দুটি অস্বাভাবিক মৃত্যু
রাজধানীর কদমতলীতে গতকাল সোমবার সকালে ছাদ থেকে পড়ে মো. ফাহাদ (১৮) নামের এক তরুণ মারা গেছেন। পরিবার বলছে, এটি দুর্ঘটনা। পুলিশ বলছে, আত্মহত্যা। একই দিন খিলক্ষেতে পাইলিংয়ের কাজ করার সময় লোহার একটি খণ্ড মাথায় পড়ে মারা গেছেন মো. আনোয়ার (৩০) নামে এক শ্রমিক। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
ফাহাদ পরিবারের সঙ্গে কদমতলীর দক্ষিণ দনিয়ায় একটি চারতলা বাড়ির নিচতলায় থাকতেন। গতকাল সকাল সাড়ে সাতটার দিকে ওই বাড়ির ছাদ থেকে তিনি নিচে পড়ে গুরুতর আহত হন। ওই অবস্থায় উদ্ধার করে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের বাবা ইব্রাহিম খলিল মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর চার সন্তানের মধ্যে ফাহাদ তৃতীয়। কোরআনে হাফেজি পড়া শেষ করে তিনি উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। অসাবধানতাবশত তিনি ছাদ থেকে পড়ে যান।
তবে কদমতলী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রুবেল মিয়া বলেন, ছাদের চারদিকে উঁচু রেলিং আছে। অসাবধানতাবশত পড়ে যাওয়া সম্ভব নয়। ধারণা করা হচ্ছে, কারও সঙ্গে অভিমান করে তিনি আত্মহত্যা করেছেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি বাগেরহাটে।
শ্রমিক মো. আনোয়ারের মৃত্যুর ব্যাপারে খিলক্ষেত থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, প্রজেক্ট বিল্ডার্স লিমিটেড নামে একটি কোম্পানির অধীনে বিশ্বরোডে ফ্লাইওভারের কাজ চলছে। আনোয়ার সেখানকার শ্রমিক ছিলেন। গতকাল সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তিনিসহ আরও কয়েকজন শ্রমিক পাইলিংয়ের কাজ করছিলেন। এ সময় ওপর থেকে একটি লোহার খণ্ড (হ্যামার) মাথায় পড়ে তিনি গুরুতর আহত হন। গতকাল সন্ধ্যায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আনোয়ারের বাবার নাম কিংবা গ্রামের ঠিকানা জানা যায়নি।
নিহতের বাবা ইব্রাহিম খলিল মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর চার সন্তানের মধ্যে ফাহাদ তৃতীয়। কোরআনে হাফেজি পড়া শেষ করে তিনি উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। অসাবধানতাবশত তিনি ছাদ থেকে পড়ে যান।
তবে কদমতলী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রুবেল মিয়া বলেন, ছাদের চারদিকে উঁচু রেলিং আছে। অসাবধানতাবশত পড়ে যাওয়া সম্ভব নয়। ধারণা করা হচ্ছে, কারও সঙ্গে অভিমান করে তিনি আত্মহত্যা করেছেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি বাগেরহাটে।
শ্রমিক মো. আনোয়ারের মৃত্যুর ব্যাপারে খিলক্ষেত থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, প্রজেক্ট বিল্ডার্স লিমিটেড নামে একটি কোম্পানির অধীনে বিশ্বরোডে ফ্লাইওভারের কাজ চলছে। আনোয়ার সেখানকার শ্রমিক ছিলেন। গতকাল সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তিনিসহ আরও কয়েকজন শ্রমিক পাইলিংয়ের কাজ করছিলেন। এ সময় ওপর থেকে একটি লোহার খণ্ড (হ্যামার) মাথায় পড়ে তিনি গুরুতর আহত হন। গতকাল সন্ধ্যায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আনোয়ারের বাবার নাম কিংবা গ্রামের ঠিকানা জানা যায়নি।
No comments