ভারতে এমএস রড রফতানিতে অশুল্ক বাধা দূর করার তাগিদ
বাংলাদেশে উৎপাদিত এমএস রড ভারতের বাজারে সহজে প্রবেশাধিকারের জন্য সরকারের সহায়তা চেয়েছেন বাংলাদেশ অটো রি-রোলিং অ্যান্ড স্টিল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা। তারা বলেছেন, কোনো ধরনের অশুল্ক বাধা যাতে ভারতের বাজারে বাংলাদেশি রডের প্রবেশাধিকার ঠেকাতে না পারে, সে বিষয়ে সরকারকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। তারা বাংলাদেশি এমএস রডসহ এ শিল্পের অন্যান্য পণ্য বিনা শুল্কে প্রতিবেশী দেশ ভারতে রফতানির সুবিধা পাওয়ায় মহাজোট সরকারের প্রশংসা করেন।
বাংলাদেশ অটো রি-রোলিং অ্যান্ড স্টিল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা গতকাল বিকেলে শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ূয়ার সঙ্গে শিল্প মন্ত্রণালয়ে বৈঠককালে এ সহায়তা চান। বৈঠকে অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান শেখ মাসাদুল আলম মাসুদ, সেক্রেটারি জেনারেল আবুল কাসেম মজুমদার, যুগ্ম সম্পাদক মোঃ সিরাজুল ইসলাম মৃধা, সাংগঠনিক পরিচালক মুহাম্মদ শহীদউল্লাহ, সদস্য মোঃ সিরাজুল ইসলাম, ওবায়দুল হকসহ অন্যান্য নেতা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে নেতারা বলেন, দেশের স্টিল ও রি-রোলিং মিলগুলো এমএস রডের দেশীয় চাহিদা মিটিয়েও অতিরিক্ত উৎপাদন করছে। বর্তমানে দেশে ৩০ লাখ টন চাহিদার বিপরীতে গড়ে প্রায় ৪০ লাখ টন এমএস রড উৎপাদন হচ্ছে। এ শিল্প খাতে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকার স্থানীয় বিনিয়োগ রয়েছে বলে তারা জানান। তারা প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য এমএস রডের কাঁচামাল ও কেমিক্যাল আমদানি শুল্ক কমানোর দাবি জানান। তারা লৌহ জাতীয় শিল্প খাতের উদ্যোক্তাদের জন্য ব্যাংক ঋণের সুদের হার এক অঙ্কে (সিঙ্গেল ডিজিট) নির্ধারণ, শিল্প কারখানায় গ্যাস সংযোগ প্রদান, জাহাজ ভাঙা শিল্পের মেল্টিং স্ক্র্যাপ ও প্লেটের দাম হ্রাস এবং পিএসআই প্রথা প্রত্যাহারের জন্য শিল্পমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
শিল্পমন্ত্রী লোহাজাত পণ্যকে শিল্পায়নের ভিত্তি হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, শিল্পায়নের জন্য লোহাজাত পণ্যের কোনো বিকল্প নেই। ভারতের বাজারে বাংলাদেশি এমএস রড শুল্কমুক্তভাবে প্রবেশের লক্ষ্যে সরকারের পক্ষ থেকে উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া হবে।
এমএস রডের ওপর বিএসটিআই প্রদত্ত মান সনদ ভারতে গ্রহণযোগ্যতার বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে তিনি উদ্যোক্তাদের আশ্বস্ত করেন।
বৈঠকে নেতারা বলেন, দেশের স্টিল ও রি-রোলিং মিলগুলো এমএস রডের দেশীয় চাহিদা মিটিয়েও অতিরিক্ত উৎপাদন করছে। বর্তমানে দেশে ৩০ লাখ টন চাহিদার বিপরীতে গড়ে প্রায় ৪০ লাখ টন এমএস রড উৎপাদন হচ্ছে। এ শিল্প খাতে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকার স্থানীয় বিনিয়োগ রয়েছে বলে তারা জানান। তারা প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য এমএস রডের কাঁচামাল ও কেমিক্যাল আমদানি শুল্ক কমানোর দাবি জানান। তারা লৌহ জাতীয় শিল্প খাতের উদ্যোক্তাদের জন্য ব্যাংক ঋণের সুদের হার এক অঙ্কে (সিঙ্গেল ডিজিট) নির্ধারণ, শিল্প কারখানায় গ্যাস সংযোগ প্রদান, জাহাজ ভাঙা শিল্পের মেল্টিং স্ক্র্যাপ ও প্লেটের দাম হ্রাস এবং পিএসআই প্রথা প্রত্যাহারের জন্য শিল্পমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
শিল্পমন্ত্রী লোহাজাত পণ্যকে শিল্পায়নের ভিত্তি হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, শিল্পায়নের জন্য লোহাজাত পণ্যের কোনো বিকল্প নেই। ভারতের বাজারে বাংলাদেশি এমএস রড শুল্কমুক্তভাবে প্রবেশের লক্ষ্যে সরকারের পক্ষ থেকে উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া হবে।
এমএস রডের ওপর বিএসটিআই প্রদত্ত মান সনদ ভারতে গ্রহণযোগ্যতার বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে তিনি উদ্যোক্তাদের আশ্বস্ত করেন।
No comments