রপ্তানির নামে এমএলএম ব্যবসা-রেভনেক্সে কার্যক্রম তদন্তে কমিটি গঠন by আবুল কাশেম
আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ দপ্তর থেকে রপ্তানিকারক হিসেবে নিবন্ধন নিয়েছে রেভনেঙ্ (বিডি) লি.। নিবন্ধন নম্বর-র ০১০৪১৯৫। তবে রপ্তানি না করে কম্পানিটি বহুস্তরভিত্তিক ব্যবসা বা মাল্টিলেভেল মার্কেটিং (এমএলএম)-এর মাধ্যমে বিদেশি ভোগ্যপণ্য এনে দেশে বিক্রি করছে_গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাছ থেকে এমন প্রতিবেদন পেয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে সরকার।
গত সপ্তাহে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের গঠন করা তিন সদস্যবিশিষ্ট ওই কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে জয়েন্ট স্টক কম্পানিজ ও ফার্ম-এর রেজিস্ট্রারকে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন করে প্রতিনিধি তদন্ত কমিটিতে থাকবেন। কমিটি রেভনেক্সে বাণিজ্যিক কার্যক্রম খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করবে। এ ছাড়া রেভনেক্সে কার্যক্রম সম্পর্কে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কেও অবহিত করবে কমিটি।
রেভনেঙ্ (বিডি) লি.র মহাব্যবস্থাপক মনির হায়দারের কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, তদন্ত কমিটি গঠনের বিষয়টি আমার জানা নেই।
গত ৯ মার্চ আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের প্রধান নিয়ন্ত্রক এম এ সবুর স্বাক্ষরিত রপ্তানিকারক হিসেবে প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হয় রেভনেঙ্ (বিডি) লিমিটেডকে। সেখানে ১৬ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউকে কম্পানির ঠিকানা হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। রেভনেক্সে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) নিবন্ধনপত্রের ব্যবসার প্রকৃতি ঘরেও 'সাপ্লাইয়ার (ট্রেড) এঙ্পোর্টার' এবং ব্যবসার কার্যক্রমের স্থানে 'এঙ্পোর্ট' বা রপ্তানির কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক শাখা-২ থেকে গত ১০ অক্টোবর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রেভনেঙ্ (বিডি) লিমিটেড অন্যান্য ব্যবসার সঙ্গে এমএলএম ব্যবসা করছে। কম্পানিটি পণ্য বিক্রয়ের মাধ্যমে ক্রয় করা পণ্যের লভ্যাংশ কম্পানি ও পরিবেশকদের মধ্যে বণ্টন করছে। প্রতিবেদনের শেষাংশে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাণিজ্য, অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সমন্বয়ে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করে রেভনেঙ্ (বিডি) লিমিটেডের সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনা করাসহ কম্পানিটির বিপণন কার্যক্রম ঝুঁকিমুক্ত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ করে।
রেভনেক্সে বিপণন করা পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে_ন্যাচারস গিফট ফেস্ প্যাক, স্টেভিয়া সুইটেন্ড মসলা টি, ন্যাচারস গিফট উপটান, ন্যাচারস গিফট হেয়ার প্যাক, বি্লজ সুইড নিউট্রিশ্যাক, ন্যাচারস গিফট ফেস ওয়াশ ও ন্যাচারস গিফট ফেস স্কার্ব। উচ্চমূল্যের এসব পণ্য বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করে বিপণন করা হচ্ছে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। এ ছাড়া কম্পানিটি সুইড, গ্রিন স্মোক সিগারেট, ভিটামিন ওয়াটার, অপরিশোধিত সয়াবিনও বিপণন করছে।
রেভনেঙ্ (বিডি) লি.র মহাব্যবস্থাপক মনির হায়দারের কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, তদন্ত কমিটি গঠনের বিষয়টি আমার জানা নেই।
গত ৯ মার্চ আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের প্রধান নিয়ন্ত্রক এম এ সবুর স্বাক্ষরিত রপ্তানিকারক হিসেবে প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হয় রেভনেঙ্ (বিডি) লিমিটেডকে। সেখানে ১৬ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউকে কম্পানির ঠিকানা হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। রেভনেক্সে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) নিবন্ধনপত্রের ব্যবসার প্রকৃতি ঘরেও 'সাপ্লাইয়ার (ট্রেড) এঙ্পোর্টার' এবং ব্যবসার কার্যক্রমের স্থানে 'এঙ্পোর্ট' বা রপ্তানির কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক শাখা-২ থেকে গত ১০ অক্টোবর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রেভনেঙ্ (বিডি) লিমিটেড অন্যান্য ব্যবসার সঙ্গে এমএলএম ব্যবসা করছে। কম্পানিটি পণ্য বিক্রয়ের মাধ্যমে ক্রয় করা পণ্যের লভ্যাংশ কম্পানি ও পরিবেশকদের মধ্যে বণ্টন করছে। প্রতিবেদনের শেষাংশে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাণিজ্য, অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সমন্বয়ে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করে রেভনেঙ্ (বিডি) লিমিটেডের সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনা করাসহ কম্পানিটির বিপণন কার্যক্রম ঝুঁকিমুক্ত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ করে।
রেভনেক্সে বিপণন করা পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে_ন্যাচারস গিফট ফেস্ প্যাক, স্টেভিয়া সুইটেন্ড মসলা টি, ন্যাচারস গিফট উপটান, ন্যাচারস গিফট হেয়ার প্যাক, বি্লজ সুইড নিউট্রিশ্যাক, ন্যাচারস গিফট ফেস ওয়াশ ও ন্যাচারস গিফট ফেস স্কার্ব। উচ্চমূল্যের এসব পণ্য বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করে বিপণন করা হচ্ছে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। এ ছাড়া কম্পানিটি সুইড, গ্রিন স্মোক সিগারেট, ভিটামিন ওয়াটার, অপরিশোধিত সয়াবিনও বিপণন করছে।
No comments