জয়ের আশা নিয়েই নামবে আবাহনী
দুই ম্যাচে ৪ পয়েন্ট পাওয়া আবাহনীর সামনে শেষ গ্রুপ ম্যাচে জয়ের বিকল্প নেই। এএফসি প্রেসিডেন্টস কাপে দুবারের চ্যাম্পিয়ন কিরগিজস্তানের শক্তিশালী দরদই বিশকেক আজ তাদের প্রতিপক্ষ। এই ম্যাচে জিতলে প্রথমবারের মতো টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে খেলার টিকিট পেয়ে যাবে আবাহনী।
দুই ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে সুবিধাজনক অবস্থায় দরদই। আজ আবাহনীর বিপক্ষে তাদের ড্র করলেই চলে। টুর্নামেন্টের আগের ৫টি আসরেই ফাইনালে খেলা দরদইয়ের কাছে সেমিফাইনাল একরকম ডালভাত।
আবাহনীর জন্য কাজটা কঠিন। তবে হেরে বা ড্র করে বিদায় নয়, কোচ অমলেশ সেন আজ জয়ের আশাই করছেন, ‘দরদইকে হারানো অসম্ভব নয়। ভালো ফুটবল খেলতে হবে এবং গোলের সুযোগ নষ্ট করা যাবে না।’
নেপালের নিউ রোডকে ২-০ গোলে হারিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করা আবাহনী পরশু চীনা তাইপের হাসুসের বিপক্ষে দিয়েছে গোল মিসের মহড়া (০-০)। তবে আবাহনী অধিনায়ক বিপ্লব ওই ম্যাচটাকেই নিচ্ছেন জয়ের প্রেরণা হিসেবে, ‘হাসুস আমাদের সঙ্গে ড্র করতে পারলে আমরা কেন পারব না দরদই হারতে? আমরা পারব। তবে ভালো খেলতে হবে এবং গোল মিস করা যাবে না।’
হাসুসের বিপক্ষে ৫-০ ও নিউ রোডকে ৩-০ গোলে হারিয়েছে দরদই। দলটির রুশ কোচ সার্গেইয়ের কথাবার্তায় আত্মবিশ্বাসের বিচ্ছুরণ, ‘আমাদের লক্ষ্য টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়া। আবাহনীর সঙ্গে আমরা জেতার জন্য খেলব এবং আশা করি, জিতেই সেমিতে যাব।’
আবাহনীকে কীভাবে নিচ্ছেন—এই প্রশ্নে তাঁর কণ্ঠে যেন তাচ্ছিল্য, ‘আবাহনীর প্রথম ম্যাচ দেখে মনে হয়েছে ওরা সত্যিকারের ফুটবল খেলেনি। দুটি পাস খেলেই লম্বা করে বাড়িয়ে দিয়েছে। এটা তো ফুটবল খেলা হলো না!’
প্রচণ্ড গরমে প্রথম দুটি ম্যাচ খেলেছে দরদই। তার পরও তাদের খেলা ছিল গোছানো ও পরিকল্পিত। আজ সন্ধ্যা ৭টায় বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ফ্লাডলাইটের আলোয় ভালো ফুটবল খেলার পরিবেশই পাচ্ছে দরদই। আবাহনীর জন্য যেটা ভয়ের কারণ। উচ্চতায় এগিয়ে থাকা কিরগিজ খেলোয়াড়দের বাতাসে আটকানো বড় চ্যালেঞ্জ। চ্যালেঞ্জ ঘরের মাঠে সমর্থকদের মুখে হাসি ফোটানোর।
এরই মধ্যে যে কাজটা করেছে মিয়ানমারের ইয়াদানারবন। ‘সি’ গ্রুপ থেকে ৪ পয়েন্ট (১১ গোল) নিয়ে গোলগড়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন তারা, ‘এ’ গ্রুপ থেকে তাজিকিস্তানের ভাসক ক্লাব তিন ম্যাচে ৯ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ-সেরা। ‘সি’ গ্রুপ থেকে তুর্কমেনিস্তানের ইতো ক্লাব ৪ পয়েন্ট (গোলগড় প্লাস ৮) নিয়ে সেরা রানার্সআপ হয়ে গেছে।
সেমিফাইনালের চতুর্থ দলটি কারা—আবাহনী, না দরদই?
দুই ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে সুবিধাজনক অবস্থায় দরদই। আজ আবাহনীর বিপক্ষে তাদের ড্র করলেই চলে। টুর্নামেন্টের আগের ৫টি আসরেই ফাইনালে খেলা দরদইয়ের কাছে সেমিফাইনাল একরকম ডালভাত।
আবাহনীর জন্য কাজটা কঠিন। তবে হেরে বা ড্র করে বিদায় নয়, কোচ অমলেশ সেন আজ জয়ের আশাই করছেন, ‘দরদইকে হারানো অসম্ভব নয়। ভালো ফুটবল খেলতে হবে এবং গোলের সুযোগ নষ্ট করা যাবে না।’
নেপালের নিউ রোডকে ২-০ গোলে হারিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করা আবাহনী পরশু চীনা তাইপের হাসুসের বিপক্ষে দিয়েছে গোল মিসের মহড়া (০-০)। তবে আবাহনী অধিনায়ক বিপ্লব ওই ম্যাচটাকেই নিচ্ছেন জয়ের প্রেরণা হিসেবে, ‘হাসুস আমাদের সঙ্গে ড্র করতে পারলে আমরা কেন পারব না দরদই হারতে? আমরা পারব। তবে ভালো খেলতে হবে এবং গোল মিস করা যাবে না।’
হাসুসের বিপক্ষে ৫-০ ও নিউ রোডকে ৩-০ গোলে হারিয়েছে দরদই। দলটির রুশ কোচ সার্গেইয়ের কথাবার্তায় আত্মবিশ্বাসের বিচ্ছুরণ, ‘আমাদের লক্ষ্য টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়া। আবাহনীর সঙ্গে আমরা জেতার জন্য খেলব এবং আশা করি, জিতেই সেমিতে যাব।’
আবাহনীকে কীভাবে নিচ্ছেন—এই প্রশ্নে তাঁর কণ্ঠে যেন তাচ্ছিল্য, ‘আবাহনীর প্রথম ম্যাচ দেখে মনে হয়েছে ওরা সত্যিকারের ফুটবল খেলেনি। দুটি পাস খেলেই লম্বা করে বাড়িয়ে দিয়েছে। এটা তো ফুটবল খেলা হলো না!’
প্রচণ্ড গরমে প্রথম দুটি ম্যাচ খেলেছে দরদই। তার পরও তাদের খেলা ছিল গোছানো ও পরিকল্পিত। আজ সন্ধ্যা ৭টায় বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ফ্লাডলাইটের আলোয় ভালো ফুটবল খেলার পরিবেশই পাচ্ছে দরদই। আবাহনীর জন্য যেটা ভয়ের কারণ। উচ্চতায় এগিয়ে থাকা কিরগিজ খেলোয়াড়দের বাতাসে আটকানো বড় চ্যালেঞ্জ। চ্যালেঞ্জ ঘরের মাঠে সমর্থকদের মুখে হাসি ফোটানোর।
এরই মধ্যে যে কাজটা করেছে মিয়ানমারের ইয়াদানারবন। ‘সি’ গ্রুপ থেকে ৪ পয়েন্ট (১১ গোল) নিয়ে গোলগড়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন তারা, ‘এ’ গ্রুপ থেকে তাজিকিস্তানের ভাসক ক্লাব তিন ম্যাচে ৯ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ-সেরা। ‘সি’ গ্রুপ থেকে তুর্কমেনিস্তানের ইতো ক্লাব ৪ পয়েন্ট (গোলগড় প্লাস ৮) নিয়ে সেরা রানার্সআপ হয়ে গেছে।
সেমিফাইনালের চতুর্থ দলটি কারা—আবাহনী, না দরদই?
No comments