শেখ হাসিনা-উইলিয়াম হেগ বৈঠক সবার অংশগ্রহণে নির্বাচন চায় যুক্তরাজ্য
যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম
হেগ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও সবার অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে জাতীয় নির্বাচন
আয়োজনের ওপর গুরুতারোপ করেছেন। যুক্তরাজ্যে সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনার সঙ্গে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এক বৈঠকে হেগ এ গুরুতারোপ করেন।
বৈঠকে বাংলাদেশের সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়।
শেখ হাসিনা লন্ডনে যে হোটেলে অবস্থান করছেন, হেগ সেখানে তাঁর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত্ করেন। বৈঠকে সব ধরনের রাজনৈতিক সহিংসতা থেকে নিবৃত থাকতে বাংলাদেশের সবার প্রতি আহ্বান জানান হেগ। একই সঙ্গে সাভারে রানা প্লাজা ধসের ঘটনার কথা উল্লেখ করে শ্রমিকদের স্বার্থরক্ষায় পোশাকশিল্পে জড়িত ব্যক্তিদের নিয়ে সংস্কার বাস্তবায়নেরও গুরুত্ব তুলে ধরেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তরের পক্ষ থেকে উইলিয়াম হেগের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, ‘পোশাকশিল্পে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা এবং কাজের পরিবেশ উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। এই শিল্প বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে এবং আমি আশা করি, এই ইতিবাচক প্রভাব অব্যাহত থাকবে।’
সভায় রোহিঙ্গা শরণার্থীদের দুর্ভোগ ও মানবাধিকারের বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়। এ সময়ে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তরের জ্যৈষ্ঠ প্রতিমন্ত্রী ব্যারনেস ভার্সিও মি. হেগের সঙ্গে ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকীর বিয়ে উপলক্ষে লন্ডন সফর করছেন। এরপর তিনি সেখান থেকে সরকারি সফরে বেলারুশ যাবেন।
বাসস জানায়, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী পুনরায় বলেছেন, যুক্তরাজ্য ও বিশ্বব্যাপী অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে নির্বাচন হয় বাংলাদেশের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনও একইভাবে অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
বিরোধী দলের তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবির কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, দেশের সর্বোচ্চ আদালত এই ব্যবস্থা অসাংবিধানিক ঘোষণা করেছে এবং পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে এটি বিলু্প্ত হয়ে গেছে।
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ধারাবাহিকতার প্রয়োজনীতার ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিরবচ্ছিন্ন গণতন্ত্র ছাড়া একটি জাতির কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সাধন সম্ভব নয়।
শেখ হাসিনা লন্ডনে যে হোটেলে অবস্থান করছেন, হেগ সেখানে তাঁর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত্ করেন। বৈঠকে সব ধরনের রাজনৈতিক সহিংসতা থেকে নিবৃত থাকতে বাংলাদেশের সবার প্রতি আহ্বান জানান হেগ। একই সঙ্গে সাভারে রানা প্লাজা ধসের ঘটনার কথা উল্লেখ করে শ্রমিকদের স্বার্থরক্ষায় পোশাকশিল্পে জড়িত ব্যক্তিদের নিয়ে সংস্কার বাস্তবায়নেরও গুরুত্ব তুলে ধরেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তরের পক্ষ থেকে উইলিয়াম হেগের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, ‘পোশাকশিল্পে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা এবং কাজের পরিবেশ উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। এই শিল্প বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে এবং আমি আশা করি, এই ইতিবাচক প্রভাব অব্যাহত থাকবে।’
সভায় রোহিঙ্গা শরণার্থীদের দুর্ভোগ ও মানবাধিকারের বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়। এ সময়ে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তরের জ্যৈষ্ঠ প্রতিমন্ত্রী ব্যারনেস ভার্সিও মি. হেগের সঙ্গে ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকীর বিয়ে উপলক্ষে লন্ডন সফর করছেন। এরপর তিনি সেখান থেকে সরকারি সফরে বেলারুশ যাবেন।
বাসস জানায়, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী পুনরায় বলেছেন, যুক্তরাজ্য ও বিশ্বব্যাপী অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে নির্বাচন হয় বাংলাদেশের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনও একইভাবে অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
বিরোধী দলের তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবির কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, দেশের সর্বোচ্চ আদালত এই ব্যবস্থা অসাংবিধানিক ঘোষণা করেছে এবং পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে এটি বিলু্প্ত হয়ে গেছে।
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ধারাবাহিকতার প্রয়োজনীতার ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিরবচ্ছিন্ন গণতন্ত্র ছাড়া একটি জাতির কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সাধন সম্ভব নয়।
No comments