নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আসছে-বিলাসপণ্যের দাম বাড়ছে by জাহাঙ্গীর শাহ
আমদানি ব্যয় আরও কমাতে এবার বিদেশি বিলাসদ্রব্যের ব্যবহার কমাতে চায় সরকার। তাই এসব পণ্য আমদানি নিরুৎসাহিত করতে ২৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপের জন্য ৭৯টি বিলাসপণ্যের তালিকা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) পাঠিয়েছে ট্যারিফ কমিশন।
আর এনবিআর এসব পণ্য যাচাই-বাছাই করে তালিকা কিছুটা সংক্ষিপ্ত করে শিগগিরই নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ করবে।
নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপের জন্য বিলাসপণ্যের তালিকায় রয়েছে: বিভিন্ন ধরনের আম, কমলা, টমেটো ও আনারসের জুস, বিস্কুট, সস, আম, কমলা, আঙুর, পেস্ট্রি, কেক, বোতলজাত পানি, অ্যালকোহলমুক্ত কোমল পানীয়, গ্রানাইট, নুড়ি, স্যানিটারি টাওয়েল, স্ক্র্যাচকার্ড, এয়ারকন্ডিশনারের যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ, বিভিন্ন ধরনের রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, সেলুলার ফোনসেট, সিমকার্ড, ৫০ সিসির ঊর্ধ্বে মোটরসাইকেল ও এর ইঞ্জিন ইত্যাদি। এই বিশেষ শুল্ক আরোপ করা হলে এসব পণ্যের দাম বাড়বে।
গত ফেব্রুয়ারি মাসে এই ৭৯ পণ্যে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপের সুপারিশ করে ট্যারিফ কমিশন। পরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তা এনবিআরে পাঠানো হয়। এই তালিকা পাওয়ার পর পণ্যগুলো যাচাই-বাছাই শুরু করে এনবিআর। সিমকার্ড, মোবাইল ফোনসেট, সংযুক্ত মোটরসাইকেলসহ বেশ কিছু পণ্য বাদ দেওয়ার পাশাপাশি নতুন করে চার ধরনের তৈরি পোশাক (সালোয়ার, কামিজ) অন্তর্ভুক্ত করার চিন্তাভাবনা করছে এনবিআর। আইনগত জটিলতা এড়াতে আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতও এক দফা নেওয়া হয়েছে।
কোনো পণ্যের আমদানি মূল্য ১০০ টাকা হলে ২৫ টাকা নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক হিসেবে দিতে হবে। এরপর নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্কসহ আমদানি মূল্য ধরা হবে ১২৫ টাকা। এই টাকার ওপর ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক দিতে হবে। এরপর পণ্যভেদে ২০, ৩০, ৪৫, ৬০, ১০০ শতাংশ হারে সম্পূরক শুল্ক। অর্থাৎ কোনো পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক ও ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ থাকলে সেই পণ্যের দাম ১০০ টাকা হলে ওই পণ্যের আমদানি খরচ হতো ১৩০ টাকা। আর নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক যোগ করে এর আমদানি খরচ হবে ১৬২ টাকা ৫০ পয়সা। এসব বিবেচনা করে একজন আমদানিকারকের খরচ বাড়বে কমপক্ষে প্রায় ৩২ দশমিক ৫০ শতাংশ।
যোগাযোগ করা হলে এনবিআরের কাস্টমস বিভাগের সদস্য নাসির উদ্দিন প্রথম আলোকে জানান, বিলাসপণ্যে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের মতো গরিব দেশে আমদানিকৃত বিলাসপণ্য অনুৎসাহিত করা দরকার। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট দেশীয় শিল্পকে সুরক্ষাও দিতে হবে। তিনি আরও জানান, চিহ্নিত বিলাসপণ্যে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপের বিষয়টি ইতিমধ্যে বাণিজ্য ও অর্থ মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে। শিগগিরই আদেশ জারি হবে। যেদিন আদেশ জারি হবে, সেদিন থেকে নতুন শুল্ক আরোপ কার্যকর হবে।
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি এ কে আজাদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিদেশি বিস্কুট, জুস, চকলেট ইত্যাদির ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ করা যেতে পারে। তবে অন্য বিলাসপণ্যগুলোর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শিল্প রক্ষা করতে হবে। আবার এসব পণ্যের আমদানি যাতে একেবারেই বন্ধ না হয়ে যায়, সেদিকে খেয়ালও রাখতে হবে।’
এনবিআরের এক হিসাবে দেখা গেছে, ট্যারিফ কমিশনের সুপারিশ করা ৭৯টি পণ্যের গত অর্থবছরে (২০১০-১১) আমদানি মূল্য ছিল ছয় হাজার ১৪৯ কোটি টাকা।
ফলফলাদি: তালিকা অনুযায়ী, তাজা ও শুকনা আম, আঙুর, আপেল, লেবু, নাশপাতিসহ ১১ ধরনের ফলের ওপর নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বসছে। এসব ফল আমদানিতে এখন ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক ও ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক দিতে হয়। আর নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বসালে ভুটান, ভারত, চীনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আসা এসব মৌসুমি ফলের দাম ৩০ শতাংশের বেশি বেড়ে যেতে পারে। গত অর্থবছরে এই ১১ ধরনের পণ্যের আমদানি মূল্য ছিল প্রায় সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে অর্ধেকের বেশি আপেল আমদানি হয়েছে।
চকলেট ও বিস্কুট: বিস্কুট, চকলেট, চুইংগাম, ব্রেড, পেস্ট্রি, কেকসহ ১০ ধরনের খাদ্যপণ্যের ওপর নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বসানো হচ্ছে। ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্কের পাশাপাশি ৬০ থেকে ১০০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ রয়েছে। এসব আমদানি করা পণ্যের দামও বাড়বে। গত অর্থবছরে বিস্কুট ও পেস্ট্রি আমদানি সবচেয়ে বেশি হয়েছে।
ফলের রস: আমদানি করা ১৬ ধরনের ফলের রস বা জুসের দাম বাড়বে। আপেল, আঙুর, কমলা, আম, আনারস, টমেটেসহ প্রায় সব ধরনের বিদেশি ফলের জুস কিনতে হলে ক্রেতাকে বাড়তি টাকা গুনতে হবে। থাইল্যান্ড, ভারত, মালয়েশিয়া, ভুটানসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আসা ফলের জুস কিনতে বর্তমানের চেয়ে এক-তৃতীয়াংশ বেশি দাম দিতে হবে। এ ছাড়া সস, টমেটো কেচাপসহ বিভিন্ন সসের দামও বাড়বে। আর গত অর্থবছরে সসের আমদানি মূল্যের পরিমাণ ২৮ কোটি টাকা।
যেকোনো ধরনের বিদেশি কোমল পানীয় ও বোতলজাত পানির দামও বাড়বে। দেশি বোতলজাত পানি ও দেশে উৎপাদিত কোমল পানীয়ের শিল্প বিকাশে এসব পণ্যে ২৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ হবে।
ট্যারিফ কমিশনের সুপারিশকৃত ৭৯ পণ্যের তালিকায় মোবাইল ফোনসেট, মোটরসাইকেল, সিমকার্ড, স্ক্র্যাচকার্ড, মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন, এয়ারকন্ডিশনের যন্ত্রাংশ ও ফার্নিচার ডিজাইন রেফ্রিজারেটর থাকলেও এনবিআর এসব পণ্যে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক না বসানোর চিন্তা করছে। ইতিমধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশন থেকে মোটরসাইকেল ও ইঞ্জিনের ওপর নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ না করার দাবি করে এনবিআর চেয়ারম্যানকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপের জন্য বিলাসপণ্যের তালিকায় রয়েছে: বিভিন্ন ধরনের আম, কমলা, টমেটো ও আনারসের জুস, বিস্কুট, সস, আম, কমলা, আঙুর, পেস্ট্রি, কেক, বোতলজাত পানি, অ্যালকোহলমুক্ত কোমল পানীয়, গ্রানাইট, নুড়ি, স্যানিটারি টাওয়েল, স্ক্র্যাচকার্ড, এয়ারকন্ডিশনারের যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ, বিভিন্ন ধরনের রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, সেলুলার ফোনসেট, সিমকার্ড, ৫০ সিসির ঊর্ধ্বে মোটরসাইকেল ও এর ইঞ্জিন ইত্যাদি। এই বিশেষ শুল্ক আরোপ করা হলে এসব পণ্যের দাম বাড়বে।
গত ফেব্রুয়ারি মাসে এই ৭৯ পণ্যে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপের সুপারিশ করে ট্যারিফ কমিশন। পরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তা এনবিআরে পাঠানো হয়। এই তালিকা পাওয়ার পর পণ্যগুলো যাচাই-বাছাই শুরু করে এনবিআর। সিমকার্ড, মোবাইল ফোনসেট, সংযুক্ত মোটরসাইকেলসহ বেশ কিছু পণ্য বাদ দেওয়ার পাশাপাশি নতুন করে চার ধরনের তৈরি পোশাক (সালোয়ার, কামিজ) অন্তর্ভুক্ত করার চিন্তাভাবনা করছে এনবিআর। আইনগত জটিলতা এড়াতে আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতও এক দফা নেওয়া হয়েছে।
কোনো পণ্যের আমদানি মূল্য ১০০ টাকা হলে ২৫ টাকা নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক হিসেবে দিতে হবে। এরপর নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্কসহ আমদানি মূল্য ধরা হবে ১২৫ টাকা। এই টাকার ওপর ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক দিতে হবে। এরপর পণ্যভেদে ২০, ৩০, ৪৫, ৬০, ১০০ শতাংশ হারে সম্পূরক শুল্ক। অর্থাৎ কোনো পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক ও ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ থাকলে সেই পণ্যের দাম ১০০ টাকা হলে ওই পণ্যের আমদানি খরচ হতো ১৩০ টাকা। আর নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক যোগ করে এর আমদানি খরচ হবে ১৬২ টাকা ৫০ পয়সা। এসব বিবেচনা করে একজন আমদানিকারকের খরচ বাড়বে কমপক্ষে প্রায় ৩২ দশমিক ৫০ শতাংশ।
যোগাযোগ করা হলে এনবিআরের কাস্টমস বিভাগের সদস্য নাসির উদ্দিন প্রথম আলোকে জানান, বিলাসপণ্যে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের মতো গরিব দেশে আমদানিকৃত বিলাসপণ্য অনুৎসাহিত করা দরকার। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট দেশীয় শিল্পকে সুরক্ষাও দিতে হবে। তিনি আরও জানান, চিহ্নিত বিলাসপণ্যে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপের বিষয়টি ইতিমধ্যে বাণিজ্য ও অর্থ মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে। শিগগিরই আদেশ জারি হবে। যেদিন আদেশ জারি হবে, সেদিন থেকে নতুন শুল্ক আরোপ কার্যকর হবে।
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি এ কে আজাদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিদেশি বিস্কুট, জুস, চকলেট ইত্যাদির ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ করা যেতে পারে। তবে অন্য বিলাসপণ্যগুলোর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শিল্প রক্ষা করতে হবে। আবার এসব পণ্যের আমদানি যাতে একেবারেই বন্ধ না হয়ে যায়, সেদিকে খেয়ালও রাখতে হবে।’
এনবিআরের এক হিসাবে দেখা গেছে, ট্যারিফ কমিশনের সুপারিশ করা ৭৯টি পণ্যের গত অর্থবছরে (২০১০-১১) আমদানি মূল্য ছিল ছয় হাজার ১৪৯ কোটি টাকা।
ফলফলাদি: তালিকা অনুযায়ী, তাজা ও শুকনা আম, আঙুর, আপেল, লেবু, নাশপাতিসহ ১১ ধরনের ফলের ওপর নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বসছে। এসব ফল আমদানিতে এখন ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক ও ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক দিতে হয়। আর নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বসালে ভুটান, ভারত, চীনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আসা এসব মৌসুমি ফলের দাম ৩০ শতাংশের বেশি বেড়ে যেতে পারে। গত অর্থবছরে এই ১১ ধরনের পণ্যের আমদানি মূল্য ছিল প্রায় সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে অর্ধেকের বেশি আপেল আমদানি হয়েছে।
চকলেট ও বিস্কুট: বিস্কুট, চকলেট, চুইংগাম, ব্রেড, পেস্ট্রি, কেকসহ ১০ ধরনের খাদ্যপণ্যের ওপর নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বসানো হচ্ছে। ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্কের পাশাপাশি ৬০ থেকে ১০০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ রয়েছে। এসব আমদানি করা পণ্যের দামও বাড়বে। গত অর্থবছরে বিস্কুট ও পেস্ট্রি আমদানি সবচেয়ে বেশি হয়েছে।
ফলের রস: আমদানি করা ১৬ ধরনের ফলের রস বা জুসের দাম বাড়বে। আপেল, আঙুর, কমলা, আম, আনারস, টমেটেসহ প্রায় সব ধরনের বিদেশি ফলের জুস কিনতে হলে ক্রেতাকে বাড়তি টাকা গুনতে হবে। থাইল্যান্ড, ভারত, মালয়েশিয়া, ভুটানসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আসা ফলের জুস কিনতে বর্তমানের চেয়ে এক-তৃতীয়াংশ বেশি দাম দিতে হবে। এ ছাড়া সস, টমেটো কেচাপসহ বিভিন্ন সসের দামও বাড়বে। আর গত অর্থবছরে সসের আমদানি মূল্যের পরিমাণ ২৮ কোটি টাকা।
যেকোনো ধরনের বিদেশি কোমল পানীয় ও বোতলজাত পানির দামও বাড়বে। দেশি বোতলজাত পানি ও দেশে উৎপাদিত কোমল পানীয়ের শিল্প বিকাশে এসব পণ্যে ২৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ হবে।
ট্যারিফ কমিশনের সুপারিশকৃত ৭৯ পণ্যের তালিকায় মোবাইল ফোনসেট, মোটরসাইকেল, সিমকার্ড, স্ক্র্যাচকার্ড, মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন, এয়ারকন্ডিশনের যন্ত্রাংশ ও ফার্নিচার ডিজাইন রেফ্রিজারেটর থাকলেও এনবিআর এসব পণ্যে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক না বসানোর চিন্তা করছে। ইতিমধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশন থেকে মোটরসাইকেল ও ইঞ্জিনের ওপর নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ না করার দাবি করে এনবিআর চেয়ারম্যানকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
No comments