রিও ডি জেনিরোর সবচেয়ে বড় বস্তি কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণে
ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরো শহরের সবচেয়ে বড় বস্তি (ফাভেলা) রোচিনহা ও ভিদিগালের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে পুলিশ। গতকাল রোববার পুলিশ অভিযান চালিয়ে বস্তি দুটি থেকে মাদক পাচারকারীদের উচ্ছেদ করে এর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। বস্তি দুটি দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে মাদক পাচারকারীদের নিয়ন্ত্রণে ছিল।
সামরিক পুলিশের প্রধান আলবার্তো হিনহিরো নেতো এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমি অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে আপনাদের জানাচ্ছি, রোচিনহা ও ভিদিগাল বস্তি (ফাভেলা) এখন আমাদের নিয়ন্ত্রণে। শান্তিপূর্ণভাবেই এলাকা দুটি আমাদের নিয়ন্ত্রণে এসেছে। এ সময় কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা, গোলাগুলি কিংবা গ্রেপ্তারের ঘটনা ঘটেনি।’
হিনহিরো নেতো আরও বলেন, ‘ভোর ছয়টা থেকে এলাকা দুটি আমাদের নিয়ন্ত্রণে। শিগগিরই সেখান থেকে আমাদের সশস্ত্র সদস্যদের সরিয়ে নিচ্ছি। ৪৫ মিনিটের মধ্যে রাস্তা খুলে দেওয়া হবে।’
রিও ডি জেনিরো শহরের কাছাকাছি পাহাড়ের পাদদেশ ঘেঁষে অবস্থিত রোচিনহা বস্তি শহরে প্রায় এক লাখ ২০ হাজার মানুষ বসবাস করে। দীর্ঘদিন ধরে এলাকাটি মাদক চোরাকারবারি ও ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। ওই এলাকায় খুনোখুনির হার অন্য শহরের থেকে অনেক বেশি। আর রোচিনহার পাশের বস্তি হচ্ছে ভিদিগাল।
ব্রাজিল ২০১৪ সালে বিশ্বকাপ ফুটবল ও ২০১৬ সালে গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক আয়োজনের সুযোগ পাওয়ার পর থেকে রিও ডি জেনিরো শহরের নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে রোচিনহা বস্তিতে অভিযান চালানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছিল।
রোববার মাঝ রাতেই অভিযানের প্রস্তুতি নেয় যৌথ বাহিনী। রাত আড়াইটার দিকে বস্তি দুটির সব প্রবেশপথ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর নৌবাহিনীর প্রায় ২০০ কমান্ডো ও বিশেষ পুলিশ বাহিনীর শত শত সদস্যের একটি যৌথ দল ওই এলাকায় ঢুকে পড়ে। এ সময় আকাশে টহল দেয় সামরিক হেলিকপ্টার।
সামরিক পুলিশের প্রধান আলবার্তো হিনহিরো নেতো এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমি অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে আপনাদের জানাচ্ছি, রোচিনহা ও ভিদিগাল বস্তি (ফাভেলা) এখন আমাদের নিয়ন্ত্রণে। শান্তিপূর্ণভাবেই এলাকা দুটি আমাদের নিয়ন্ত্রণে এসেছে। এ সময় কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা, গোলাগুলি কিংবা গ্রেপ্তারের ঘটনা ঘটেনি।’
হিনহিরো নেতো আরও বলেন, ‘ভোর ছয়টা থেকে এলাকা দুটি আমাদের নিয়ন্ত্রণে। শিগগিরই সেখান থেকে আমাদের সশস্ত্র সদস্যদের সরিয়ে নিচ্ছি। ৪৫ মিনিটের মধ্যে রাস্তা খুলে দেওয়া হবে।’
রিও ডি জেনিরো শহরের কাছাকাছি পাহাড়ের পাদদেশ ঘেঁষে অবস্থিত রোচিনহা বস্তি শহরে প্রায় এক লাখ ২০ হাজার মানুষ বসবাস করে। দীর্ঘদিন ধরে এলাকাটি মাদক চোরাকারবারি ও ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। ওই এলাকায় খুনোখুনির হার অন্য শহরের থেকে অনেক বেশি। আর রোচিনহার পাশের বস্তি হচ্ছে ভিদিগাল।
ব্রাজিল ২০১৪ সালে বিশ্বকাপ ফুটবল ও ২০১৬ সালে গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক আয়োজনের সুযোগ পাওয়ার পর থেকে রিও ডি জেনিরো শহরের নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে রোচিনহা বস্তিতে অভিযান চালানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছিল।
রোববার মাঝ রাতেই অভিযানের প্রস্তুতি নেয় যৌথ বাহিনী। রাত আড়াইটার দিকে বস্তি দুটির সব প্রবেশপথ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর নৌবাহিনীর প্রায় ২০০ কমান্ডো ও বিশেষ পুলিশ বাহিনীর শত শত সদস্যের একটি যৌথ দল ওই এলাকায় ঢুকে পড়ে। এ সময় আকাশে টহল দেয় সামরিক হেলিকপ্টার।
No comments