ঈদ ফ্যাশন এবারও লম্বা কামিজ by এমিলিয়া খানম
উৎসবের পোশাকের ক্ষেত্রে তরুণীদের প্রথম
পছন্দ সালোয়ার- কামিজ। তাই পোশাকটির ডিজাইন ও প্যাটার্ন নিয়ে প্রতিবছরই চলে
বেশ ঘষামাজা। পছন্দের পোশাক পেতে আগেভাগেই তরুণীরা ঢুঁ মারছেন বুটিক
হাউসগুলোতে।
এবারও চলছে লম্বা কামিজ। তবে কামিজের ঝুলের
ক্ষেত্রে ভিন্নতা দেখা যায়। সালোয়ারের মধ্যে চুড়িদার, চোস্ত, স্ট্রেট কাটিং
প্যান্টই বেশি চলছে। কথা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী আনিকা তাবাসসুমের
সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘এখন শুধু ঘুরে ঘুরে দেখছি। পছন্দ হলেই কিনে ফেলব। বুটিক
হাউসগুলো থেকে কিনলে সাইজ নিয়ে ভাবতে হয় না আর পোশাকটাও গৎবাঁধা হওয়ার
আশঙ্কা থাকে না।’
ফ্যাশন হাউস শৈল্পিকের কর্ণধার এইচ এম ইলিয়াস বলেন, ‘এবার আমরা কাটিংয়ে ভিন্নতা এনেছি। আমি মূলত প্যাটার্নধর্মী কাজকেই গুরুত্ব দিয়েছি। চেষ্টা করেছি পশ্চিমা প্যাটার্নেও বাঙালিয়ানা সাজকে ফুটিয়ে তোলার। আর দেশীয় ফ্যাশনকে সব শ্রেণীর মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য করার জন্য দামটাও হাতের নাগালে রাখতে চেয়েছি। শৈল্পিকে বিভিন্ন মাধ্যমে কাজ করা সালোয়ার-কামিজের দাম পড়বে এক হাজার ৫০০ থেকে ছয় হাজার টাকা। নগরের আফমি প্লাজা, বিপণিবিতান, মিমি সুপার মার্কেট, সিঙ্গাপুর ব্যাংকক মার্কেট ও আখতারুজ্জামান সেন্টারে শৈল্পিকের শোরুম রয়েছে।
নিডেল ওয়ার্কের ফ্যাশন ডিজাইনার নুর এ জান্নাত বলেন, লম্বা কামিজ তো ছিলই, তবে এবার কামিজের ঝুল ও হাতায় আমি একটু নিরীক্ষাধর্মী কাজ করেছি। কামিজের ঝুলে দিয়েছি ভি-শেপ, আম্ব্র্যালা কাট ও হাতায় কাফতান কাট। নিডেল ওয়ার্কের আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকার শোরুমে সালোয়ার-কামিজ পাওয়া যাবে তিন থেকে সাড়ে আট হাজার টাকার মধ্যে।
ফ্যাশন ডিজাইনার রওশন আরার কাছে ফ্যাশনের সংজ্ঞাটা ভিন্ন। তিনি বলেন, ফ্যাশন যা-ই চলুক, সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে, সেটা আমার সঙ্গে যায় কি না তা দেখতে হবে। যেহেতু লম্বা কামিজ চলছে, তাই ইয়োক লাইন ও হাতের কাজটাও লম্বা হচ্ছে। রওশনসে সালোয়ার-কামিজের দাম পড়বে তিন থেকে ছয় হাজার টাকার মধ্যে। দামপাড়া এম এম আলী সড়কের শোরুমে এসব পোশাক পাওয়া যাবে।
পিননের প্রবর্তক মোড়ের শোরুমে সেলাই ছাড়া ও সেলাই করা দুই ধরনের সালোয়ার-কামিজই রয়েছে। সুতি, অ্যান্ডি বিভিন্ন মাধ্যমে কাজ করা এসব সালোয়ার-কামিজের দাম পড়বে ৪০০ থেকে নয় হাজার টাকা পর্যন্ত।
এদিকে প্রবর্তক মোড় মিয়াবিবিতে সুতি, অ্যান্ডি, সিল্কের ওপর কাজ করা সালোয়ার-কামিজের দাম পড়বে দুই হাজার থেকে সাত হাজার টাকার মধ্যে।
জিইসির মোড়ে ইউনুস্কো সেন্টারে বুটিক হাউস মুনমুনসের সালোয়ার-কামিজের দাম পড়বে এক হাজার ৫০০ থেকে ছয় হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত।
আর আফমি প্লাজার দেশি দশের দশটি বুটিকসেও রয়েছে সালোয়ার-কামিজের বিশাল সম্ভার। এখানে দাম পড়বে এক হাজার ৮০০ থেকে আট হাজার টাকা পর্যন্ত।
ফ্যাশন হাউস শৈল্পিকের কর্ণধার এইচ এম ইলিয়াস বলেন, ‘এবার আমরা কাটিংয়ে ভিন্নতা এনেছি। আমি মূলত প্যাটার্নধর্মী কাজকেই গুরুত্ব দিয়েছি। চেষ্টা করেছি পশ্চিমা প্যাটার্নেও বাঙালিয়ানা সাজকে ফুটিয়ে তোলার। আর দেশীয় ফ্যাশনকে সব শ্রেণীর মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য করার জন্য দামটাও হাতের নাগালে রাখতে চেয়েছি। শৈল্পিকে বিভিন্ন মাধ্যমে কাজ করা সালোয়ার-কামিজের দাম পড়বে এক হাজার ৫০০ থেকে ছয় হাজার টাকা। নগরের আফমি প্লাজা, বিপণিবিতান, মিমি সুপার মার্কেট, সিঙ্গাপুর ব্যাংকক মার্কেট ও আখতারুজ্জামান সেন্টারে শৈল্পিকের শোরুম রয়েছে।
নিডেল ওয়ার্কের ফ্যাশন ডিজাইনার নুর এ জান্নাত বলেন, লম্বা কামিজ তো ছিলই, তবে এবার কামিজের ঝুল ও হাতায় আমি একটু নিরীক্ষাধর্মী কাজ করেছি। কামিজের ঝুলে দিয়েছি ভি-শেপ, আম্ব্র্যালা কাট ও হাতায় কাফতান কাট। নিডেল ওয়ার্কের আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকার শোরুমে সালোয়ার-কামিজ পাওয়া যাবে তিন থেকে সাড়ে আট হাজার টাকার মধ্যে।
ফ্যাশন ডিজাইনার রওশন আরার কাছে ফ্যাশনের সংজ্ঞাটা ভিন্ন। তিনি বলেন, ফ্যাশন যা-ই চলুক, সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে, সেটা আমার সঙ্গে যায় কি না তা দেখতে হবে। যেহেতু লম্বা কামিজ চলছে, তাই ইয়োক লাইন ও হাতের কাজটাও লম্বা হচ্ছে। রওশনসে সালোয়ার-কামিজের দাম পড়বে তিন থেকে ছয় হাজার টাকার মধ্যে। দামপাড়া এম এম আলী সড়কের শোরুমে এসব পোশাক পাওয়া যাবে।
পিননের প্রবর্তক মোড়ের শোরুমে সেলাই ছাড়া ও সেলাই করা দুই ধরনের সালোয়ার-কামিজই রয়েছে। সুতি, অ্যান্ডি বিভিন্ন মাধ্যমে কাজ করা এসব সালোয়ার-কামিজের দাম পড়বে ৪০০ থেকে নয় হাজার টাকা পর্যন্ত।
এদিকে প্রবর্তক মোড় মিয়াবিবিতে সুতি, অ্যান্ডি, সিল্কের ওপর কাজ করা সালোয়ার-কামিজের দাম পড়বে দুই হাজার থেকে সাত হাজার টাকার মধ্যে।
জিইসির মোড়ে ইউনুস্কো সেন্টারে বুটিক হাউস মুনমুনসের সালোয়ার-কামিজের দাম পড়বে এক হাজার ৫০০ থেকে ছয় হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত।
আর আফমি প্লাজার দেশি দশের দশটি বুটিকসেও রয়েছে সালোয়ার-কামিজের বিশাল সম্ভার। এখানে দাম পড়বে এক হাজার ৮০০ থেকে আট হাজার টাকা পর্যন্ত।
No comments