সম্পর্ক জোরদার করার আশাবাদ
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ও আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের মধ্যে প্রথম বৈঠক হয়েছে গত শনিবার। লন্ডন ও কাবুলের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার করার ব্যাপারে আশাবাদ জানিয়েছেন দুই নেতা। যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে দেশে ফেরার পথে কারজাই ব্রিটেনে যাত্রাবিরতি করেন। এ সময় তাঁদের বৈঠক হয়।
ক্যামেরনের নেতৃত্বাধীন ব্রিটেনের নতুন জোট সরকারের আলোচ্যসূচিতে আফগানিস্তান যুদ্ধ খুবই গুরুত্ব পাচ্ছে। ক্যামেরন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ক্ষমতা গ্রহণের পর ব্রিটেনে কোনো রাষ্ট্রপ্রধানের এটাই প্রথম সফর। আগের দিন ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগ ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গে বৈঠক করেন। তাঁদের আলোচনায় আফগানিস্তান প্রসঙ্গ গুরুত্ব পায়।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর গ্রামের বাড়ি চেকারসে কারজাই ও ক্যামেরনের বৈঠক হয়। প্রধানমন্ত্রীর ডাউনিং স্ট্রিট কার্যালয়ের মুখপাত্র বলেন, চেকারসে কারজাইকে আমন্ত্রণ জানাতে পেরে প্রধানমন্ত্রী খুশি। কারজাইয়ের সফল যুক্তরাষ্ট্র সফর নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলাপ হয়েছে।
এ ছাড়া আফগানিস্তানে এ মাসের শেষ নাগাদ অনুষ্ঠেয় আফগান গোত্রপ্রধানদের সম্মেলন ‘পিস জিরগা’ নিয়েও তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়। দুই নেতাই ব্রিটেন ও আফগানিস্তানের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার করার ব্যাপারে আশাবাদ জানান।
ক্যামেরনের নেতৃত্বাধীন ব্রিটেনের নতুন জোট সরকারের আলোচ্যসূচিতে আফগানিস্তান যুদ্ধ খুবই গুরুত্ব পাচ্ছে। ক্যামেরন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ক্ষমতা গ্রহণের পর ব্রিটেনে কোনো রাষ্ট্রপ্রধানের এটাই প্রথম সফর। আগের দিন ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগ ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গে বৈঠক করেন। তাঁদের আলোচনায় আফগানিস্তান প্রসঙ্গ গুরুত্ব পায়।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর গ্রামের বাড়ি চেকারসে কারজাই ও ক্যামেরনের বৈঠক হয়। প্রধানমন্ত্রীর ডাউনিং স্ট্রিট কার্যালয়ের মুখপাত্র বলেন, চেকারসে কারজাইকে আমন্ত্রণ জানাতে পেরে প্রধানমন্ত্রী খুশি। কারজাইয়ের সফল যুক্তরাষ্ট্র সফর নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলাপ হয়েছে।
এ ছাড়া আফগানিস্তানে এ মাসের শেষ নাগাদ অনুষ্ঠেয় আফগান গোত্রপ্রধানদের সম্মেলন ‘পিস জিরগা’ নিয়েও তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়। দুই নেতাই ব্রিটেন ও আফগানিস্তানের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার করার ব্যাপারে আশাবাদ জানান।
No comments