জেসিকাকে বীর আখ্যা দিলেন কেভিন রাড
অস্ট্রেলিয়ার ‘দস্যি মেয়ে’ জেসিকা ওয়াটসনকে বীর আখ্যা দিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাড। তিনি জেসিকাকে দেশের তরুণ-তরুণীদের জন্য অনুকরণীয় আদর্শ বলে অভিহিত করেছেন। সবচেয়ে কম বয়সে সমুদ্রপথে বিশ্বভ্রমণ করায় জেসিকার ভূয়সী প্রশংসা করেছে অস্ট্রেলিয়ার গণমাধ্যম। তারা বলেছে, জেসিকা এ অভিযানের মাধ্যমে সবার মন জয় করেছে।
প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাড জেসিকার উদ্দেশে বলেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার সব তরুণের কাছে তুমি এখন বীর। তুমি অস্ট্রেলিয়ার মেয়েদের কাছেও বীর। তুমি আমাদের গর্বিত করেছ। এ দিনটি আমাদের জন্য অসাধারণ।’ গত শনিবার সিডনি অপেরা হাউসে বসে কেভিন রাড এসব কথা বলেন। জেসিকা সাত মাসের সমুদ্র অভিযান শেষে সিডনি অপেরা হাউসেই যায়।
প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসার জবাবে জেসিকা বলেছে, ‘আমি নিজেকে বীর বলে মনে করি না, আমি সাধারণ একটি মেয়ে।’ সে বলে, ‘বিস্ময়কর কিছু অর্জনের জন্য বিশেষ কোনো ব্যক্তিত্বের দরকার হয় না। এ জন্য চাই শুধু স্বপ্ন। আর এ স্বপ্নে বিশ্বাস করে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। আমার মনে হয় আমি প্রমাণ করতে পেরেছি, হূদয়ে কিছু ধারণ করলে সেটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব।’
দ্য সানডে টেলিগ্রাফ গতকাল রোববার প্রথম পৃষ্ঠায় শিরোনাম করেছে, ‘তুমি সত্যিই সুন্দর। তুমি সিডনি পোতাশ্রয়ে পাল তুলেছ, আমাদের হূদয়ে ঝড় তুলেছ।’
দ্য সান হেরাল্ড সাহসী জেসিকার প্রশংসা করে বলেছে, ২১০ দিন সমুদ্রে কাটিয়ে সে ৩৩ ফুট লম্বা ইয়টটি নিয়ে বাড়ি ফিরে আসার পর ‘দেশ প্রেরণার ঢেউয়ে দুলছে’।
জেসিকার ম্যানেজার অ্যান্ড্রু ফ্রেজার জানান, সে এখন স্কুলে যেতে চায়। গাড়ি চালানোও শিখতে চায় সে। এখন থেকে তার জীবনটা হবে অন্য রকম। তিনি বলেন, ‘জেসিকা এখন থেকে খুবই ব্যস্ত জীবন কাটাবে। সাগর থেকে ফিরে আসার পর তার দুনিয়াটাই পাল্টে গেছে। সে এখন সামনের দিকে এগোতে চায়।’ তিনি জানান, কাল মঙ্গলবার জেসিকা ১৭ বছরে পা দেবে।
সমুদ্রে ২৩ হাজার নটিক্যাল মাইল পাড়ি দিয়ে জেসিকা শনিবার সিডনি পোতাশ্রয়ে নোঙর করে। সবচেয়ে কম বয়সে একা সমুদ্র পাড়ি দিয়ে বিশ্বভ্রমণ করা প্রথম মানুষ এখন সে। গত বছরের ১৮ অক্টোবর জেসিকা তার অভিযান শুরু করে।
প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাড জেসিকার উদ্দেশে বলেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার সব তরুণের কাছে তুমি এখন বীর। তুমি অস্ট্রেলিয়ার মেয়েদের কাছেও বীর। তুমি আমাদের গর্বিত করেছ। এ দিনটি আমাদের জন্য অসাধারণ।’ গত শনিবার সিডনি অপেরা হাউসে বসে কেভিন রাড এসব কথা বলেন। জেসিকা সাত মাসের সমুদ্র অভিযান শেষে সিডনি অপেরা হাউসেই যায়।
প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসার জবাবে জেসিকা বলেছে, ‘আমি নিজেকে বীর বলে মনে করি না, আমি সাধারণ একটি মেয়ে।’ সে বলে, ‘বিস্ময়কর কিছু অর্জনের জন্য বিশেষ কোনো ব্যক্তিত্বের দরকার হয় না। এ জন্য চাই শুধু স্বপ্ন। আর এ স্বপ্নে বিশ্বাস করে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। আমার মনে হয় আমি প্রমাণ করতে পেরেছি, হূদয়ে কিছু ধারণ করলে সেটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব।’
দ্য সানডে টেলিগ্রাফ গতকাল রোববার প্রথম পৃষ্ঠায় শিরোনাম করেছে, ‘তুমি সত্যিই সুন্দর। তুমি সিডনি পোতাশ্রয়ে পাল তুলেছ, আমাদের হূদয়ে ঝড় তুলেছ।’
দ্য সান হেরাল্ড সাহসী জেসিকার প্রশংসা করে বলেছে, ২১০ দিন সমুদ্রে কাটিয়ে সে ৩৩ ফুট লম্বা ইয়টটি নিয়ে বাড়ি ফিরে আসার পর ‘দেশ প্রেরণার ঢেউয়ে দুলছে’।
জেসিকার ম্যানেজার অ্যান্ড্রু ফ্রেজার জানান, সে এখন স্কুলে যেতে চায়। গাড়ি চালানোও শিখতে চায় সে। এখন থেকে তার জীবনটা হবে অন্য রকম। তিনি বলেন, ‘জেসিকা এখন থেকে খুবই ব্যস্ত জীবন কাটাবে। সাগর থেকে ফিরে আসার পর তার দুনিয়াটাই পাল্টে গেছে। সে এখন সামনের দিকে এগোতে চায়।’ তিনি জানান, কাল মঙ্গলবার জেসিকা ১৭ বছরে পা দেবে।
সমুদ্রে ২৩ হাজার নটিক্যাল মাইল পাড়ি দিয়ে জেসিকা শনিবার সিডনি পোতাশ্রয়ে নোঙর করে। সবচেয়ে কম বয়সে একা সমুদ্র পাড়ি দিয়ে বিশ্বভ্রমণ করা প্রথম মানুষ এখন সে। গত বছরের ১৮ অক্টোবর জেসিকা তার অভিযান শুরু করে।
No comments