এবারও নীরব বিএনপি
১৮ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতে
ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদের মৃত্যুদণ্ডের
রায়ের বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া দেয়নি বিএনপি।
এর আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে রাজনৈতিক মিত্র জামায়াতের পাঁচ নেতার বিরুদ্ধে
দেওয়া রায় নিয়েও চুপ ছিল দলটি। গত সোমবার জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযমের
৯০ বছরের কারাদণ্ডের রায়ের পরও কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি বিএনপি।
মুজাহিদের রায় ঘোষণার পর গতকাল দলের পক্ষ থেকে কিছু বলা হয়নি। দলের কয়েকজন
সিনিয়র নেতার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা বলেন, 'রায় নিয়ে আমাদের কোনো
প্রতিক্রিয়া নেই। এ বিষয়ে কথা বলতে চাই না।' তবে গতকাল বুধবার নয়াপল্টনে
বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংসদে
প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানান দপ্তরের দায়িত্বে থাকা
দলের যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী। এ সময় রায় প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের
বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'সংবাদ সংম্মেলন প্রধানমন্ত্রীর
বক্তব্যের প্রতিবাদ জানাতে ডাকা হয়েছে। এর বাইরে অন্য কোনো বিষয়ে কিংবা রায়
নিয়ে এখন কথা বলব না।'
মঙ্গলবার সংসদে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে। এর বাইরে অন্য কোনো বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার সুযোগ দেওয়া হয়নি। সংবাদ ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সহদপ্তর সম্পাদক আসাদুল করীম শাহিন, নির্বাহী কমিটির সদস্য বেলাল আহমেদ, তাইফুল ইসলাম টিপু, যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি আবদুস সালাম আজাদ, কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তকদির হোসেন প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে রিজভী বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী সংসদের বাইরে ও সংসদের সমাপনী বক্তৃতায় বিরোধীদলীয় নেতা সম্পর্কে যেসব কথা বলেছেন তা কুরুচিপূর্ণ, নোংরা, অশ্লীল ও অশোভন। আমরা তাঁর এসব বক্তব্যের নিন্দা ও ধিক্কার জানাচ্ছি।' তিনি বলেন, দেশে সংঘাতমূলক রাজনীতি স্থায়ী করতে, পেছনের দরজা দিয়ে পরাধীনতাকে ডেকে আনতে এবং দেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতেই প্রধানমন্ত্রী বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান এবং তাঁর পরিবার সম্পর্কে নানা ধরনের কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য রেখে যাচ্ছেন।
পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিরোধী দলের বিজয়ী প্রার্থীদের সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীদের পরাজয়ে প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে কালাজ্বর সৃষ্টি হয়েছে।
মঙ্গলবার সংসদে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে। এর বাইরে অন্য কোনো বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার সুযোগ দেওয়া হয়নি। সংবাদ ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সহদপ্তর সম্পাদক আসাদুল করীম শাহিন, নির্বাহী কমিটির সদস্য বেলাল আহমেদ, তাইফুল ইসলাম টিপু, যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি আবদুস সালাম আজাদ, কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তকদির হোসেন প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে রিজভী বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী সংসদের বাইরে ও সংসদের সমাপনী বক্তৃতায় বিরোধীদলীয় নেতা সম্পর্কে যেসব কথা বলেছেন তা কুরুচিপূর্ণ, নোংরা, অশ্লীল ও অশোভন। আমরা তাঁর এসব বক্তব্যের নিন্দা ও ধিক্কার জানাচ্ছি।' তিনি বলেন, দেশে সংঘাতমূলক রাজনীতি স্থায়ী করতে, পেছনের দরজা দিয়ে পরাধীনতাকে ডেকে আনতে এবং দেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতেই প্রধানমন্ত্রী বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান এবং তাঁর পরিবার সম্পর্কে নানা ধরনের কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য রেখে যাচ্ছেন।
পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিরোধী দলের বিজয়ী প্রার্থীদের সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীদের পরাজয়ে প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে কালাজ্বর সৃষ্টি হয়েছে।
No comments