নারী নির্যাতন মামলায় গ্রেপ্তার শিক্ষকের হাসপাতালে মৃত্যু
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে গতকাল সোমবার রাতে মো. আক্তার হোসেন চান মিয়া (৫০) নামের এক বন্দির মৃত্যু হয়েছে। তিনি আশুলিয়ার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ছিলেন। গতকাল একটি নারী নির্যাতন মামলায় পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র জানায়, জমিজমা-সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে হাফেজ মুন্সি নামের এক সন্ত্রাসী ও তার লোকজন গতকাল সকালে আশুলিয়ার রাহিদগাঁওয়ের একটি বাজারে গতকাল সকালে তাঁকে একা পেয়ে মারধর করে পুলিশে দেয়। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন মামলা দেয় তারা। থানা থেকে গতকাল দুপুরে তাঁকে ঢাকা সিএমএম আদালতে পাঠানো হয়।
কাঠগড়ায় ওঠার পর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। বিচারক তাঁকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়ে চিকিৎসার সার্বিক ব্যবস্থা নিতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।
রবীন্দ্রনাথ সাহা নামের এক পুলিশ কর্মকর্তা (কোর্ট পুলিশ) কালের কণ্ঠকে বলেন, আদালতের নির্দেশে মো. আক্তারকে কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হয়। সেখান থেকে অসুস্থ অবস্থায় কারা কর্তৃপক্ষের নির্দেশে তাঁকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ৮টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। এদিকে বাবার মৃত্যু সংবাদ পেয়ে হাসপাতালে এসে চান মিয়ার দুই ছেলে শওকত হোসেন ও শাফায়াত হোসেন জানান, চাচাতো ভাই সালামের সঙ্গে তাঁদের সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ চলছিল। এ অবস্থায় গতকাল সকালে তাঁর বাবাকে বাজারে একা পেয়ে হাফেজ মুন্সিসহ প্রতিপক্ষের লোকজন মারধর করে অন্যায়ভাবে পুলিশে দেয়। এরপর তারা নাসরিন নামের এক নারীকে থানায় হাজির করে তাঁকে দিয়ে একটি মিথ্যা নারী নির্যাতন মামলা করে। থানা থেকে আদালতে আনার সময় থেকেই তাঁর বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েন। পুলিশকে বিষয়টি জানানো হলেও তা আমলে না নিয়ে আদালতে পাঠানো হয় তাঁর বাবাকে।
রবীন্দ্রনাথ সাহা নামের এক পুলিশ কর্মকর্তা (কোর্ট পুলিশ) কালের কণ্ঠকে বলেন, আদালতের নির্দেশে মো. আক্তারকে কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হয়। সেখান থেকে অসুস্থ অবস্থায় কারা কর্তৃপক্ষের নির্দেশে তাঁকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ৮টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। এদিকে বাবার মৃত্যু সংবাদ পেয়ে হাসপাতালে এসে চান মিয়ার দুই ছেলে শওকত হোসেন ও শাফায়াত হোসেন জানান, চাচাতো ভাই সালামের সঙ্গে তাঁদের সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ চলছিল। এ অবস্থায় গতকাল সকালে তাঁর বাবাকে বাজারে একা পেয়ে হাফেজ মুন্সিসহ প্রতিপক্ষের লোকজন মারধর করে অন্যায়ভাবে পুলিশে দেয়। এরপর তারা নাসরিন নামের এক নারীকে থানায় হাজির করে তাঁকে দিয়ে একটি মিথ্যা নারী নির্যাতন মামলা করে। থানা থেকে আদালতে আনার সময় থেকেই তাঁর বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েন। পুলিশকে বিষয়টি জানানো হলেও তা আমলে না নিয়ে আদালতে পাঠানো হয় তাঁর বাবাকে।
No comments