মৌলভীবাজারে বান কি মুনের ঘোষণা-কিশোরীদের স্বাস্থ্যসেবায় জাতিসংঘ বরাদ্দ বাড়াবে by আবদুল হামিদ মাহবুব,
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন বলেছেন, 'মা ও শিশু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকলে জাতি ভালোভাবে গড়ে উঠবে। বাংলাদেশ মাতৃ ও শিশুমৃত্যুর হার কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে। আমি এখানে এসেছি এখানকার স্বাস্থ্যসেবার চিত্র সারা বিশ্বের কাছে উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরতে। কেবল মা ও শিশুরাই নয়, কিশোরীরাও যাতে ভালো স্বাস্থ্যের অধিকারী হয়, সে জন্য আমি এখান থেকে ঘোষণা দিচ্ছি, কিশোরীদের স্বাস্থ্যসেবায় জাতিসংঘ অর্থ বরাদ্দ বৃদ্ধি করবে।
' তিনি গতকাল মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার মোবারকপুর গ্রামের একটি কমিউনিটি ক্লিনিক পরিদর্শনকালে এ কথা বলেন।
বান কি মুন সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে হেলিকপ্টারে করে মোবারকপুর থেকে ছয় কি.মি. দূরে সালন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এসে পেঁৗছান। এ সময় সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী বান সুন তায়েক, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. আ ফ ম রহুল হক, জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ মো. আবদুস শহীদ ও ইউএনএফপিএর নির্বাহী প্রধান ড. বাবা তুন্ডে।
জাতিসংঘ মহাসচিব সকাল ১০টা ৫৩ মিনিটে মোবারকপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে পেঁৗছান। তিনি ক্লিনিকের সামনের মাঠে মোবারকপুর কিশোরী ক্লাবের ১৫ জন সদস্যের সঙ্গে বৈঠকে যোগ দেন। এ সময় তিনি বলেন, 'জাতিসংঘ সারা বিশ্বে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। আমার ভালো লাগছে এ জন্য যে, এখানে গরিব মানুষের স্বাস্থ্যের দিকে নজর রাখা হচ্ছে। গরিবরা স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছে।' কিশোরী ক্লাবের পক্ষ থেকে বান কি মুনকে ধন্যবাদ জানান ক্লাবের প্রশিক্ষক মঞ্জন পাল। কিশোরী ক্লাবের বৈঠক শেষে বান কি মুন মোবারকপুর কমিউনিটি ক্লিনিকের ভেতরে গিয়ে নিরাপদ প্রসবের ব্যবস্থা দেখেন। সেই সঙ্গে তিনি ক্লিনিক পরিচালনা কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন। পরে ক্লিনিক আঙিনায় তালিপাম বৃক্ষের একটি চারা রোপণ করেন।
মোবারকপুর কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে বান কি মুন পার্শ্ববর্তী হাসনা বেগমের বাড়িতে যান। সেখানে গর্ভবতী ১০ জন ও সদ্য সন্তান প্রসব হয়েছে এমন পাঁচজন মাকে নিয়ে অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠকে অংশ নেন। বান কি মুন বলেন, 'জাতিসংঘ সারা বিশ্বের মা ও শিশুদের স্বাস্থ্যসেবার জন্য অর্থ বরাদ্দ আরো বাড়াবে।' উঠান বৈঠক শেষে বান কি মুন মোবারকপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রথম জন্মগ্রহণকারী পিয়ারুন বেগমের তিন মাসের সন্তান ইমরান আলীকে কোলে নিয়ে আদর করেন। এ সময় সংসদ সদস্য সৈয়দ মহসীন আলী, নবাব আলী আব্বাস খান, মো. শাহাবুদ্দিন, জেবুন্নেছা হক, স্বাস্থ্যসচিব হুমায়ূন কবির, সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার এন এম জিয়াউল আলম, ডিআইজি মকবুল হোসেন, জেলা প্রশাসক মো. মোস্তাফিজুর রহমান, পুলিশ সুপার হারুন অর রশিদ, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নেছার আহমদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বান কি মুনের নির্ধারিত সফরসূচিতে বৈদ্যশাসন গ্রামে ব্র্যাকের ক্ষুদ্র ঋণ ও স্যানিটেশন কার্যক্রম পরিদর্শনের কথা থাকলেও অজ্ঞাত কারণে তা বাতিল করা হয়। প্রায় এক ঘণ্টা সফর শেষে বান কি মুন ১১টা ৫৫ মিনিটে হেলিকপ্টারযোগে ঢাকায় ফিরে যান।
বান কি মুন সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে হেলিকপ্টারে করে মোবারকপুর থেকে ছয় কি.মি. দূরে সালন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এসে পেঁৗছান। এ সময় সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী বান সুন তায়েক, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. আ ফ ম রহুল হক, জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ মো. আবদুস শহীদ ও ইউএনএফপিএর নির্বাহী প্রধান ড. বাবা তুন্ডে।
জাতিসংঘ মহাসচিব সকাল ১০টা ৫৩ মিনিটে মোবারকপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে পেঁৗছান। তিনি ক্লিনিকের সামনের মাঠে মোবারকপুর কিশোরী ক্লাবের ১৫ জন সদস্যের সঙ্গে বৈঠকে যোগ দেন। এ সময় তিনি বলেন, 'জাতিসংঘ সারা বিশ্বে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। আমার ভালো লাগছে এ জন্য যে, এখানে গরিব মানুষের স্বাস্থ্যের দিকে নজর রাখা হচ্ছে। গরিবরা স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছে।' কিশোরী ক্লাবের পক্ষ থেকে বান কি মুনকে ধন্যবাদ জানান ক্লাবের প্রশিক্ষক মঞ্জন পাল। কিশোরী ক্লাবের বৈঠক শেষে বান কি মুন মোবারকপুর কমিউনিটি ক্লিনিকের ভেতরে গিয়ে নিরাপদ প্রসবের ব্যবস্থা দেখেন। সেই সঙ্গে তিনি ক্লিনিক পরিচালনা কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন। পরে ক্লিনিক আঙিনায় তালিপাম বৃক্ষের একটি চারা রোপণ করেন।
মোবারকপুর কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে বান কি মুন পার্শ্ববর্তী হাসনা বেগমের বাড়িতে যান। সেখানে গর্ভবতী ১০ জন ও সদ্য সন্তান প্রসব হয়েছে এমন পাঁচজন মাকে নিয়ে অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠকে অংশ নেন। বান কি মুন বলেন, 'জাতিসংঘ সারা বিশ্বের মা ও শিশুদের স্বাস্থ্যসেবার জন্য অর্থ বরাদ্দ আরো বাড়াবে।' উঠান বৈঠক শেষে বান কি মুন মোবারকপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রথম জন্মগ্রহণকারী পিয়ারুন বেগমের তিন মাসের সন্তান ইমরান আলীকে কোলে নিয়ে আদর করেন। এ সময় সংসদ সদস্য সৈয়দ মহসীন আলী, নবাব আলী আব্বাস খান, মো. শাহাবুদ্দিন, জেবুন্নেছা হক, স্বাস্থ্যসচিব হুমায়ূন কবির, সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার এন এম জিয়াউল আলম, ডিআইজি মকবুল হোসেন, জেলা প্রশাসক মো. মোস্তাফিজুর রহমান, পুলিশ সুপার হারুন অর রশিদ, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নেছার আহমদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বান কি মুনের নির্ধারিত সফরসূচিতে বৈদ্যশাসন গ্রামে ব্র্যাকের ক্ষুদ্র ঋণ ও স্যানিটেশন কার্যক্রম পরিদর্শনের কথা থাকলেও অজ্ঞাত কারণে তা বাতিল করা হয়। প্রায় এক ঘণ্টা সফর শেষে বান কি মুন ১১টা ৫৫ মিনিটে হেলিকপ্টারযোগে ঢাকায় ফিরে যান।
No comments