৯৪ বছর বয়সে স্নাতক ডিগ্রি!
শিক্ষার যে কোনো বয়স নেই তা আরেকবার প্রমাণ করলেন যুক্তরাষ্ট্রের এক প্রবীণ নারী। হ্যাজেল সোয়ার্স নামের ওই নারী ৯৪ বছর বয়সে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেছেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি সবচেয়ে বেশি বয়সে স্নাতক অর্জনকারীদের মধ্যে দ্বিতীয় স্থান দখল করেছেন।
১৯১৫ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার রিচমন্ডে হ্যাজেল সোয়ার্সের জন্ম। ১৯৩২ সালে মাধ্যমিক পাস করলেও পারিবারিক ঝামেলার কারণে তিনি কলেজে ভর্তির সুযোগ পাননি। হ্যাজেল স্বীকার করেন, ৭৮ বছর ধরে তিনি স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের আকাঙ্ক্ষা মনের মধে পুষে রেখেছিলেন। তাঁর সে স্বপ্ন আজ সার্থক হয়েছে। তিনি ছয় সন্তানের জননী। এ ছাড়া হ্যাজেলের প্রায় ৪০ জন নাতি, নাতনি ও তাঁদের ছেলেমেয়ে রয়েছে। অকল্যান্ডের মিলস্ কলেজে তাঁর এ সাফল্যে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। তাতে মার্কিন কংগ্রেসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
নিজের এ সাফল্যের ব্যাপারে হ্যাজেল সোয়ার্স বলেন, অনেক চেষ্টার পর তিনি এটা অর্জন করতে পেরেছেন এবং এতে তাঁর খুবই ভালো লাগছে। এর আগে ২০০৭ সালে কানসাসের বাসিন্দা নোলা ওখস্ ৯৫ বছর বয়সে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করে রেকর্ড করেন।
হ্যাজেল সোয়ার্স বলেছেন, তিনি থামবেন না। এবার তিনি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভের জন্য পড়াশোনা চালিয়ে যাবেন।
১৯১৫ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার রিচমন্ডে হ্যাজেল সোয়ার্সের জন্ম। ১৯৩২ সালে মাধ্যমিক পাস করলেও পারিবারিক ঝামেলার কারণে তিনি কলেজে ভর্তির সুযোগ পাননি। হ্যাজেল স্বীকার করেন, ৭৮ বছর ধরে তিনি স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের আকাঙ্ক্ষা মনের মধে পুষে রেখেছিলেন। তাঁর সে স্বপ্ন আজ সার্থক হয়েছে। তিনি ছয় সন্তানের জননী। এ ছাড়া হ্যাজেলের প্রায় ৪০ জন নাতি, নাতনি ও তাঁদের ছেলেমেয়ে রয়েছে। অকল্যান্ডের মিলস্ কলেজে তাঁর এ সাফল্যে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। তাতে মার্কিন কংগ্রেসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
নিজের এ সাফল্যের ব্যাপারে হ্যাজেল সোয়ার্স বলেন, অনেক চেষ্টার পর তিনি এটা অর্জন করতে পেরেছেন এবং এতে তাঁর খুবই ভালো লাগছে। এর আগে ২০০৭ সালে কানসাসের বাসিন্দা নোলা ওখস্ ৯৫ বছর বয়সে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করে রেকর্ড করেন।
হ্যাজেল সোয়ার্স বলেছেন, তিনি থামবেন না। এবার তিনি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভের জন্য পড়াশোনা চালিয়ে যাবেন।
No comments