দরপতন অব্যাহত
আগের দিনগুলোর ধারাবাহিকতায় ব্যাপক দরপতন দিয়ে দিনের লেনদেন শুরু হলেও কিছুটা মিশ্র অবস্থার মধ্য দিয়ে শেষ হয় দেশের উভয় শেয়ারবাজারের গতকাল সোমবারের লেনদেন। ডিএসইতে দর হ্রাস-বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির সংখ্যার ব্যবধান অপেক্ষাকৃত কম হলেও সিএসইতে ছিল তা অনেক। উভয় শেয়ারবাজারে শেষ পর্যন্ত সূচক কমেছে। বাজার পরিস্থিতি নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসির ডাকে বাজার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক গতকালের বাজারের দরপতন ঠেকাতে বড় ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করেন বাজার সংশ্লিষ্ট বিশ্লেষকরা।
গতকালের লেনদেন শেষে দেখা গেছে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ২৫৪টি কোম্পানির শেয়ার ও অন্যান্য সিকিউরিটিজের মধ্যে ১০৩টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৩৬টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ১৫টির। সাধারণ সূচক দশমিক ১৪ পয়েন্ট কমে লেনদেন শেষ হয় ৫ হাজার ৫১৮ দশমিক ৮৫ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে ২৫৫ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও অন্যান্য সিকিউরিটিজ। অন্য শেয়ারবাজার সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৭০টি কোম্পানির শেয়ার ও অন্যান্য সিকিউরিটিজের মধ্যে ৩৯টির দর বেড়েছে, কমেছে ১২০টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ১১টির। নির্বাচিত খাত সূচক ৫০ দশমিক ১০ পয়েন্ট কমে ক্লোজ হয় ৯ হাজার ৯৪২ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৯৬ লাখ টাকার শেয়ার ও অন্যান্য সিকিউরিটিজ।
গতকালের লেনদেন পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, বেশির ভাগ শেয়ারের দর ও বাজারমূল্য সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দিয়ে ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের প্রথম ১০ মিনিটের মধ্যে ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের থেকে প্রায় ৪০ পয়েন্ট বৃদ্ধি পায়।
এরপর আবার দরপতনের বৃত্তে ফিরে যায় বেশিরভাগ শেয়ার। লেনদেনের ২৫ মিনিট পর সূচকটি আগের দিন থেকে প্রায় ৪৮ পয়েন্ট পড়ে যায়। এ সময় লেনদেন হওয়া প্রায় সব কোম্পানি দর হারায়। এরপর বাজার উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলে এবং দুপুর ২টার পর কিছু সময়ের জন্য সূচক ৩ পয়েন্টের মতো বৃদ্ধিও পায়।
ডিএসইর লেনদেন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, আগের দিনের তুলনায় প্রায় ৬৯ কোটি টাকার লেনদেন কমায় সব খাতের লেনদেনই গতকাল কমেছে। এর মধ্যে ওষুধ ও রসায়ন খাতে সর্বাধিক ১৮ কোটি টাকার লেনদেন কমেছে। তবে বরাবরের মতো ব্যাংকিং খাতে সর্বাধিক ৫১ কোটি ২৮ লাখ টাকা মূল্যের শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে, যা মোট লেনদেনের ২০ দশমিক ০৯ শতাংশ। লেনদেনে এর পরের অবস্থানে ওষুধ ও রসায়ন খাতে ২৫ কোটি ৫১ লাখ, জ্বালানি ও শক্তি খাতে ২৫ কোটি, সিমেন্ট খাতে ২৩ কোটি ৫৩ লাখ, প্রকৌশল খাতে ২২ কোটি ৫৪ লাখ, বস্ত্র খাতে ২২ কোটি ১৮ লাখ, ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাতে ১৮ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
একক কোম্পানি হিসেবে লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের লেনদেন হয়েছে মোট ১৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার। এর পরের অবস্থানে ছিল গ্রামীণফোন, বেক্সিমকো লিমিটেড, ন্যাশনাল ব্যাংক, মবিল যমুনা লুব্রিকেন্টস। দর বৃদ্ধিতে শীর্ষে ছিল রূপালী ইন্স্যুরেন্স, আরামিট, মেঘনা পেট, রেকিট বেনকিজার, রিলায়েন্স প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড।
গতকালের লেনদেন পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, বেশির ভাগ শেয়ারের দর ও বাজারমূল্য সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দিয়ে ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের প্রথম ১০ মিনিটের মধ্যে ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের থেকে প্রায় ৪০ পয়েন্ট বৃদ্ধি পায়।
এরপর আবার দরপতনের বৃত্তে ফিরে যায় বেশিরভাগ শেয়ার। লেনদেনের ২৫ মিনিট পর সূচকটি আগের দিন থেকে প্রায় ৪৮ পয়েন্ট পড়ে যায়। এ সময় লেনদেন হওয়া প্রায় সব কোম্পানি দর হারায়। এরপর বাজার উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলে এবং দুপুর ২টার পর কিছু সময়ের জন্য সূচক ৩ পয়েন্টের মতো বৃদ্ধিও পায়।
ডিএসইর লেনদেন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, আগের দিনের তুলনায় প্রায় ৬৯ কোটি টাকার লেনদেন কমায় সব খাতের লেনদেনই গতকাল কমেছে। এর মধ্যে ওষুধ ও রসায়ন খাতে সর্বাধিক ১৮ কোটি টাকার লেনদেন কমেছে। তবে বরাবরের মতো ব্যাংকিং খাতে সর্বাধিক ৫১ কোটি ২৮ লাখ টাকা মূল্যের শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে, যা মোট লেনদেনের ২০ দশমিক ০৯ শতাংশ। লেনদেনে এর পরের অবস্থানে ওষুধ ও রসায়ন খাতে ২৫ কোটি ৫১ লাখ, জ্বালানি ও শক্তি খাতে ২৫ কোটি, সিমেন্ট খাতে ২৩ কোটি ৫৩ লাখ, প্রকৌশল খাতে ২২ কোটি ৫৪ লাখ, বস্ত্র খাতে ২২ কোটি ১৮ লাখ, ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাতে ১৮ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
একক কোম্পানি হিসেবে লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের লেনদেন হয়েছে মোট ১৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার। এর পরের অবস্থানে ছিল গ্রামীণফোন, বেক্সিমকো লিমিটেড, ন্যাশনাল ব্যাংক, মবিল যমুনা লুব্রিকেন্টস। দর বৃদ্ধিতে শীর্ষে ছিল রূপালী ইন্স্যুরেন্স, আরামিট, মেঘনা পেট, রেকিট বেনকিজার, রিলায়েন্স প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড।
No comments