মার্কিন সিনেটে গেলেন হামিদ কারজাই
যুক্তরাষ্ট্রে সফররত আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই গত বৃহস্পতিবার মার্কিন কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেট পরিদর্শন করেন। আফগান প্রেসিডেন্ট সিনেটে উপস্থিত হওয়ার পর তাঁকে দাঁড়িয়ে সম্মান জানান সিনেটররা। সিনেটে বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধানের এই পরিদর্শন ও তাঁর প্রতি এ ধরনের সম্মান জানানো একটি বিরল ঘটনা।
গত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পুননির্বাচিত হওয়ার পর কারজাইয়ের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রশাসনের সম্পর্কে টানাপোড়েন তৈরি হয়। বিশ্লেষকদের ধারণা, শীতল হয়ে পড়া সম্পর্ককে কিছুটা চাঙা করতেই কারজাইয়ের এই সফর।
সিনেটে বারাক ওবামার সঙ্গে প্রবেশ করেন কারজাই। তিনি সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নেতা সিনেটর হ্যারি রেইড ও সংখ্যালঘিষ্ঠ রিপাবলিকান পার্টির নেতা মিচ ম্যাককোনেলের সঙ্গে হাত মেলান।
মার্কিন সিনেটে বিদেশি নেতাদের আগমন অস্বাভাবিক কোনো ঘটনা নয়। তবে সিনেটের ইতিহাস নিয়ে কাজ করছেন এমন একজন, বেটি কোয়েড বলেন, এটা পরিষ্কার নয়, এর আগে কবে এমন ঘটনা ঘটেছিল। তিনি জানান, ১৯৬৭ সালের ১৬ আগস্ট তৎকালীন পশ্চিম জার্মানির চ্যান্সেলর কুর্ট কিসিঙ্গার সিনেটে ভাষণ দিয়েছিলেন।
সিনেটে প্রবেশের ব্যাপারে খুবই কড়াকড়ি রয়েছে। এ জন্য কারজাইকেও বিশেষ অনুমতি পেতে হয়েছে। সিনেটের পররাষ্ট্র সম্পর্কবিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান সিনেটর জন কেরি এই অনুমতি পেতে তাঁকে সাহায্য করেছেন।
আফগানিস্তানের সর্বশেষ নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ ওঠার পর কারজাই অভিযোগ করেছিলেন, এর পেছনে বিদেশি শক্তির হাত রয়েছে। এ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিল মার্কিন প্রশাসন। দুই পক্ষের মধ্যকার ওই উত্তেজনা শেষ হয়েছে কি না, জানতে চাওয়া হলে জন কেরি বলেন, ‘অবশ্যই (শেষ হয়েছে)। এ নিয়ে আমার মধ্যে কোনো সংশয় নেই। আমাদের মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে উত্তেজনা ছিল। তবে আগামী সপ্তাহ ও মাসগুলোতে কী ঘটতে যাচ্ছে সেটাই গুরুত্বপূর্ণ।’
আফগান প্রেসিডেন্ট বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের আর্লিটন ন্যাশনাল সিমেট্রিও পরিদর্শন করেন। ওই সমাধিক্ষেত্রে আফগানিস্তানের রণাঙ্গনে নিহত মার্কিন সেনাদের সমাহিত করা হয়েছে। তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান কারজাই।
গত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পুননির্বাচিত হওয়ার পর কারজাইয়ের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রশাসনের সম্পর্কে টানাপোড়েন তৈরি হয়। বিশ্লেষকদের ধারণা, শীতল হয়ে পড়া সম্পর্ককে কিছুটা চাঙা করতেই কারজাইয়ের এই সফর।
সিনেটে বারাক ওবামার সঙ্গে প্রবেশ করেন কারজাই। তিনি সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নেতা সিনেটর হ্যারি রেইড ও সংখ্যালঘিষ্ঠ রিপাবলিকান পার্টির নেতা মিচ ম্যাককোনেলের সঙ্গে হাত মেলান।
মার্কিন সিনেটে বিদেশি নেতাদের আগমন অস্বাভাবিক কোনো ঘটনা নয়। তবে সিনেটের ইতিহাস নিয়ে কাজ করছেন এমন একজন, বেটি কোয়েড বলেন, এটা পরিষ্কার নয়, এর আগে কবে এমন ঘটনা ঘটেছিল। তিনি জানান, ১৯৬৭ সালের ১৬ আগস্ট তৎকালীন পশ্চিম জার্মানির চ্যান্সেলর কুর্ট কিসিঙ্গার সিনেটে ভাষণ দিয়েছিলেন।
সিনেটে প্রবেশের ব্যাপারে খুবই কড়াকড়ি রয়েছে। এ জন্য কারজাইকেও বিশেষ অনুমতি পেতে হয়েছে। সিনেটের পররাষ্ট্র সম্পর্কবিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান সিনেটর জন কেরি এই অনুমতি পেতে তাঁকে সাহায্য করেছেন।
আফগানিস্তানের সর্বশেষ নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ ওঠার পর কারজাই অভিযোগ করেছিলেন, এর পেছনে বিদেশি শক্তির হাত রয়েছে। এ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিল মার্কিন প্রশাসন। দুই পক্ষের মধ্যকার ওই উত্তেজনা শেষ হয়েছে কি না, জানতে চাওয়া হলে জন কেরি বলেন, ‘অবশ্যই (শেষ হয়েছে)। এ নিয়ে আমার মধ্যে কোনো সংশয় নেই। আমাদের মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে উত্তেজনা ছিল। তবে আগামী সপ্তাহ ও মাসগুলোতে কী ঘটতে যাচ্ছে সেটাই গুরুত্বপূর্ণ।’
আফগান প্রেসিডেন্ট বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের আর্লিটন ন্যাশনাল সিমেট্রিও পরিদর্শন করেন। ওই সমাধিক্ষেত্রে আফগানিস্তানের রণাঙ্গনে নিহত মার্কিন সেনাদের সমাহিত করা হয়েছে। তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান কারজাই।
No comments