লেবার পার্টির নেতৃত্বের দৌড়ে এড মিলিব্যান্ড
ব্রিটেনের সাবেক জ্বালানিমন্ত্রী এড মিলিব্যান্ড লেবার পার্টির নেতৃত্বের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামছেন। গত শুক্রবার ব্রিটেনের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইমস এ খবর জানায়। এড মিলিব্যান্ড লেবার পার্টির নেতৃত্বের দৌড়ে আরেক প্রার্থী ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড মিলিব্যান্ডের ছোট ভাই।
যুক্তরাজ্যের এবারের সাধারণ নির্বাচনে পরাজিত হওয়ায় লেবার পার্টির ১৩ বছরের শাসনের অবসান হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানের পদ থেকে পদত্যাগ করেন গর্ডন ব্রাউন। নেতৃত্বের এই শূন্যপদ পূরণ করতেই দুই ভাই প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন।
এড বলেন, ‘ভাইয়ের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামার ব্যাপারে তিনি অনেক ভেবে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।’ অন্যদিকে বড় ভাই ডেভিড বলেন, ‘এই প্রতিদ্বন্দ্বিতার কারণে দুই ভাইয়ের সম্পর্কে কোনো সমস্যা তৈরি হবে না। কারণ, রাজনীতির চেয়ে ভ্রাতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ।’ এখন পর্যন্ত দলের নেতৃত্বের জন্য এই দুই ভাই আনুষ্ঠানিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দিয়েছেন। এ ছাড়া সাবেক শিক্ষামন্ত্রী এড বলস ও পার্লামেন্ট সদস্য (এমপি) জন ক্রুডাসও এই পদে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিতে পারেন বলে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
গত বুধবার প্রার্থিতার ঘোষণা দেন ডেভিড মিলিব্যান্ড। তিনি বলেন, দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রে লেবার পার্টিকে একটি সংস্কারবাদী দল হিসেবে পুনর্গঠিত করতে চান তিনি। ডেভিড আরও বলেন, ‘লেবার পার্টি নির্বাচনে পরাজিত হয়েছে এবং খুব খারাপভাবে হেরেছে। এখন আমাদের জনগণের সঙ্গে আবার সম্পর্ক ভালো করতে হবে এবং জানার চেষ্টা করতে হবে কেন আমরা পরাজিত হলাম।’
এর আগে লেবার পার্টির নেতৃত্বের প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে নিজেদের সরিয়ে নেন অ্যালান জনসন, হ্যারিয়েট হারম্যান ও জ্যাক স্ট্রর মতো নেতারা। এড মিলিব্যান্ডের সমর্থকেরা এরই মধ্যে একটি ওয়েব সাইট চালু করেছে। এতে বলা হয়েছে, তারা দ্রুত কনজারভেটিভ পার্টির শাসনের অবসান চান।
ডেভিড মিলিব্যান্ডের চেয়ে এড মিলিব্যান্ড কম পরিচিত। তবে এডের পেছনে শ্রমিক সংঘ ইউনাইটের সমর্থন রয়েছে। এ ছাড়া দলের নির্বাচিত কয়েকজন এমপিও তাঁকে সমর্থন দিচ্ছেন। অন্যদিকে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যালান জনসনসহ লেবার পার্টির বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা ডেভিডের পক্ষে সমর্থন দিয়েছেন।
যুক্তরাজ্যের এবারের সাধারণ নির্বাচনে পরাজিত হওয়ায় লেবার পার্টির ১৩ বছরের শাসনের অবসান হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানের পদ থেকে পদত্যাগ করেন গর্ডন ব্রাউন। নেতৃত্বের এই শূন্যপদ পূরণ করতেই দুই ভাই প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন।
এড বলেন, ‘ভাইয়ের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামার ব্যাপারে তিনি অনেক ভেবে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।’ অন্যদিকে বড় ভাই ডেভিড বলেন, ‘এই প্রতিদ্বন্দ্বিতার কারণে দুই ভাইয়ের সম্পর্কে কোনো সমস্যা তৈরি হবে না। কারণ, রাজনীতির চেয়ে ভ্রাতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ।’ এখন পর্যন্ত দলের নেতৃত্বের জন্য এই দুই ভাই আনুষ্ঠানিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দিয়েছেন। এ ছাড়া সাবেক শিক্ষামন্ত্রী এড বলস ও পার্লামেন্ট সদস্য (এমপি) জন ক্রুডাসও এই পদে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিতে পারেন বলে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
গত বুধবার প্রার্থিতার ঘোষণা দেন ডেভিড মিলিব্যান্ড। তিনি বলেন, দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রে লেবার পার্টিকে একটি সংস্কারবাদী দল হিসেবে পুনর্গঠিত করতে চান তিনি। ডেভিড আরও বলেন, ‘লেবার পার্টি নির্বাচনে পরাজিত হয়েছে এবং খুব খারাপভাবে হেরেছে। এখন আমাদের জনগণের সঙ্গে আবার সম্পর্ক ভালো করতে হবে এবং জানার চেষ্টা করতে হবে কেন আমরা পরাজিত হলাম।’
এর আগে লেবার পার্টির নেতৃত্বের প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে নিজেদের সরিয়ে নেন অ্যালান জনসন, হ্যারিয়েট হারম্যান ও জ্যাক স্ট্রর মতো নেতারা। এড মিলিব্যান্ডের সমর্থকেরা এরই মধ্যে একটি ওয়েব সাইট চালু করেছে। এতে বলা হয়েছে, তারা দ্রুত কনজারভেটিভ পার্টির শাসনের অবসান চান।
ডেভিড মিলিব্যান্ডের চেয়ে এড মিলিব্যান্ড কম পরিচিত। তবে এডের পেছনে শ্রমিক সংঘ ইউনাইটের সমর্থন রয়েছে। এ ছাড়া দলের নির্বাচিত কয়েকজন এমপিও তাঁকে সমর্থন দিচ্ছেন। অন্যদিকে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যালান জনসনসহ লেবার পার্টির বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা ডেভিডের পক্ষে সমর্থন দিয়েছেন।
No comments