পাঁচ সাংবাদিক ও এক পুলিশ কর্মকর্তা আহত প্রেসক্লাবে হামলা, ভাঙচুর
সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলা শ্রমিক লীগের
সাধারণ সম্পাদক লিয়াকত হোসেনের নেতৃত্বে গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে
স্থানীয় প্রেসক্লাবে হামলা চালানো হয়েছে। এতে পাঁচ সাংবাদিক ও এক পুলিশ
কর্মকর্তা আহত হয়েছেন।
এ সময় প্রেসক্লাবের জানালা, চেয়ার, টেবিল ও কম্পিউটার ভাঙচুর করা হয়েছে।
আহত ব্যক্তিরা হলেন প্রেসক্লাবের সভাপতি ও কালের কণ্ঠ পত্রিকার শ্যামনগর প্রতিনিধি আকবর কবীর, দৈনিক জনতার প্রতিনিধি মো. কামরুজ্জামান, দৈনিক যুগের বার্তার প্রতিনিধি আনিছুজ্জামান, সমকাল পত্রিকার প্রতিনিধি সিরাজুল ইসলাম ও দৈনিক সত্যপাঠ-এর প্রতিনিধি ফারুফ হোসেন এবং শ্যামনগর থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) জুলিয়াস মনীর।
তাঁদের মধ্যে আকবর কবীর ও কামরুজ্জামানকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে এবং জুলিয়াস মনীরকে শ্যামনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম খান জানান, এ ঘটনায় আদম আলী নামের ছাত্রলীগের এক কর্মীকে আটক করা হয়েছে। তবে কোনো পক্ষ থানায় অভিযোগ করেনি।
স্থানীয় লোকজন জানান, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে ফুটবল খেলার মাঠে বসার স্থান নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে লিয়াকত হোসেনের ভাই উপজেলা সদরের মাজাট গ্রামের আজাদ আলীকে মারধর করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জগলুল হায়দারের ছেলে রাজীব হায়দার। এর প্রতিবাদে গতকাল বেলা সাড়ে ১০টার দিকে মাজাট, কাশিপুর, ইসমাইলপুর ও হায়বাদপুর গ্রামের কয়েক শ বিক্ষুব্ধ মানুষ মিছিল বের করেন ও জগলুল হায়দারের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। একপর্যায়ে মিছিলটি প্রেসক্লাবে হামলা চালায় ও ভাঙচুর করে। তারা জানান, প্রেসক্লাবের বর্তমান কমিটিতে জগলুল হায়দারের প্রভাব রয়েছে এবং তিনি প্রায়ই সেখানে বসেন।
লিয়াকত হোসেন হামলায় নেতৃত্ব দেওয়ার কথা অস্বীকার এবং নিজেকে সাংবাদিক দাবি করেন। তিনি জানান, প্রেসক্লাবের নেতৃত্ব নিয়ে বিরোধ রয়েছে। ওই প্রেসক্লাবে সব সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বসেন। এসব বিষয় নিয়ে প্রেসক্লাবে ছাত্রলীগ ও সাধারণ গ্রামবাসী হামলা চালিয়েছে।
আহত ব্যক্তিরা হলেন প্রেসক্লাবের সভাপতি ও কালের কণ্ঠ পত্রিকার শ্যামনগর প্রতিনিধি আকবর কবীর, দৈনিক জনতার প্রতিনিধি মো. কামরুজ্জামান, দৈনিক যুগের বার্তার প্রতিনিধি আনিছুজ্জামান, সমকাল পত্রিকার প্রতিনিধি সিরাজুল ইসলাম ও দৈনিক সত্যপাঠ-এর প্রতিনিধি ফারুফ হোসেন এবং শ্যামনগর থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) জুলিয়াস মনীর।
তাঁদের মধ্যে আকবর কবীর ও কামরুজ্জামানকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে এবং জুলিয়াস মনীরকে শ্যামনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম খান জানান, এ ঘটনায় আদম আলী নামের ছাত্রলীগের এক কর্মীকে আটক করা হয়েছে। তবে কোনো পক্ষ থানায় অভিযোগ করেনি।
স্থানীয় লোকজন জানান, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে ফুটবল খেলার মাঠে বসার স্থান নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে লিয়াকত হোসেনের ভাই উপজেলা সদরের মাজাট গ্রামের আজাদ আলীকে মারধর করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জগলুল হায়দারের ছেলে রাজীব হায়দার। এর প্রতিবাদে গতকাল বেলা সাড়ে ১০টার দিকে মাজাট, কাশিপুর, ইসমাইলপুর ও হায়বাদপুর গ্রামের কয়েক শ বিক্ষুব্ধ মানুষ মিছিল বের করেন ও জগলুল হায়দারের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। একপর্যায়ে মিছিলটি প্রেসক্লাবে হামলা চালায় ও ভাঙচুর করে। তারা জানান, প্রেসক্লাবের বর্তমান কমিটিতে জগলুল হায়দারের প্রভাব রয়েছে এবং তিনি প্রায়ই সেখানে বসেন।
লিয়াকত হোসেন হামলায় নেতৃত্ব দেওয়ার কথা অস্বীকার এবং নিজেকে সাংবাদিক দাবি করেন। তিনি জানান, প্রেসক্লাবের নেতৃত্ব নিয়ে বিরোধ রয়েছে। ওই প্রেসক্লাবে সব সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বসেন। এসব বিষয় নিয়ে প্রেসক্লাবে ছাত্রলীগ ও সাধারণ গ্রামবাসী হামলা চালিয়েছে।
No comments