স্টাইলিশ টপ by রয়া মুনতাসীর
আরামদায়ক, আধুনিক ও স্বস্তিদায়ক। পছন্দের পোশাকটা তো ফ্যাশনেবল হতেই হবে। তার সঙ্গে এই বৈশিষ্ট্যগুলোও থাকা চাই। এই সময়ে তাই চলছে কুর্তা আর টপ। সঙ্গে জিনস বা লেগিংস। টিনবয়সী থেকে শুরু করে ত্রিশের মধ্যে সবাই পরতে পারেন এমন কুর্তা।
আর গরম বলেই তাতে ব্যবহার করা হচ্ছে আরামদায়ক কাপড় আর ঢিলেঢালা কাট। রঙের বাহারও দারুণ।
টিন থেকে ৩০
১৩ থেকে ১৯ বছর। হইহই রইরই করার সময়। এ সময় ঝোঁক তৈরি হয় ফ্যাশনের দিকে। তবে কোন ধরনের পোশাকে মানাবে, তা নিয়েও তৈরি হয় বিভ্রান্তি। ড্রেসিডেলের ফ্যাশন ডিজাইনার মায়া রহমান জানান, ‘সালোয়ার-কামিজে অনেক টিনএজার স্বচ্ছন্দ বোধ করে না। আবার ফ্রকও এ সময় ঠিক মানায় না। ফ্যাশন করতে পছন্দ করে, এমন টিনএজাররা টপস, কাফতান, স্টাইলিশ কুর্তা বেছে নিতে পারে অনায়াসেই। দেখতেও ভালো লাগবে, পরেও আরাম পাবে।’
অন্যদিকে এ পোশাকগুলোই আবার অনায়াসে মানিয়ে যাবে ত্রিশের কোঠায় আছেন, এমন অনেক নারীকে। তবে সে ক্ষেত্রে হয়তো কাটিং ও নকশায় কিছুটা পরিবর্তন আসবে। ছোট কাফতান না পরে একটু লম্বা কাফতান বেছে নিলেই ভালো লাগবে। টপসের রং একটু গাঢ় অথবা কার্টুন ছবির না হলেই মানিয়ে যাবে বয়স ও ব্যক্তিত্বের সঙ্গে।
পুরোনো নকশা নতুন রূপে
পুরোনো জিনিসের নতুন চেহারা। ফ্যাশনের ধারাবাহিকতায় এ বিষয়টিই হয় সাধারণত। কয়েক বছর আগের কাটিংয়ের সঙ্গে নতুন কোনো কাটিং যোগ করলেই তৈরি হয়ে যায় নতুন আরেকটি ফ্যাশনেবল পোশাক। বাজার ঘুরে নতুন পোশাকগুলোর ক্ষেত্রে এমন দৃশ্যই বেশি বেশি দেখা গেল। তবে আনকোরা নতুন কাটছাঁটও চোখে পড়ে যায় মাঝেমধ্যেই। ‘ড্রেসিডেল গরমে উপযোগী এবং দাওয়াতে পরার জন্য বিভিন্ন প্যাটার্ন ও কাটিংয়ের পোশাক নিয়ে এসেছে। পোশাকগুলোতে প্রিন্ট, হাতের কাজ, টাইডাইয়ের বিভিন্ন নকশা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এর মধ্যে আছে এসিমেট্রিকাল কাট, বেলুন কাট, কাফতান কাট, পঞ্চ কাট, ওয়েস্ট লাইন এম্পায়ার কাট ইত্যাদি’ জানান মায়া রহমান।
বেলুন কাটের মজা হলো, নিচের দিকটা বেলুনের মতো ফুলে থাকবে। অন্যদিকে মিডি কাটের আরেক নাম হলো ওয়েস্ট লাইন এম্পায়ার কাট। এটি হাঁটুর নিচ পর্যন্ত যায়। টিনএজাররা টাইটস দিয়েও পরতে পারে, টাইটস ছাড়াও পরতে পারে। এসিমেট্রিকাল কাট নিচের দিকে কিছুটা ঢেউয়ের মতো উঁচু-নিচু ছাঁটে করা।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গরমের কথা চিন্তা করে বেশির ভাগ পোশাকই বানানো হয়েছে নিট ও সুতির কাপড় দিয়ে। তবে দাওয়াতের জমকালো ভাব তুলে ধরার জন্য আছে সিল্ক, জর্জেট, হাফ সিল্ক কিংবা অ্যান্ডি কাপড়। এ পোশাকগুলোতে কখনো দেওয়া হয়েছে ফুলেল, জ্যামিতিক কিংবা কার্টুনের নকশা। কখনো বা হালকা এমব্রয়ডারির কাজ দেওয়া হয়েছে গলা ও হাতায়। কাফতানগুলোতে ভিন্নতা আনতে করা হয়েছে টাইডাই। কোনো কোনো কুর্তায় বৈচিত্র্য আনতে বেল্ট ব্যবহার করা হয়েছে। গলার কাছে কিংবা ঠিক মাঝখানটায় সোজা বরাবর অনেক কুচির ব্যবহার এখন লক্ষণীয়। বেশির ভাগ কুর্তাই একটু লম্বার দিকে। এ বছরও চলবে লম্বা পোশাকের ট্রেন্ড।
হাতা ও গলার কাটছাঁট
মায়া রহমান জানান, ক্যাপ স্লিভ, বেল স্লিভ, কিমোনো স্লিভ, মাটন লেক স্লিভের কাট দেওয়া হয়েছে হাতায়। এ ছাড়া গলার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে কাউল নেক, ম্যান্ডারিন নেক, সেইলর নেক ছাড়াও গোল ও ডিম্বাকার গলা।
টাইটসের জনপ্রিয়তা এখনো আছে। চলবে বছরজুড়েই। তাই এ ফ্যাশনেবল পোশাকগুলো অনায়াসেই চলে যাবে একই কিংবা বিপরীত রঙের লেগিংস কিংবা প্যান্টের সঙ্গে।
ড্রেসিডেলে তো আছেই। ওটু, একস্ট্যাসি, ইয়েলো, ক্যাটস আই ইত্যাদি ফ্যাশন হাউসে পাবেন ফ্যাশনেবল টপ। বদরুদ্দোজা সুপার মার্কেটে পাবেন এমন টপ।
টিন থেকে ৩০
১৩ থেকে ১৯ বছর। হইহই রইরই করার সময়। এ সময় ঝোঁক তৈরি হয় ফ্যাশনের দিকে। তবে কোন ধরনের পোশাকে মানাবে, তা নিয়েও তৈরি হয় বিভ্রান্তি। ড্রেসিডেলের ফ্যাশন ডিজাইনার মায়া রহমান জানান, ‘সালোয়ার-কামিজে অনেক টিনএজার স্বচ্ছন্দ বোধ করে না। আবার ফ্রকও এ সময় ঠিক মানায় না। ফ্যাশন করতে পছন্দ করে, এমন টিনএজাররা টপস, কাফতান, স্টাইলিশ কুর্তা বেছে নিতে পারে অনায়াসেই। দেখতেও ভালো লাগবে, পরেও আরাম পাবে।’
অন্যদিকে এ পোশাকগুলোই আবার অনায়াসে মানিয়ে যাবে ত্রিশের কোঠায় আছেন, এমন অনেক নারীকে। তবে সে ক্ষেত্রে হয়তো কাটিং ও নকশায় কিছুটা পরিবর্তন আসবে। ছোট কাফতান না পরে একটু লম্বা কাফতান বেছে নিলেই ভালো লাগবে। টপসের রং একটু গাঢ় অথবা কার্টুন ছবির না হলেই মানিয়ে যাবে বয়স ও ব্যক্তিত্বের সঙ্গে।
পুরোনো নকশা নতুন রূপে
পুরোনো জিনিসের নতুন চেহারা। ফ্যাশনের ধারাবাহিকতায় এ বিষয়টিই হয় সাধারণত। কয়েক বছর আগের কাটিংয়ের সঙ্গে নতুন কোনো কাটিং যোগ করলেই তৈরি হয়ে যায় নতুন আরেকটি ফ্যাশনেবল পোশাক। বাজার ঘুরে নতুন পোশাকগুলোর ক্ষেত্রে এমন দৃশ্যই বেশি বেশি দেখা গেল। তবে আনকোরা নতুন কাটছাঁটও চোখে পড়ে যায় মাঝেমধ্যেই। ‘ড্রেসিডেল গরমে উপযোগী এবং দাওয়াতে পরার জন্য বিভিন্ন প্যাটার্ন ও কাটিংয়ের পোশাক নিয়ে এসেছে। পোশাকগুলোতে প্রিন্ট, হাতের কাজ, টাইডাইয়ের বিভিন্ন নকশা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এর মধ্যে আছে এসিমেট্রিকাল কাট, বেলুন কাট, কাফতান কাট, পঞ্চ কাট, ওয়েস্ট লাইন এম্পায়ার কাট ইত্যাদি’ জানান মায়া রহমান।
বেলুন কাটের মজা হলো, নিচের দিকটা বেলুনের মতো ফুলে থাকবে। অন্যদিকে মিডি কাটের আরেক নাম হলো ওয়েস্ট লাইন এম্পায়ার কাট। এটি হাঁটুর নিচ পর্যন্ত যায়। টিনএজাররা টাইটস দিয়েও পরতে পারে, টাইটস ছাড়াও পরতে পারে। এসিমেট্রিকাল কাট নিচের দিকে কিছুটা ঢেউয়ের মতো উঁচু-নিচু ছাঁটে করা।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গরমের কথা চিন্তা করে বেশির ভাগ পোশাকই বানানো হয়েছে নিট ও সুতির কাপড় দিয়ে। তবে দাওয়াতের জমকালো ভাব তুলে ধরার জন্য আছে সিল্ক, জর্জেট, হাফ সিল্ক কিংবা অ্যান্ডি কাপড়। এ পোশাকগুলোতে কখনো দেওয়া হয়েছে ফুলেল, জ্যামিতিক কিংবা কার্টুনের নকশা। কখনো বা হালকা এমব্রয়ডারির কাজ দেওয়া হয়েছে গলা ও হাতায়। কাফতানগুলোতে ভিন্নতা আনতে করা হয়েছে টাইডাই। কোনো কোনো কুর্তায় বৈচিত্র্য আনতে বেল্ট ব্যবহার করা হয়েছে। গলার কাছে কিংবা ঠিক মাঝখানটায় সোজা বরাবর অনেক কুচির ব্যবহার এখন লক্ষণীয়। বেশির ভাগ কুর্তাই একটু লম্বার দিকে। এ বছরও চলবে লম্বা পোশাকের ট্রেন্ড।
হাতা ও গলার কাটছাঁট
মায়া রহমান জানান, ক্যাপ স্লিভ, বেল স্লিভ, কিমোনো স্লিভ, মাটন লেক স্লিভের কাট দেওয়া হয়েছে হাতায়। এ ছাড়া গলার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে কাউল নেক, ম্যান্ডারিন নেক, সেইলর নেক ছাড়াও গোল ও ডিম্বাকার গলা।
টাইটসের জনপ্রিয়তা এখনো আছে। চলবে বছরজুড়েই। তাই এ ফ্যাশনেবল পোশাকগুলো অনায়াসেই চলে যাবে একই কিংবা বিপরীত রঙের লেগিংস কিংবা প্যান্টের সঙ্গে।
ড্রেসিডেলে তো আছেই। ওটু, একস্ট্যাসি, ইয়েলো, ক্যাটস আই ইত্যাদি ফ্যাশন হাউসে পাবেন ফ্যাশনেবল টপ। বদরুদ্দোজা সুপার মার্কেটে পাবেন এমন টপ।
No comments