পারিবারিক বিরোধে মর্মাহত ম্যান্ডেলার নাতনি এনদিলেকা
নেলসন ম্যান্ডেলার নাতনি এনদিলেকা
ম্যান্ডেলা বলেছেন, তাঁদের পারিবারিক বিরোধে তিনি মর্মাহত। বিষয়টি জনসমক্ষে
আসুক- এটা তাঁরা কখনো চাননি। ম্যান্ডেলার ৯৫তম জন্মদিনের আগে গত বুধবার
সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানান তিনি।
ম্যান্ডেলা
অসুস্থ হওয়ার পর তাদের পরিবারের ওপর দিয়ে অনেক বড় ঝড় বইছে বলেও মন্তব্য
করেন তিনি। আজ বৃহস্পতিবার ম্যান্ডেলার ৯৫তম জন্মদিন।
ম্যান্ডেলার তিন সন্তানের সমাধি নিয়ে বিরোধের সূত্রপাত। ম্যান্ডেলা ২০১১ সালে মিজো থেকে পারিবারিক কবরস্থান ইস্টার্ন কেপের কুনুতে স্থানান্তর করেন। ওই সময় তিনি তাঁর সন্তানদের দেহাবশেষও কুনুতে নিয়ে আসেন। ম্যান্ডেলার বড় নাতি মান্দলা ম্যান্ডেলা ওই দেহাবশেষ আবারও মিজোতে নিয়ে সমাহিত করেন। মান্দলার সঙ্গে পরিবারের ১৬ সদস্যের বিরোধ বাধে। ব্যাপারটি শেষ পর্যন্ত আদালতে গড়ায়। সম্প্রতি আদালত দেহাবশেষগুলো পুনরায় কুনুতে সমাহিত করার রায় দেন।
এনদিলেকা জানান, সদস্যদের সমাহিত করা নিয়ে তাঁদের পরিবারের বিরোধে জড়িয়ে পড়ার ঘটনাটি দুঃখজনক। তবে এ ঘটনায় পারিবারিক বন্ধন ভাঙবে না বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। তাঁর মতে, 'রক্তের বন্ধন কখনো ভাঙে না।' তিনি বলেন, 'বিষয়টি আমরা জনসমক্ষে আনতে চাইনি। তবে যার কারণে এমন অবস্থার সৃষ্টি হলো তাঁকে কখনোই আমি ক্ষমা করতে পারব না। এ ঘটনায় আমি মর্মাহত।'
ম্যান্ডেলাকে নিয়ে গণমাধ্যমের আচরণ এবং তাদের প্রশ্নের ধরণ নিয়েও অসোন্তষ প্রকাশ করেন এনদিলেকা। 'তিনি (ম্যান্ডেলা) কি বেঁচে আছেন?' বা 'তাঁকে কি এখনো লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে?'- আত্মীয়দের কাছে এ ধরনের প্রশ্ন জানতে চেয়েছে গণমাধ্যম। পরিবারের মধ্যে কিছু সদস্য 'বিভেদ ও ভাঙন' সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। সূত্র : বিবিসি।
ম্যান্ডেলার তিন সন্তানের সমাধি নিয়ে বিরোধের সূত্রপাত। ম্যান্ডেলা ২০১১ সালে মিজো থেকে পারিবারিক কবরস্থান ইস্টার্ন কেপের কুনুতে স্থানান্তর করেন। ওই সময় তিনি তাঁর সন্তানদের দেহাবশেষও কুনুতে নিয়ে আসেন। ম্যান্ডেলার বড় নাতি মান্দলা ম্যান্ডেলা ওই দেহাবশেষ আবারও মিজোতে নিয়ে সমাহিত করেন। মান্দলার সঙ্গে পরিবারের ১৬ সদস্যের বিরোধ বাধে। ব্যাপারটি শেষ পর্যন্ত আদালতে গড়ায়। সম্প্রতি আদালত দেহাবশেষগুলো পুনরায় কুনুতে সমাহিত করার রায় দেন।
এনদিলেকা জানান, সদস্যদের সমাহিত করা নিয়ে তাঁদের পরিবারের বিরোধে জড়িয়ে পড়ার ঘটনাটি দুঃখজনক। তবে এ ঘটনায় পারিবারিক বন্ধন ভাঙবে না বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। তাঁর মতে, 'রক্তের বন্ধন কখনো ভাঙে না।' তিনি বলেন, 'বিষয়টি আমরা জনসমক্ষে আনতে চাইনি। তবে যার কারণে এমন অবস্থার সৃষ্টি হলো তাঁকে কখনোই আমি ক্ষমা করতে পারব না। এ ঘটনায় আমি মর্মাহত।'
ম্যান্ডেলাকে নিয়ে গণমাধ্যমের আচরণ এবং তাদের প্রশ্নের ধরণ নিয়েও অসোন্তষ প্রকাশ করেন এনদিলেকা। 'তিনি (ম্যান্ডেলা) কি বেঁচে আছেন?' বা 'তাঁকে কি এখনো লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে?'- আত্মীয়দের কাছে এ ধরনের প্রশ্ন জানতে চেয়েছে গণমাধ্যম। পরিবারের মধ্যে কিছু সদস্য 'বিভেদ ও ভাঙন' সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। সূত্র : বিবিসি।
No comments