নেতা কর্নেল বিশ্বাস জানান, শৈলকুপার বিভিন্ন রাস্তায় উন্নয়নকাজ হবে। সেই কাজের জন্য বালু লাগবে। তাই আগে থেকে তিনি বালুর ব্যবস্থা করে রাখছেন। ওই বালু বিক্রি করে তাঁর কিছু লাভ হবে। এতে পাড় ধসে পড়বে বলে তাঁর মনে হচ্ছে না।
পাউবো ঝিনাইদহ কার্যালয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী মোশারফ হোসেন জানান, নদ-নদীর মধ্য থেকে বালু ওঠানো সম্পূর্ণ বেআইনি। কুমার নদ থেকে বালু তোলার বিষয়টি তাঁদের জানা নেই। এ ব্যাপারে দ্রুত খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
No comments