ছয় মাসে চিকিৎসা নিলেন এক লাখ ১১ হাজার রোগী দ্বীপের ভরসা এখন কমিউনিটি ক্লিনিক by রুহুল বয়ান
কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীর
কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো স্থানীয় বাসিন্দাদের ভরসাস্থলে পরিণত হচ্ছে।
প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের লোকজন এসব কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে চিকিৎসাসেবার
পাশাপাশি বিনা মূল্যে ওষুধপত্রও পাচ্ছে।
গত ছয় মাসে উপজেলার ২৭টি কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে সেবা নিয়েছে এক লাখ ১১ হাজার রোগী।
উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের জুলাই মাসে মহেশখালীতে ২৫টি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু হয়। পরে নতুন করে উপজেলার ঘটিভাঙা ও সাইরারডেইল এলাকায় আরও দুটি কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপিত হয়। ২০১১ সালের ২০ অক্টোবর এসব স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) নিয়োগ দেওয়া হয়। এরপর স্বাস্থ্যসেবা পেতে শুরু করে তৃণমূলের বাসিন্দারা।
১৪ জুলাই সকালে জাগিরাঘোনা কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা যায়, সেবা নিতে এসেছে কয়েক শ রোগী। কথা হয় সেবা নিতে সাজেদুল হকের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আগে প্রাথমিক চিকিৎসা নিতে স্থানীয় লোকজন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স বা গ্রাম্য হাতুড়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতো। এখন কমিউনিটি ক্লিনিক চালু হওয়ার পর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ওপর চাপ কমেছে। হাতুড়ে চিকিৎসকের কাছেও যাচ্ছে না রোগীরা। তা ছাড়া এখানে বিনা মূল্যে ওষুধও পাওয়া যায়।’
জাগিরাঘোনা ক্লিনিকের কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) সাদেকুর রহমান বলেন, ‘চিকিৎসাসেবার পাশাপাশি এখানে বিনা মূল্যে ওষুধপত্র পাওয়া যায়। এ কারণে এসব ক্লিনিকে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
একই ধরনের চিত্র চোখে পড়ে কায়দাবাদ, পানিরছড়া, মুনসিরডেইল, জোড়াপুকুর ও নয়াপাড়া কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে। কায়দাবাদ কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপি নুরুল আলম বলেন, ‘এ ক্লিনিকে স্থানীয় লোকজনেরা জ্বর, কাশি, সর্দি, ব্যথা ও ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগের চিকিৎসার জন্য আসে। তবে জটিল রোগ হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
এ প্রসঙ্গে মহেশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবদুল মাবুদ প্রথম আলোকে বলেন, দ্বীপের কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো বেশ ভালো চলছে। আগে দুর্গম এলাকার লোকজন হাতুড়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলেও এখন আর হচ্ছে না।
এলাকার লোকজন এসব ক্লিনিকে গিয়ে সহজেই চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন এবং বিনা মূল্যে ওষুধ পাচ্ছেন। গত ছয় মাসে ২৭টি ক্লিনিক থেকে এক লাখ ১১ হাজার রোগী চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের জুলাই মাসে মহেশখালীতে ২৫টি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু হয়। পরে নতুন করে উপজেলার ঘটিভাঙা ও সাইরারডেইল এলাকায় আরও দুটি কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপিত হয়। ২০১১ সালের ২০ অক্টোবর এসব স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) নিয়োগ দেওয়া হয়। এরপর স্বাস্থ্যসেবা পেতে শুরু করে তৃণমূলের বাসিন্দারা।
১৪ জুলাই সকালে জাগিরাঘোনা কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা যায়, সেবা নিতে এসেছে কয়েক শ রোগী। কথা হয় সেবা নিতে সাজেদুল হকের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আগে প্রাথমিক চিকিৎসা নিতে স্থানীয় লোকজন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স বা গ্রাম্য হাতুড়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতো। এখন কমিউনিটি ক্লিনিক চালু হওয়ার পর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ওপর চাপ কমেছে। হাতুড়ে চিকিৎসকের কাছেও যাচ্ছে না রোগীরা। তা ছাড়া এখানে বিনা মূল্যে ওষুধও পাওয়া যায়।’
জাগিরাঘোনা ক্লিনিকের কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) সাদেকুর রহমান বলেন, ‘চিকিৎসাসেবার পাশাপাশি এখানে বিনা মূল্যে ওষুধপত্র পাওয়া যায়। এ কারণে এসব ক্লিনিকে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
একই ধরনের চিত্র চোখে পড়ে কায়দাবাদ, পানিরছড়া, মুনসিরডেইল, জোড়াপুকুর ও নয়াপাড়া কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে। কায়দাবাদ কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপি নুরুল আলম বলেন, ‘এ ক্লিনিকে স্থানীয় লোকজনেরা জ্বর, কাশি, সর্দি, ব্যথা ও ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগের চিকিৎসার জন্য আসে। তবে জটিল রোগ হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
এ প্রসঙ্গে মহেশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবদুল মাবুদ প্রথম আলোকে বলেন, দ্বীপের কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো বেশ ভালো চলছে। আগে দুর্গম এলাকার লোকজন হাতুড়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলেও এখন আর হচ্ছে না।
এলাকার লোকজন এসব ক্লিনিকে গিয়ে সহজেই চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন এবং বিনা মূল্যে ওষুধ পাচ্ছেন। গত ছয় মাসে ২৭টি ক্লিনিক থেকে এক লাখ ১১ হাজার রোগী চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন।
No comments