রাজশাহী আ. লীগের ঘোষিত জেলা কমিটিতে দুই মৃত নেতা
জেলা আওয়ামী লীগের সদ্য ঘোষিত কমিটিতে জায়গা পেয়ে গেছেন প্রয়াত দুই নেতা! এ নিয়ে রাজশাহীতে সংগঠনের সাধারণ নেতা-কর্মীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে ক্ষোভ। কমিটির সংশ্লিষ্টদের এমন কাণ্ডজ্ঞানহীন আচরণে হতাশাও ব্যক্ত করেছেন কেউ কেউ।গত ২০০৯ সালের ৬ মে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান পুঠিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা খ ম শফিকুল ইসলাম নফেল। প্রয়াত এই নেতাকেই গত ৮ অক্টোবর ঘোষিত ও অনুমোদিত রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে ৭ নম্বর সহসভাপতি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
একই কমিটিতে আরেক প্রয়াত নেতা মিজানুর রহমানকে ১ নম্বর সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। বাঘা উপজেলার আড়ানী পৌরসভার সাবেক মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান মিনু গত ২৭ জুলাই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তাঁর মৃত্যুতে ১৫ অক্টোবর আড়ানী পৌরসভায় উপনির্বাচন হতে যাচ্ছে।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজশাহী-১ আসনের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরীর ব্যক্তিগত সহকারী শফিকুল ইসলামের মেইল থেকে গতকাল সোমবার সাংবাদিকদের কাছে জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির তালিকা পাঠানো হয়। এরপর বিষয়টি নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে অনেকেই এ নিয়ে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশ করেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে অনেকে কালের কণ্ঠকে বলেন, দেশের শীর্ষস্থানীয় রাজনৈতিক দল হয়েও আওয়ামী লীগ রাজশাহী জেলার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করেছে মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার দীর্ঘ ছয় বছর পর। আর সেই কমিটিতে রয়ে গেছে দুজন মৃত ব্যক্তির নাম। কতটা দায়িত্বজ্ঞানহীন হলে এ ধরনের তালিকা প্রকাশ করতে পারা যায়, তার নমুনা কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা দেখিয়েছেন।
কমিটির তালিকা সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ স্বাক্ষরিত রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয় গত ৮ অক্টোবর।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজশাহী-১ আসনের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরীর ব্যক্তিগত সহকারী শফিকুল ইসলামের মেইল থেকে গতকাল সোমবার সাংবাদিকদের কাছে জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির তালিকা পাঠানো হয়। এরপর বিষয়টি নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে অনেকেই এ নিয়ে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশ করেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে অনেকে কালের কণ্ঠকে বলেন, দেশের শীর্ষস্থানীয় রাজনৈতিক দল হয়েও আওয়ামী লীগ রাজশাহী জেলার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করেছে মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার দীর্ঘ ছয় বছর পর। আর সেই কমিটিতে রয়ে গেছে দুজন মৃত ব্যক্তির নাম। কতটা দায়িত্বজ্ঞানহীন হলে এ ধরনের তালিকা প্রকাশ করতে পারা যায়, তার নমুনা কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা দেখিয়েছেন।
কমিটির তালিকা সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ স্বাক্ষরিত রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয় গত ৮ অক্টোবর।
No comments