শ্রমশক্তি জরিপ প্রকাশ করেছে বিবিএস-দেশে বেকারের সংখ্যা এখন মাত্র ২৬ লাখ
দেশে বেকার লোকের সংখ্যা মাত্র ২৬ লাখ। তাঁরা সপ্তাহে এক ঘণ্টার কম সময়ে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকেন। আর বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এমন ব্যক্তিদের বেকার হিসেবে মনে করে। গতকাল সোমবার বিবিএস আনুষ্ঠানিকভাবে শ্রমশক্তি জরিপ-২০১০-এর সারাংশ প্রকাশ করে। জরিপের তথ্য-উপাত্ত প্রকাশের জন্য বিবিএস সম্মেলনকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
বিবিএস আরও বলেছে, সপ্তাহে ১৫ ঘণ্টার কম কাজ করেন এমন ব্যক্তি রয়েছেন ৫৫ লাখ। আর সব মিলিয়ে সপ্তাহে ১৫ ঘণ্টা কাজ করেন এমন ব্যক্তির সংখ্যা ৮১ লাখ।
বিবিএসের মহাপরিচালক শাহজাহান আলী মোল্লা বলেন, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) স্বীকৃত পদ্ধতি অনুযায়ী সপ্তাহে কমপক্ষে এক ঘণ্টা কাজ করেন এমন ব্যক্তিকে বেকার হিসাব ধরা হয় না। তবে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এমন মানদণ্ড কতটা বাস্তবসম্মত, তা নিয়ে তিনি নিজেই প্রশ্ন তুলে বলেন, ‘কিন্তু আমরা আইএলওর এই পদ্ধতির বাইরে যেতে পারি না।’
প্রসঙ্গত, শ্রমশক্তি সমীক্ষা ২০০৫-০৬ অনুযায়ী, সপ্তাহে এক ঘণ্টার কম কাজ করেন এমন লোকের সংখ্যা ছিল ২১ লাখ। আর সপ্তাহে ১৫ ঘণ্টার কম কাজ করেন এমন ৪১ লাখ ব্যক্তি ছিলেন।
২০১০ সালের জরিপের তথ্য অনুযায়ী, দেশের মোট শ্রমশক্তি পাঁচ কোটি ৭৬ লাখ। এর মধ্যে কর্মরত শ্রমশক্তি পাঁচ কোটি ৪১ লাখ।
২০১০ সালে দেশে বেকারত্বের হার বেড়ে সাড়ে ৪ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। ২০০৬ সালে এ হার ছিল ৪ দশমিক ৩০ শতাংশ।
জরিপ অনুসারে, ২০১০ সাল পর্যন্ত বিভিন্নভাবে কাজের মধ্যে রয়েছে বা কর্মরত আছে পাঁচ কোটি ৪১ লাখ লোক। আর ২০০৬ সাল পর্যন্ত এই সংখ্যা ছিল চার কোটি ৭৪ লাখ। পাঁচ বছরে নতুন কর্মসংস্থান হয়েছে ৬৭ লাখ। তবে অর্থনৈতিকভাবে সক্রিয় আছে, এমন লোকের সংখ্যা ২০১০ সাল নাগাদ পাঁচ কোটি ৬৭ লাখ
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিবিএসের উপমহাপরিচালক মিজানুর রহমান, পরিচালক শামসুল আলম, যুগ্ম পরিচালক আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।
২০১০ সালের মে মাসে মাঠপর্যায়ের মোট এক হাজার ৫০০টি নমুনা এলাকা থেকে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে শহরাঞ্চলে ৩২৫টি ও গ্রামাঞ্চলে এক হাজার ১৭৫টি নমুনা এলাকা রয়েছে। মোট খানার (মূলত পরিবার) সংখ্যা ৪৩ হাজার ৯৪৫টি। এর মধ্যে গ্রামে ৩৪ হাজার ২৬৯টি ও শহরে নয় হাজার ৩২৫টি খানা রয়েছে।
বিবিএসের মহাপরিচালক শাহজাহান আলী মোল্লা বলেন, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) স্বীকৃত পদ্ধতি অনুযায়ী সপ্তাহে কমপক্ষে এক ঘণ্টা কাজ করেন এমন ব্যক্তিকে বেকার হিসাব ধরা হয় না। তবে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এমন মানদণ্ড কতটা বাস্তবসম্মত, তা নিয়ে তিনি নিজেই প্রশ্ন তুলে বলেন, ‘কিন্তু আমরা আইএলওর এই পদ্ধতির বাইরে যেতে পারি না।’
প্রসঙ্গত, শ্রমশক্তি সমীক্ষা ২০০৫-০৬ অনুযায়ী, সপ্তাহে এক ঘণ্টার কম কাজ করেন এমন লোকের সংখ্যা ছিল ২১ লাখ। আর সপ্তাহে ১৫ ঘণ্টার কম কাজ করেন এমন ৪১ লাখ ব্যক্তি ছিলেন।
২০১০ সালের জরিপের তথ্য অনুযায়ী, দেশের মোট শ্রমশক্তি পাঁচ কোটি ৭৬ লাখ। এর মধ্যে কর্মরত শ্রমশক্তি পাঁচ কোটি ৪১ লাখ।
২০১০ সালে দেশে বেকারত্বের হার বেড়ে সাড়ে ৪ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। ২০০৬ সালে এ হার ছিল ৪ দশমিক ৩০ শতাংশ।
জরিপ অনুসারে, ২০১০ সাল পর্যন্ত বিভিন্নভাবে কাজের মধ্যে রয়েছে বা কর্মরত আছে পাঁচ কোটি ৪১ লাখ লোক। আর ২০০৬ সাল পর্যন্ত এই সংখ্যা ছিল চার কোটি ৭৪ লাখ। পাঁচ বছরে নতুন কর্মসংস্থান হয়েছে ৬৭ লাখ। তবে অর্থনৈতিকভাবে সক্রিয় আছে, এমন লোকের সংখ্যা ২০১০ সাল নাগাদ পাঁচ কোটি ৬৭ লাখ
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিবিএসের উপমহাপরিচালক মিজানুর রহমান, পরিচালক শামসুল আলম, যুগ্ম পরিচালক আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।
২০১০ সালের মে মাসে মাঠপর্যায়ের মোট এক হাজার ৫০০টি নমুনা এলাকা থেকে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে শহরাঞ্চলে ৩২৫টি ও গ্রামাঞ্চলে এক হাজার ১৭৫টি নমুনা এলাকা রয়েছে। মোট খানার (মূলত পরিবার) সংখ্যা ৪৩ হাজার ৯৪৫টি। এর মধ্যে গ্রামে ৩৪ হাজার ২৬৯টি ও শহরে নয় হাজার ৩২৫টি খানা রয়েছে।
No comments