ভালো থাকুন-শিশুর হাঁপানিতে সতর্কতা
শিশু হাঁপানিতে আক্রান্ত হলে বাড়তি
সতর্কতা প্রয়োজন। কিছু উপসর্গ ও লক্ষণ রয়েছে যা দেখে বোঝা যায় শিশু তীব্র
হাঁপানিতে আক্রান্ত এবং দ্রুত তাকে হাসপাতালে বা চিকিৎসকের কাছে নিতে হবে।
এসব
উপসর্গের মধ্যে রয়েছে তীব্র শ্বাসকষ্টের কারণে শিশুর কলার বৌন ও পাঁজরের
হাড় ভেসে ওঠা, কথা বলতে ব্যর্থ বা সমস্যা হওয়া, পান করতে বা খেতে সমস্যা
হওয়া প্রভৃতি। এ ছাড়া শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় বাঁশির মতো শব্দ হলে, শিশু উপুড়
হয়ে শ্বাসকষ্ট কমানোর চেষ্টা করলে তা বিপজ্জনক বলে গণ্য করতে হবে। ঘরে
হাঁপানি-আক্রান্ত শিশু থাকলে সেখানে কুকুর-বিড়াল বা অন্য কোনো পাখি না
পোষাই ভালো। পুষলেও শিশুকে এসব পশুপাখি থেকে দূরে রাখা উচিত। কারণ পশুর
লোম, পাখির পালক হাঁপানির প্রবণতা বাড়িয়ে দিতে পারে। পোষা প্রাণীকে নিয়মিত
গোসল করাতে হবে যাতে নাজুক লোম ঝরে যায়। আক্রান্ত শিশুর কক্ষে ধূমপান করা
যাবে না। ঘরে আলো-বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা থাকতে হবে। কোনো খাবারে শিশুর
অ্যালার্জি থাকলে তা এড়িয়ে চলতে হবে।
ড. মুনতাসীর মারুফ
ড. মুনতাসীর মারুফ
No comments