ফেরত গেছে দুই প্রকল্পের অর্ধেক খাদ্যশস্য
খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার দুটি ইউনিয়নের দুই প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ দেওয়া খাদ্যশস্যের অর্ধেক অংশ মন্ত্রণালয়ে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, এ বছরের প্রথম দিকে
সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, এ বছরের প্রথম দিকে
পার্বত্য চট্টগ্রাম-বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে বিশেষ উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায়
খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার জন্য ১০০ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য বরাদ্দ দেওয়া হয়।
এ বরাদ্দ দিয়ে পাঁচ ইউনিয়নের জন্য ২২টি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। এর মধ্যে কাজের মান খারাপ হওয়ায় গোলাবাড়ি ইউনিয়নে নতুনপাড়া বৌদ্ধমন্দির সংস্কার (সাত মেট্রিক টন চাল) ও কাজ শুরু না করায় খাগড়াছড়ি ইউনিয়নের বিচিতলা লক্ষ্মীনারায়ণ মন্দির উন্নয়ন (পাঁচ মেট্রিক টন চাল) প্রকল্পের অর্ধেক খাদ্যশস্য ফেরত গেছে। জুন মাসের মধ্যে কাজ শেষ করার বাধ্যবাধকতা ছিল।
খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আশেকুর রহমান বলেন, এই দুটি প্রকল্পের দ্বিতীয় কিস্তি ছাড় দেওয়া হয়নি। তা মন্ত্রণালয়ে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ইতিপূর্বে ছাড় করা খাদ্যশস্য দিয়ে যদি কাজ মানসম্মত না হয়, তাহলে সেগুলোও ফেরত নেওয়া হবে।
এ ব্যাপারে বিচিতলা লক্ষ্মীনারায়ণ মন্দির উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য উজাই মারমা দ্বিতীয় কিস্তির বরাদ্দ ফেরত যাওয়ার কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘নানা কারণে কাজ শুরু করা সম্ভব হয়নি। তবে বরাদ্দ পাওয়া আড়াই মেট্রিক টন দিয়ে যেটুকু পারা যায়, কাজ করব।’
উল্লেখ্য, গত ২০ জুন প্রথম আলোর আলোকিত চট্টগ্রাম পাতায় ‘খাগড়াছড়িতে বিশেষ উন্নয়ন কর্মসূচির প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয়’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
এ বরাদ্দ দিয়ে পাঁচ ইউনিয়নের জন্য ২২টি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। এর মধ্যে কাজের মান খারাপ হওয়ায় গোলাবাড়ি ইউনিয়নে নতুনপাড়া বৌদ্ধমন্দির সংস্কার (সাত মেট্রিক টন চাল) ও কাজ শুরু না করায় খাগড়াছড়ি ইউনিয়নের বিচিতলা লক্ষ্মীনারায়ণ মন্দির উন্নয়ন (পাঁচ মেট্রিক টন চাল) প্রকল্পের অর্ধেক খাদ্যশস্য ফেরত গেছে। জুন মাসের মধ্যে কাজ শেষ করার বাধ্যবাধকতা ছিল।
খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আশেকুর রহমান বলেন, এই দুটি প্রকল্পের দ্বিতীয় কিস্তি ছাড় দেওয়া হয়নি। তা মন্ত্রণালয়ে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ইতিপূর্বে ছাড় করা খাদ্যশস্য দিয়ে যদি কাজ মানসম্মত না হয়, তাহলে সেগুলোও ফেরত নেওয়া হবে।
এ ব্যাপারে বিচিতলা লক্ষ্মীনারায়ণ মন্দির উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য উজাই মারমা দ্বিতীয় কিস্তির বরাদ্দ ফেরত যাওয়ার কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘নানা কারণে কাজ শুরু করা সম্ভব হয়নি। তবে বরাদ্দ পাওয়া আড়াই মেট্রিক টন দিয়ে যেটুকু পারা যায়, কাজ করব।’
উল্লেখ্য, গত ২০ জুন প্রথম আলোর আলোকিত চট্টগ্রাম পাতায় ‘খাগড়াছড়িতে বিশেষ উন্নয়ন কর্মসূচির প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয়’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
No comments