ব্যবসায়ীকে আটক করে টাকা আদায়ের চেষ্টা-কাফরুল থানার পুলিশসহ সাতজন গ্রেপ্তার
এক ব্যবসায়ীকে আটক করে টাকা আদায়ের অভিযোগে কাফরুল থানার দুই পুলিশ কর্মকর্তা ও এক কনস্টেবলসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন: পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মোশাররফ হোসেন, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) রবিউল আলম, কনস্টেবল নিয়ামত আলী, অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য জাহিদুল ইসলাম, পুলিশের সঙ্গে থাকা রুহুল আমিন,
আবদুল হাই ওরফে মিঠু ও জামাল হোসেন। তাঁদের মধ্যে এসআই মোশাররফকে গত রোববার রাতে আর বাকি ছয়জনকে ২ ফেব্রুয়ারি রাতে গ্রেপ্তার করা হয় বলে ডিবি সূত্র জানিয়েছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (জনসংযোগ) মাসুদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী দ্রুত বিচার আইনে কাফরুল থানায় মামলা করেছেন। আর গ্রেপ্তার হওয়া পুলিশ সদস্যদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
ডিবি সূত্র জানায়, ২ ফেব্রুয়ারি কাফরুল থানার সাদা পোশাকের টহলদলের (সিভিল টিম) দায়িত্বে ছিলেন এসআই মোশাররফ হোসেন। টহলদলের মাইক্রোবাসে পুলিশের সঙ্গে সাবেক সেনাসদস্য জাহিদুল ইসলামসহ আরও তিন ব্যক্তি ছিলেন। টহলদলটি ওই দিন দুপুরে মহাখালী উড়াল সড়কের নিচে একটি ট্যাক্সিক্যাব থামিয়ে তল্লাশি চালায়। ট্যাক্সিক্যাব থেকে চার বোতল মদ থাকার অভিযোগে কেরানীগঞ্জের ব্যবসায়ী আমানুল্লাহ ও ভারতীয় নাগরিক মহাবির আগারওয়ালকে আটক করে। তখন ওই ভারতীয় নাগরিক জানান, চার বোতল মদ তিনি শুল্কমুক্ত দোকান থেকে কিনেছেন। এরপর তাঁকে তৎক্ষণাৎ ছেড়ে দিয়ে ব্যবসায়ী আমানুল্লাহকে মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে পুলিশ ঘুরতে থাকে। পুলিশ আমানুল্লাহর কাছে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করে এবং টাকার ব্যবস্থা করতে তাঁকে দিয়ে পরিবারের কাছে ফোন করায়। এরপর ব্যবসায়ী আমানুল্লাহর স্বজনেরা দ্রুত বিষয়টি ডিবিকে জানায়। এরপর সহকারী কমিশনার আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে ডিবির একটি দল ২ ফেব্রুয়ারি রাতে আগারগাঁওয়ের আইডিবি ভবনের সামনে থেকে হাতেনাতে মাইক্রোবাসসহ ছয়জনকে ধরে ফেলে। দুই দিন পর রোববার রাতে এসআই মোশাররফকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিবি সূত্র জানায়, ওই সময় মাইক্রোবাসে এসআই মোশাররফ হোসেন ছিলেন না। তবে তিনি মুঠোফোনের মাধ্যমে ঘুষের টাকা আদায়ের পুরো ঘটনার নেতৃত্ব দেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (জনসংযোগ) মাসুদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী দ্রুত বিচার আইনে কাফরুল থানায় মামলা করেছেন। আর গ্রেপ্তার হওয়া পুলিশ সদস্যদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
ডিবি সূত্র জানায়, ২ ফেব্রুয়ারি কাফরুল থানার সাদা পোশাকের টহলদলের (সিভিল টিম) দায়িত্বে ছিলেন এসআই মোশাররফ হোসেন। টহলদলের মাইক্রোবাসে পুলিশের সঙ্গে সাবেক সেনাসদস্য জাহিদুল ইসলামসহ আরও তিন ব্যক্তি ছিলেন। টহলদলটি ওই দিন দুপুরে মহাখালী উড়াল সড়কের নিচে একটি ট্যাক্সিক্যাব থামিয়ে তল্লাশি চালায়। ট্যাক্সিক্যাব থেকে চার বোতল মদ থাকার অভিযোগে কেরানীগঞ্জের ব্যবসায়ী আমানুল্লাহ ও ভারতীয় নাগরিক মহাবির আগারওয়ালকে আটক করে। তখন ওই ভারতীয় নাগরিক জানান, চার বোতল মদ তিনি শুল্কমুক্ত দোকান থেকে কিনেছেন। এরপর তাঁকে তৎক্ষণাৎ ছেড়ে দিয়ে ব্যবসায়ী আমানুল্লাহকে মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে পুলিশ ঘুরতে থাকে। পুলিশ আমানুল্লাহর কাছে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করে এবং টাকার ব্যবস্থা করতে তাঁকে দিয়ে পরিবারের কাছে ফোন করায়। এরপর ব্যবসায়ী আমানুল্লাহর স্বজনেরা দ্রুত বিষয়টি ডিবিকে জানায়। এরপর সহকারী কমিশনার আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে ডিবির একটি দল ২ ফেব্রুয়ারি রাতে আগারগাঁওয়ের আইডিবি ভবনের সামনে থেকে হাতেনাতে মাইক্রোবাসসহ ছয়জনকে ধরে ফেলে। দুই দিন পর রোববার রাতে এসআই মোশাররফকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিবি সূত্র জানায়, ওই সময় মাইক্রোবাসে এসআই মোশাররফ হোসেন ছিলেন না। তবে তিনি মুঠোফোনের মাধ্যমে ঘুষের টাকা আদায়ের পুরো ঘটনার নেতৃত্ব দেন।
No comments