গাদ্দাফির 'দুর্গকে' পার্ক বানানো হবে
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে আড়াই বর্গমাইল
এলাকাজুড়ে অবস্থান বাব আল-আজিজিয়া কমপ্লেক্সের। বছর দুয়েক আগে এটা ছিল
সাবেক নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির কার্যালয় ও বাসভবন। একে রীতিমতো দুর্গের
সঙ্গে তুলনা চলে।
গাদ্দাফি আমলে নিরাপত্তা রক্ষীদের
হয়রানি থেকে বাঁচতে বাব আল-আজিজিয়ার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় লোকজন ভুলেও এর
দিকে তাকাত না। গাদ্দাফির সেই সুরক্ষিত দুর্গকেই পার্ক বানানোর সিদ্ধান্ত
নিয়েছে লিবীয় সরকার।
বাব আল-আজিজিয়ায় আধুনিক জীবন-যাপনের সব সুযোগ-সুবিধাই ছিল। সুইমিং পুল, খেলার মাঠ, ভূগর্ভস্থ বাংকার। তবে গাদ্দাফির পতনের সময় বিদ্রোহীদের হামলায় পুরো চত্বরই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। পার্ক নির্মাণের জন্য শিগগির বাব আল-আজিজিয়া চত্বর থেকে ধ্বংস্তূপ সরানো কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন পর্যটনমন্ত্রী ইকরাম আবদুসালাম বাশ ইমাম। তিনি বলেন, 'ওই এলাকার নিরাপত্তার বিষয়টি পর্যবেক্ষণের পরই ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ শুরু হবে। বাব আল-আজিজিয়ায় গাছ লাগিয়ে সবুজ-শ্যামল করা হবে। আগামী দুই মাসের মধ্যেই এ প্রকল্পের কাজ শুরু করা হবে।'
২০১১ সালে গাদ্দাফিবিরোধী আন্দোলনের সময় ন্যাটোর যুদ্ধবিমানের হামলায় ধ্বংস হয় বাব আল-আজিজিয়া চত্বর। এরপর গাদ্দাফির পতন হয় এবং ওই সময় দুর্গের মধ্যে প্রবেশ করে বিদ্রোহীরা বাদবাকি ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। সূত্র : টেলিগ্রাফ।
বাব আল-আজিজিয়ায় আধুনিক জীবন-যাপনের সব সুযোগ-সুবিধাই ছিল। সুইমিং পুল, খেলার মাঠ, ভূগর্ভস্থ বাংকার। তবে গাদ্দাফির পতনের সময় বিদ্রোহীদের হামলায় পুরো চত্বরই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। পার্ক নির্মাণের জন্য শিগগির বাব আল-আজিজিয়া চত্বর থেকে ধ্বংস্তূপ সরানো কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন পর্যটনমন্ত্রী ইকরাম আবদুসালাম বাশ ইমাম। তিনি বলেন, 'ওই এলাকার নিরাপত্তার বিষয়টি পর্যবেক্ষণের পরই ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ শুরু হবে। বাব আল-আজিজিয়ায় গাছ লাগিয়ে সবুজ-শ্যামল করা হবে। আগামী দুই মাসের মধ্যেই এ প্রকল্পের কাজ শুরু করা হবে।'
২০১১ সালে গাদ্দাফিবিরোধী আন্দোলনের সময় ন্যাটোর যুদ্ধবিমানের হামলায় ধ্বংস হয় বাব আল-আজিজিয়া চত্বর। এরপর গাদ্দাফির পতন হয় এবং ওই সময় দুর্গের মধ্যে প্রবেশ করে বিদ্রোহীরা বাদবাকি ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। সূত্র : টেলিগ্রাফ।
No comments