টে লি ফো নে না গ রি ক ম ন্ত ব্য-হিসাব দিলে জনসমক্ষে প্রকাশ করতে বাধা কোথায়?
প্রিয় পাঠক, আপনাদের সরাসরি মন্তব্য নিয়ে আমাদের নিয়মিত আয়োজনে এবার মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব: আপনার মন্তব্য কী? প্রশ্নে টেলিফোনের মাধ্যমে মন্তব্য আহ্বান করা হয়েছিল। এ ব্যাপারে আপনারা উৎসাহব্যঞ্জক সাড়া দিয়েছেন। মন্তব্যগুলো ছাপা হলো।
মো. নিজাম উদ্দিন, চাকরিজীবী
রিয়াজউদ্দিন বাজার, চট্টগ্রাম
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব নেওয়া ভালো, এতে দুর্নীতি কমবে।
নূরে জামান, চাকরিজীবী, গোড়ান, ঢাকা
এই হিসাব নেওয়া ও জনসমক্ষে প্রকাশ করা উচিত।
নয়ন খান, শিক্ষার্থী, মাগুরা
মানুষের মধ্যে ধারণা আছে যে মন্ত্রী ও সাংসদেরা দুর্নীতিবাজ। সাধারণ মানুষকে বুঝতে হবে, সবাই দুর্নীতিবাজ নয়। অনেকেই আছেন, যাঁরা দেশের মঙ্গলের জন্য কাজ করেন। যদি সম্পদের হিসাব নেওয়া হয়, তবে বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। পাশাপাশি শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীদের সম্পদের হিসাবও প্রকাশ করা উচিত।
মো. শামসুল আলম, চাকরিজীবী, সদরঘাট, ঢাকা
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ না করাটা জাতির সঙ্গে উপহাসের শামিল। সরকার যদি প্রকৃতপক্ষে দুর্নীতি প্রতিরোধ করতে চায়, তবে এটি প্রকাশ করতে হবে।
মো. মেহেদী হাসান, শিক্ষার্থী,
কবি জসীমউদ্দীন হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
জনসমক্ষে প্রকাশ করা না হলেও, এটি ভালো উদ্যোগ। এর ফলে দুর্নীতির প্রবণতা কিছুটা হলেও কমবে।
কে এস নাজমুল হাসান, গবেষক
মোহাম্মদপুর, ঢাকা
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের প্রকৃত হিসাব জনগণের জানার অধিকার অবশ্যই আছে। তা না হলে তথাকথিত হিসাব সংগ্রহের বিষয়টি হবে নিতান্তই আইওয়াশ, ধোঁকাবাজি ও প্রহসন।
মো. মেহেদী হাসান, শিক্ষার্থী, মিরপুর, ঢাকা
বর্তমান সরকার দেরিতে হলেও যে উদ্যোগ নিয়েছে তা প্রশংসনীয়, কিন্তু জনসমক্ষে প্রকাশ না পেলে এর মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে।
মো. রাকিবুল হাসান, শিক্ষার্থী
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ না করলে তা ফলপ্রসূ হবে না।
শাহ মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম, শিক্ষার্থী
জালালাবাদ ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ, সিলেট
দেরিতে হলেও এটি মহৎ উদ্যোগ। এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। সাংসদদের বলতে চাই, আপনারা দয়া করে এবার সঠিক তথ্যগুলো দিন।
মুক্তা রহমান, সমাজকর্মী, চাঁদপুর
মন্ত্রী ও সাংসদেরা নিজেরাই তো তাঁদের সম্পদের সঠিক হিসাব জানেন না, জনসমক্ষে প্রকাশ করবেন কীভাবে? প্রথম আলোর প্রতি অনুরোধ, আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির পূর্ণ বিবরণ প্রকাশ করা হোক, যাতে সাধারণ মানুষ ভোট প্রদানে আরও সচেতন হতে পারেন।
নাইমুর রশিদ, শিক্ষার্থী, ডুমুরিয়া, খুলনা
তাঁদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল, ক্ষমতায় আসার ছয় মাসের মধ্যে এই হিসাব প্রকাশ করবেন। দুর্নীতি কমাতে হলে তা জনসমক্ষে প্রকাশ করা উচিত। এতে সরকারের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে।
মো. ইউসুফ, শিক্ষার্থী, নোয়াখালী
যদি জনগণের সম্মুখে প্রকাশ না হয়, তবে হিসাব নেওয়ার প্রয়োজন নেই।
এস এম সাইফুল্লাহ, মুক্ত সাংবাদিক
কুতুবদিয়া, কক্সবাজার
জনসমক্ষে প্রকাশ না করলে সম্পদের হিসাবের কী প্রয়োজন? অর্থমন্ত্রী তো তাঁর সম্পদের হিসাব সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়েছেন, ওয়েবসাইটেও দিয়েছেন। অন্য মন্ত্রী ও সাংসদদের সমস্যা কোথায়?
মো. মনিরুজ্জামান, শিক্ষার্থী
সরকারি আযিযুল হক কলেজ, বগুড়া
ডিজিটাল বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব দেওয়া। এটি জানা প্রতিটি নাগরিকের অধিকার। এতে প্রমাণিত হবে, তাঁরা অবাধ তথ্যপ্রবাহে বিশ্বাস করেন।
মারুফ-আল-কাওসার, শিক্ষার্থী
চন্দনপুরা, চট্টগ্রাম
দেশপ্রেম ও সততা প্রমাণের জন্য মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা উচিত।
নূরে আলম সিদ্দিক, চাকরিজীবী, নেত্রকোনা
মন্ত্রী ও সাংসদেরা দুর্নীতিমুক্ত থাকলে আমলারাও দুর্নীতিমুক্ত হবেন। সম্পদের হিসাব না নিলে আমরা আবার দুর্নীতিতে প্রথম হব।
মণি অরণ্য, কৃষক, নবীনগর, সাভার
সরকার মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব নেবে। এটি অত্যন্ত জরুরি। সবকিছু নাগরিক জানবে।
এম এ সাত্তার, শিক্ষার্থী, চুনারুঘাট, হবিগঞ্জ
মন্ত্রী ও সাংসদেরা যদি সত্যিকারের দেশপ্রেমিক ও সৎ রাজনীতিবিদ হয়ে থাকেন, তাহলে তাঁদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করতে অসুবিধা কোথায়?
শামসুল কবীর, ব্যবসায়ী, আজিমপুর, ঢাকা
আমি মনে করি, হিসাব যদি প্রকাশ না করা হয়, তবে তা নেওয়ার দরকার নেই।
ফারুখ আহমেদ, সাংবাদিক, রাজশাহী
জনগণ গণতন্ত্রে বিশ্বাসী। তাই প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বচ্ছ ও জবাবদিহি থাকা প্রয়োজন। আশা করব, এই হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।
মো. জাহিদ হাসান, শিক্ষার্থী, জামালপুর
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা হোক।
রিপন মিয়া, শিক্ষার্থী, ভূঞাপুর, টাঙ্গাইল
সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে আছে। তা প্রকাশ না করে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছে সরকার।
মো. শামীম সরকার, শিক্ষার্থী
তারাকান্দি, ময়মনসিংহ
সম্পদের হিসাব দেওয়া হলো, কিন্তু জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না, এটা প্রতারণা। জনগণ এই সরকারের কাছে তা আশা করে না।
লোকমান ফরাজি, কবি, গোপীবাগ, ঢাকা
যদি মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা না হয়, তাহলে হিসাব নেওয়ার জন্য সময় ও অর্থ নষ্ট হবে।
বিশ্বজিৎ সেন, কবি ও গল্পকার, চট্টগ্রাম
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব নেওয়া হবে, জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না—এ হবে সরকারের একটি হাস্যকর সিদ্ধান্ত।
মো. মনির হোসেন, শিক্ষক, বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দারিদ্র্য হটাতে হলে দুর্নীতি রুখতে হবে। কিন্তু মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব প্রকাশ করতে চাইছেন না, এটা তামাশা ছাড়া আর কিছু নয়।
প্রহরি মনিরুজ্জামান, চাকরিজীবী, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব নেওয়া খুবই দরকার।
কমলরঞ্জন রায়, শিক্ষক, ময়মনসিংহ
যেহেতু মন্ত্রী ও সাংসদেরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত। সেহেতু তাঁদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা উচিত। তা না হলে আমরা ভাবব, তাঁরা দুর্নীতিতে যুক্ত।
মো. শাহদত হোসেন, শিক্ষার্থী, সখিপুর, টাঙ্গাইল
যদি এই হিসাব নেওয়া হয়, তবে তা জনগণের সামনে প্রকাশ করা উচিত। এটা জানার অধিকার আমাদের আছে।
ওয়াসিম উদ্দিন, ব্যবসায়ী, ইদগা, চট্টগ্রাম
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। সব প্রকাশ করা উচিত জনসমক্ষে। এ ছাড়া আয়ের উৎসও দেখা দরকার।
মো. জিল্লুর রহমান, ব্যবসায়ী
কুলিয়ারচর, কিশোরগঞ্জ
এক-এগারোর পর যাঁদের দুর্নীতির খবর প্রকাশ হলো, তাঁরাই তো আজ বড় বড় কথা বলছেন।
এম জুবায়ের, শিক্ষার্থী
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ
মন্ত্রী ও সাংসদদের সব সম্পদের হিসাব নিতে হবে এবং তা জনগণের সামনে প্রকাশ করা উচিত।
আবদুর রহিম, সরকারি
কর্মকর্তা (অব.), নর্থ রোড, ঢাকা
সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ না করার সিদ্ধান্ত তথ্য অধিকার আইনের পরিপন্থী। দুর্নীতি দমন করতে হলে সম্পদের হিসাব প্রকাশ করতে হবে।
কাজী এম হাবীব, ব্যবসায়ী, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম
এই হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা না হলে জনগণের কাছে তাঁদের গ্রহণযোগ্যতা হ্রাস পাবে।
সজীব কুমার কর, শিক্ষক, বোয়ালমারী হাইস্কুল, বোয়ালমারী, ফদিরপুর
যদি এই হিসাব জনগণের সামনে প্রকাশ করা না হয়, তবে গণতন্ত্র থাকবে না।
শমিত জামান, শিক্ষার্থী, ঈশ্বরদী, পাবনা
এটি একটি ভালো উদ্যোগ। তাঁদের প্রথম সততা প্রমাণের জন্য হিসাব প্রকাশ করা প্রয়োজন।
মো. মিজানুর রহমান, চাকরিজীবী
গ্রামীণ ব্যাংক, মানিকগঞ্জ
মন্ত্রীদের সম্পদের হিসাব দেওয়া প্রয়োজন। যদি সম্পদের হিসাব দেওয়া হয়, তাহলে নৈতিকতাবিবর্জিত কাজ করতে তাঁরা সাহস পাবেন না। বিবেক তাঁদের বাধা দেবে।
মো. সিরাজুল ইসলাম, শিক্ষার্থী
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী
এই হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা দরকার। তাতে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত হবে এবং সরকার ও জনগণের মধ্যে দূরত্ব কমে আসবে।
মো. আবুল হোসেন, এনজিওকর্মী
খানসামা, দিনাজপুর
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব যদি জনসমক্ষে প্রকাশ করা হয়, তাহলে সাধারণ মানুষও এ ব্যাপারে উৎসাহী হবে। সরকারের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে।
আশরাফুল আলম, শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
এটি সরকারের কাজে স্বচ্ছতা আনার ক্ষেত্রে আরও একটি অস্বচ্ছ প্রক্রিয়া, এটা কোনোভাবেই জনগণ মেনে নেবে না।
শাহজাহান সরকার, শিক্ষার্থী
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
সরকার অনেকটা নির্বাচনী চাপে পড়ে এই হিসাব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যে উদ্দেশ্যে হিসাবের বিষয়টি সামনে এসেছে, তা পূর্ণ হবে না। যদি জনসমক্ষে প্রকাশ পেত, তাহলে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হতো।
জাহিদ আল মামুন, ব্যবসায়ী, পুবাইল গাজীপুর
তথ্য জানা আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। অবৈধ সম্পদ উপার্জন রুখতে এটি জরুরি।
ইয়াসমিন মল্লিক, চাকরিজীবী, উত্তরা, ঢাকা
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা জরুরি। কারণ তাঁরা কীভাবে এই সম্পদ গড়ে তুলেছেন, তার ধারণা পাওয়া যাবে।
আতিকুর রহমান, প্রকৌশলী, মিরপুর, ঢাকা
মন্ত্রী-সাংসদদের ব্যক্তিগত বা প্রাতিষ্ঠানিক সম্পদের পরিমাণ জানার অধিকার জনগণের আছে।
বিশ্বজিৎ দাস, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
তাঁদের সম্পদের হিসাব অবশ্যই দেওয়া ও জনসমক্ষে প্রকাশ করা উচিত। এতে কারও অবৈধ উপায়ে সম্পদশালী হওয়া বন্ধ হবে।
ফররুখ আহমেদ, ব্যবসায়ী
সাথিরপাড়া, নরসিংদী
এটা জনসমক্ষে প্রকাশ করা উচিত বলে আমি মনে করি।
মো. মাহতাব উদ্দিন, শিক্ষার্থী, দনিয়া, ঢাকা
প্রশ্ন হলো, মন্ত্রী ও সাংসদেরা কি আইনের ঊর্ধ্বে?
নজরুল ইসলাম, বেকার, মাদারটেক ঢাকা
হিসাব প্রকাশ করা না হলে কি প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতিবাজদের বকে দেবেন? যেমন আগের প্রধানমন্ত্রী দিয়েছিলেন লালবাগের নাসির উদ্দীন আহাম্মেদ পিন্টুকে।
শাকিল আহমেদ, চাকরিজীবী, ধানমন্ডি, ঢাকা
সম্পদের হিসাব মন্ত্রী, সাংসদেরা দেবেন ক্ষমতা গ্রহণ ও ক্ষমতা ছাড়ার সময় এবং এটা জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে।
মো. আয়ুব আলী, শিক্ষার্থী, ময়মনসিংহ
এই হিসাব নিয়ে যদি প্রকাশ করা না হয়, তবে না নেওয়াই ভালো।
জহির, শিক্ষার্থী, কক্সবাজার
তাঁদের সম্পদের হিসাব যদি প্রকাশ করা না হয়, তবে তা নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।
রোকন উদ্দিন আহমদ, চাকরিজীবী
কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লি., চট্টগ্রাম
মন্ত্রী, সাংসদসহ সবার সম্পদের হিসাব নেওয়া হোক। এতে দেশ উন্নত হবে এবং তাঁদের সম্পদের উৎস বের হবে।
মো. জাহাঙ্গীর আলম, শিক্ষার্থী
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি
তাঁদের সম্পদের হিসাব নেওয়া উচিত। এর সঙ্গে অবৈধ সম্পদ জব্দ করা হোক।
মো. শাহীন, শিক্ষার্থী, মোহাম্মদপুর, ঢাকা
যদি জনসমক্ষে প্রকাশ করা না হয়, তবে তা নেওয়ার প্রয়োজন নেই।
জসিমউদ্দিন আনন্দ রনি, শিক্ষার্থী
প্রাইম ইউনিভার্সিটি
নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব প্রকাশ করা হলে তাঁদের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়াও সহজ হবে।
মো. আবদুল মালিক, আইনজীবী
জজকোর্ট, সিলেট
নির্বাচনী ইশতেহার হলো জাতির কাছে দেওয়া প্রতিশ্রুতি। এই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করা মন্ত্রী ও সাংসদদের নৈতিক দায়িত্ব। প্রকাশ করা না হলে নেওয়ার প্রয়োজন নেই।
মিজানুর রহমান গোলজার, ব্যবসায়ী
কান্দিরপাড়, কুমিল্লা
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা উচিত। সরকারের ইচ্ছা থাকলে দুর্নীতি কমানো সম্ভব।
রিয়াজউদ্দিন বাজার, চট্টগ্রাম
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব নেওয়া ভালো, এতে দুর্নীতি কমবে।
নূরে জামান, চাকরিজীবী, গোড়ান, ঢাকা
এই হিসাব নেওয়া ও জনসমক্ষে প্রকাশ করা উচিত।
নয়ন খান, শিক্ষার্থী, মাগুরা
মানুষের মধ্যে ধারণা আছে যে মন্ত্রী ও সাংসদেরা দুর্নীতিবাজ। সাধারণ মানুষকে বুঝতে হবে, সবাই দুর্নীতিবাজ নয়। অনেকেই আছেন, যাঁরা দেশের মঙ্গলের জন্য কাজ করেন। যদি সম্পদের হিসাব নেওয়া হয়, তবে বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। পাশাপাশি শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীদের সম্পদের হিসাবও প্রকাশ করা উচিত।
মো. শামসুল আলম, চাকরিজীবী, সদরঘাট, ঢাকা
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ না করাটা জাতির সঙ্গে উপহাসের শামিল। সরকার যদি প্রকৃতপক্ষে দুর্নীতি প্রতিরোধ করতে চায়, তবে এটি প্রকাশ করতে হবে।
মো. মেহেদী হাসান, শিক্ষার্থী,
কবি জসীমউদ্দীন হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
জনসমক্ষে প্রকাশ করা না হলেও, এটি ভালো উদ্যোগ। এর ফলে দুর্নীতির প্রবণতা কিছুটা হলেও কমবে।
কে এস নাজমুল হাসান, গবেষক
মোহাম্মদপুর, ঢাকা
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের প্রকৃত হিসাব জনগণের জানার অধিকার অবশ্যই আছে। তা না হলে তথাকথিত হিসাব সংগ্রহের বিষয়টি হবে নিতান্তই আইওয়াশ, ধোঁকাবাজি ও প্রহসন।
মো. মেহেদী হাসান, শিক্ষার্থী, মিরপুর, ঢাকা
বর্তমান সরকার দেরিতে হলেও যে উদ্যোগ নিয়েছে তা প্রশংসনীয়, কিন্তু জনসমক্ষে প্রকাশ না পেলে এর মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে।
মো. রাকিবুল হাসান, শিক্ষার্থী
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ না করলে তা ফলপ্রসূ হবে না।
শাহ মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম, শিক্ষার্থী
জালালাবাদ ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ, সিলেট
দেরিতে হলেও এটি মহৎ উদ্যোগ। এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। সাংসদদের বলতে চাই, আপনারা দয়া করে এবার সঠিক তথ্যগুলো দিন।
মুক্তা রহমান, সমাজকর্মী, চাঁদপুর
মন্ত্রী ও সাংসদেরা নিজেরাই তো তাঁদের সম্পদের সঠিক হিসাব জানেন না, জনসমক্ষে প্রকাশ করবেন কীভাবে? প্রথম আলোর প্রতি অনুরোধ, আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির পূর্ণ বিবরণ প্রকাশ করা হোক, যাতে সাধারণ মানুষ ভোট প্রদানে আরও সচেতন হতে পারেন।
নাইমুর রশিদ, শিক্ষার্থী, ডুমুরিয়া, খুলনা
তাঁদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল, ক্ষমতায় আসার ছয় মাসের মধ্যে এই হিসাব প্রকাশ করবেন। দুর্নীতি কমাতে হলে তা জনসমক্ষে প্রকাশ করা উচিত। এতে সরকারের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে।
মো. ইউসুফ, শিক্ষার্থী, নোয়াখালী
যদি জনগণের সম্মুখে প্রকাশ না হয়, তবে হিসাব নেওয়ার প্রয়োজন নেই।
এস এম সাইফুল্লাহ, মুক্ত সাংবাদিক
কুতুবদিয়া, কক্সবাজার
জনসমক্ষে প্রকাশ না করলে সম্পদের হিসাবের কী প্রয়োজন? অর্থমন্ত্রী তো তাঁর সম্পদের হিসাব সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়েছেন, ওয়েবসাইটেও দিয়েছেন। অন্য মন্ত্রী ও সাংসদদের সমস্যা কোথায়?
মো. মনিরুজ্জামান, শিক্ষার্থী
সরকারি আযিযুল হক কলেজ, বগুড়া
ডিজিটাল বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব দেওয়া। এটি জানা প্রতিটি নাগরিকের অধিকার। এতে প্রমাণিত হবে, তাঁরা অবাধ তথ্যপ্রবাহে বিশ্বাস করেন।
মারুফ-আল-কাওসার, শিক্ষার্থী
চন্দনপুরা, চট্টগ্রাম
দেশপ্রেম ও সততা প্রমাণের জন্য মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা উচিত।
নূরে আলম সিদ্দিক, চাকরিজীবী, নেত্রকোনা
মন্ত্রী ও সাংসদেরা দুর্নীতিমুক্ত থাকলে আমলারাও দুর্নীতিমুক্ত হবেন। সম্পদের হিসাব না নিলে আমরা আবার দুর্নীতিতে প্রথম হব।
মণি অরণ্য, কৃষক, নবীনগর, সাভার
সরকার মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব নেবে। এটি অত্যন্ত জরুরি। সবকিছু নাগরিক জানবে।
এম এ সাত্তার, শিক্ষার্থী, চুনারুঘাট, হবিগঞ্জ
মন্ত্রী ও সাংসদেরা যদি সত্যিকারের দেশপ্রেমিক ও সৎ রাজনীতিবিদ হয়ে থাকেন, তাহলে তাঁদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করতে অসুবিধা কোথায়?
শামসুল কবীর, ব্যবসায়ী, আজিমপুর, ঢাকা
আমি মনে করি, হিসাব যদি প্রকাশ না করা হয়, তবে তা নেওয়ার দরকার নেই।
ফারুখ আহমেদ, সাংবাদিক, রাজশাহী
জনগণ গণতন্ত্রে বিশ্বাসী। তাই প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বচ্ছ ও জবাবদিহি থাকা প্রয়োজন। আশা করব, এই হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।
মো. জাহিদ হাসান, শিক্ষার্থী, জামালপুর
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা হোক।
রিপন মিয়া, শিক্ষার্থী, ভূঞাপুর, টাঙ্গাইল
সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে আছে। তা প্রকাশ না করে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছে সরকার।
মো. শামীম সরকার, শিক্ষার্থী
তারাকান্দি, ময়মনসিংহ
সম্পদের হিসাব দেওয়া হলো, কিন্তু জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না, এটা প্রতারণা। জনগণ এই সরকারের কাছে তা আশা করে না।
লোকমান ফরাজি, কবি, গোপীবাগ, ঢাকা
যদি মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা না হয়, তাহলে হিসাব নেওয়ার জন্য সময় ও অর্থ নষ্ট হবে।
বিশ্বজিৎ সেন, কবি ও গল্পকার, চট্টগ্রাম
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব নেওয়া হবে, জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না—এ হবে সরকারের একটি হাস্যকর সিদ্ধান্ত।
মো. মনির হোসেন, শিক্ষক, বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দারিদ্র্য হটাতে হলে দুর্নীতি রুখতে হবে। কিন্তু মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব প্রকাশ করতে চাইছেন না, এটা তামাশা ছাড়া আর কিছু নয়।
প্রহরি মনিরুজ্জামান, চাকরিজীবী, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব নেওয়া খুবই দরকার।
কমলরঞ্জন রায়, শিক্ষক, ময়মনসিংহ
যেহেতু মন্ত্রী ও সাংসদেরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত। সেহেতু তাঁদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা উচিত। তা না হলে আমরা ভাবব, তাঁরা দুর্নীতিতে যুক্ত।
মো. শাহদত হোসেন, শিক্ষার্থী, সখিপুর, টাঙ্গাইল
যদি এই হিসাব নেওয়া হয়, তবে তা জনগণের সামনে প্রকাশ করা উচিত। এটা জানার অধিকার আমাদের আছে।
ওয়াসিম উদ্দিন, ব্যবসায়ী, ইদগা, চট্টগ্রাম
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। সব প্রকাশ করা উচিত জনসমক্ষে। এ ছাড়া আয়ের উৎসও দেখা দরকার।
মো. জিল্লুর রহমান, ব্যবসায়ী
কুলিয়ারচর, কিশোরগঞ্জ
এক-এগারোর পর যাঁদের দুর্নীতির খবর প্রকাশ হলো, তাঁরাই তো আজ বড় বড় কথা বলছেন।
এম জুবায়ের, শিক্ষার্থী
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ
মন্ত্রী ও সাংসদদের সব সম্পদের হিসাব নিতে হবে এবং তা জনগণের সামনে প্রকাশ করা উচিত।
আবদুর রহিম, সরকারি
কর্মকর্তা (অব.), নর্থ রোড, ঢাকা
সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ না করার সিদ্ধান্ত তথ্য অধিকার আইনের পরিপন্থী। দুর্নীতি দমন করতে হলে সম্পদের হিসাব প্রকাশ করতে হবে।
কাজী এম হাবীব, ব্যবসায়ী, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম
এই হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা না হলে জনগণের কাছে তাঁদের গ্রহণযোগ্যতা হ্রাস পাবে।
সজীব কুমার কর, শিক্ষক, বোয়ালমারী হাইস্কুল, বোয়ালমারী, ফদিরপুর
যদি এই হিসাব জনগণের সামনে প্রকাশ করা না হয়, তবে গণতন্ত্র থাকবে না।
শমিত জামান, শিক্ষার্থী, ঈশ্বরদী, পাবনা
এটি একটি ভালো উদ্যোগ। তাঁদের প্রথম সততা প্রমাণের জন্য হিসাব প্রকাশ করা প্রয়োজন।
মো. মিজানুর রহমান, চাকরিজীবী
গ্রামীণ ব্যাংক, মানিকগঞ্জ
মন্ত্রীদের সম্পদের হিসাব দেওয়া প্রয়োজন। যদি সম্পদের হিসাব দেওয়া হয়, তাহলে নৈতিকতাবিবর্জিত কাজ করতে তাঁরা সাহস পাবেন না। বিবেক তাঁদের বাধা দেবে।
মো. সিরাজুল ইসলাম, শিক্ষার্থী
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী
এই হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা দরকার। তাতে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত হবে এবং সরকার ও জনগণের মধ্যে দূরত্ব কমে আসবে।
মো. আবুল হোসেন, এনজিওকর্মী
খানসামা, দিনাজপুর
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব যদি জনসমক্ষে প্রকাশ করা হয়, তাহলে সাধারণ মানুষও এ ব্যাপারে উৎসাহী হবে। সরকারের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে।
আশরাফুল আলম, শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
এটি সরকারের কাজে স্বচ্ছতা আনার ক্ষেত্রে আরও একটি অস্বচ্ছ প্রক্রিয়া, এটা কোনোভাবেই জনগণ মেনে নেবে না।
শাহজাহান সরকার, শিক্ষার্থী
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
সরকার অনেকটা নির্বাচনী চাপে পড়ে এই হিসাব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যে উদ্দেশ্যে হিসাবের বিষয়টি সামনে এসেছে, তা পূর্ণ হবে না। যদি জনসমক্ষে প্রকাশ পেত, তাহলে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হতো।
জাহিদ আল মামুন, ব্যবসায়ী, পুবাইল গাজীপুর
তথ্য জানা আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। অবৈধ সম্পদ উপার্জন রুখতে এটি জরুরি।
ইয়াসমিন মল্লিক, চাকরিজীবী, উত্তরা, ঢাকা
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা জরুরি। কারণ তাঁরা কীভাবে এই সম্পদ গড়ে তুলেছেন, তার ধারণা পাওয়া যাবে।
আতিকুর রহমান, প্রকৌশলী, মিরপুর, ঢাকা
মন্ত্রী-সাংসদদের ব্যক্তিগত বা প্রাতিষ্ঠানিক সম্পদের পরিমাণ জানার অধিকার জনগণের আছে।
বিশ্বজিৎ দাস, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
তাঁদের সম্পদের হিসাব অবশ্যই দেওয়া ও জনসমক্ষে প্রকাশ করা উচিত। এতে কারও অবৈধ উপায়ে সম্পদশালী হওয়া বন্ধ হবে।
ফররুখ আহমেদ, ব্যবসায়ী
সাথিরপাড়া, নরসিংদী
এটা জনসমক্ষে প্রকাশ করা উচিত বলে আমি মনে করি।
মো. মাহতাব উদ্দিন, শিক্ষার্থী, দনিয়া, ঢাকা
প্রশ্ন হলো, মন্ত্রী ও সাংসদেরা কি আইনের ঊর্ধ্বে?
নজরুল ইসলাম, বেকার, মাদারটেক ঢাকা
হিসাব প্রকাশ করা না হলে কি প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতিবাজদের বকে দেবেন? যেমন আগের প্রধানমন্ত্রী দিয়েছিলেন লালবাগের নাসির উদ্দীন আহাম্মেদ পিন্টুকে।
শাকিল আহমেদ, চাকরিজীবী, ধানমন্ডি, ঢাকা
সম্পদের হিসাব মন্ত্রী, সাংসদেরা দেবেন ক্ষমতা গ্রহণ ও ক্ষমতা ছাড়ার সময় এবং এটা জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে।
মো. আয়ুব আলী, শিক্ষার্থী, ময়মনসিংহ
এই হিসাব নিয়ে যদি প্রকাশ করা না হয়, তবে না নেওয়াই ভালো।
জহির, শিক্ষার্থী, কক্সবাজার
তাঁদের সম্পদের হিসাব যদি প্রকাশ করা না হয়, তবে তা নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।
রোকন উদ্দিন আহমদ, চাকরিজীবী
কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লি., চট্টগ্রাম
মন্ত্রী, সাংসদসহ সবার সম্পদের হিসাব নেওয়া হোক। এতে দেশ উন্নত হবে এবং তাঁদের সম্পদের উৎস বের হবে।
মো. জাহাঙ্গীর আলম, শিক্ষার্থী
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি
তাঁদের সম্পদের হিসাব নেওয়া উচিত। এর সঙ্গে অবৈধ সম্পদ জব্দ করা হোক।
মো. শাহীন, শিক্ষার্থী, মোহাম্মদপুর, ঢাকা
যদি জনসমক্ষে প্রকাশ করা না হয়, তবে তা নেওয়ার প্রয়োজন নেই।
জসিমউদ্দিন আনন্দ রনি, শিক্ষার্থী
প্রাইম ইউনিভার্সিটি
নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব প্রকাশ করা হলে তাঁদের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়াও সহজ হবে।
মো. আবদুল মালিক, আইনজীবী
জজকোর্ট, সিলেট
নির্বাচনী ইশতেহার হলো জাতির কাছে দেওয়া প্রতিশ্রুতি। এই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করা মন্ত্রী ও সাংসদদের নৈতিক দায়িত্ব। প্রকাশ করা না হলে নেওয়ার প্রয়োজন নেই।
মিজানুর রহমান গোলজার, ব্যবসায়ী
কান্দিরপাড়, কুমিল্লা
মন্ত্রী ও সাংসদদের সম্পদের হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা উচিত। সরকারের ইচ্ছা থাকলে দুর্নীতি কমানো সম্ভব।
No comments