চীনের সঙ্গে একত্রীকরণ নয় : তাইওয়ান
তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট মা ইং-জিউ সোমবার বলেছেন, চীনের সঙ্গে একত্রীকরণ বর্তমানে আলোচনার বিষয় নয়। চীনের প্রেসিডেন্ট দুই প্রতিদ্বন্দ্বী দেশকে পুনরায় একত্র হওয়ার আহ্বান জানানোর একদিন পর তিনি একথা বলেন। চীনের বিপ্লবের শতবর্ষ উদযাপনে তাইপেতে সমবেত জনগণের উদ্দেশে ভাষণদানকালে তাইওয়ানের গণতন্ত্রের সমকক্ষ হতে মা চীনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। উল্কেল্গখ্য, ওই বিপ্লবের মাধ্যমে চীনে রাজতন্ত্রের অবসান ঘটে। মা বলেন, ‘পুনরেকত্রীকরণ, স্বাধীনতা ও বল প্রয়োগের প্রশ্নে আমরা বর্তমান অবস্থা বজায় রাখতে চাই।’
তিনি বলেন, তাইওয়ান প্রণালীতে বর্তমানে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রয়েছে। আন্তর্জাতিক মহলের দৃঢ় অবস্থান ও সমর্থনে এটা বজায় রাখা সম্ভব হয়েছে।’ চীন ও তাইওয়ান গৃহযুদ্ধ অবসানের পর থেকে পৃথক রয়েছে। ৬২ বছর আগে সেখানে এ গৃহযুদ্ধ হয়। তবে বেইজিং এখন এ ভূ-খণ্ডের সার্বভৌমত্ব দাবি করে আসছে এবং তারা এটি ফিরে পাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে। রোববার চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিনতাও চীনের রাজতন্ত্র অবসানের শতবর্ষ উদযাপনকালে শান্তিপূর্ণ উপায়ে চীন-তাইওয়ানকে পুনরেকত্রীকরণের আহ্বান জানান।
এই একত্রীকরণের মধ্যেই চীন ও তাইওয়ানের জনগণের মৌলিক স্বার্থ নিহিত রয়েছে। হু’র মন্তব্যের পর মা তার লিখিত ভাষণ পরিবর্তন করেছেন কিনা তাইপের প্রেসিডেন্টের দফতরের কর্মকর্তারা তা তািনকভাবে নিশ্চিত করতে পারেননি। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট তার ভাষণে বলেন, একশ’ বছর আগের চীন প্রজাতন্ত্রের প্রতিষ্ঠায় তাদের আকাঙ্ক্ষা ছিল সম্পদের সমবণ্টনের মাধ্যমে একটি স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক দেশ প্রতিষ্ঠা করা। জনতার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এ মূল ভূ-খণ্ডের ওই নির্দেশনা মোতাবেক সাহসিকতার সঙ্গে এগিয়ে যাওয়া উচিত।’
এই একত্রীকরণের মধ্যেই চীন ও তাইওয়ানের জনগণের মৌলিক স্বার্থ নিহিত রয়েছে। হু’র মন্তব্যের পর মা তার লিখিত ভাষণ পরিবর্তন করেছেন কিনা তাইপের প্রেসিডেন্টের দফতরের কর্মকর্তারা তা তািনকভাবে নিশ্চিত করতে পারেননি। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট তার ভাষণে বলেন, একশ’ বছর আগের চীন প্রজাতন্ত্রের প্রতিষ্ঠায় তাদের আকাঙ্ক্ষা ছিল সম্পদের সমবণ্টনের মাধ্যমে একটি স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক দেশ প্রতিষ্ঠা করা। জনতার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এ মূল ভূ-খণ্ডের ওই নির্দেশনা মোতাবেক সাহসিকতার সঙ্গে এগিয়ে যাওয়া উচিত।’
No comments